ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর
আমাদের পাকঘরে উঁকি মারবেন না: ভারতকে ডা. শফিকুর রহমান
‘আওয়ামী লীগ দালাল না, ভারতেরই সরকার ছিল’
সমমনা দলগুলোর সঙ্গে বৈঠকে বসছে বিএনপি
খুলনায় ‘অনুকূল’ পরিবেশে দল গোছাচ্ছে জামায়াত
বিএনপির একঝাঁক তরুণের হাতে পূর্বসূরির ঝাণ্ডা
সিলেটে আদালতে তোলার সময় আওয়ামী লীগ নেতাকে মারধর
আ. লীগ নেতাকর্মীর ৩৫ বাড়িতে আগুন, নেভাতে ফায়ার সার্ভিসকে বাধা
রাজপথে আন্দোলনের প্রস্তুতি নিচ্ছে বিএনপি
বাংলাদেশের অন্যতম প্রধান রাজনৈতিক দল বিএনপি আবারও রাজপথে আন্দোলনে নামতে যাচ্ছে। দলটির সব কার্যক্রম এখন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন ঘিরে। নির্বাচনের সময় নির্ধারণে প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের বক্তব্য, "২০২৫ সালের শেষের দিক থেকে ২০২৬ সালের প্রথমার্ধের মধ্যে নির্বাচনের সময় নির্ধারণ করা যায়," বিএনপির মধ্যে এক ধরণের অস্বস্তি তৈরি করেছে। দলটির নীতিনির্ধারকরা মনে করছেন, নির্বাচনের একটি সুস্পষ্ট রোডম্যাপ ঘোষণা করা প্রয়োজন। তাদের দাবি অনুযায়ী, আগামী ফেব্রুয়ারি থেকে সারা দেশে সভাসমাবেশ আয়োজন করার পরিকল্পনা করছে বিএনপি, যাতে অন্তর্বর্তী সরকারের ‘ধীরে চলো নীতি’ চাপে রেখে রোডম্যাপ আদায়ের পাশাপাশি নির্বাচনি প্রস্তুতি সেরে নেওয়া যায়।
নির্বাচনের রোডম্যাপ নিয়ে বিএনপির দাবি
বিএনপির নেতারা স্পষ্টভাবে জানাচ্ছেন, তারা জাতীয়
নির্বাচনের সুনির্দিষ্ট রোডম্যাপের দাবিতে মাঠে নামবে। জানুয়ারি মাসের মধ্যে সরকারের পক্ষ থেকে কোনো স্পষ্ট ঘোষণা না পেলে, বিএনপি ফেব্রুয়ারি মাস থেকে সমাবেশ এবং আন্দোলন শুরু করবে। দলটির নেতারা মনে করছেন, দ্রুত নির্বাচিত সরকার গঠন করা না গেলে দেশের সার্বিক পরিস্থিতি আরও খারাপ হতে পারে। এ অবস্থায়, বিএনপি বিভিন্ন রাজনৈতিক দলগুলোকে একত্রিত করার চেষ্টা করছে। তাদের বক্তব্য, তারা নির্বাচন প্রক্রিয়ায় সরকারের সহায়তা করতে চায়, তবে এ জন্য সময়সীমা নির্ধারণ করতে হবে। নির্বাচনের প্রস্তুতি এবং আসনভিত্তিক প্রার্থী তালিকা দীর্ঘ ১৫ বছর ক্ষমতার বাইরে থাকা বিএনপি এখন তাদের সাংগঠনিক কাঠামো পুনর্গঠন করতে শুরু করেছে। দলের নেতা-কর্মীরা নির্বাচনের প্রস্তুতি নিয়ে কাজ শুরু করেছেন। নির্বাচনের জন্য আসনভিত্তিক
প্রার্থী তালিকার খসড়া তৈরি হচ্ছে এবং শরিক দলগুলোর জন্য কিছু আসন ছেড়ে দেওয়ার প্রস্তুতি নেওয়া হচ্ছে। দলটি আগামী সংসদ নির্বাচনের জন্য জনপ্রিয়, ত্যাগী এবং পরীক্ষিত নেতাদের প্রাধান্য দিতে চায়। বিএনপির হাইকমান্ড তাদের প্রার্থীদের নির্বাচন নিয়ে যথেষ্ট গুরুত্ব সহকারে কাজ করছে। বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানও বিভিন্ন জেলা-উপজেলার নেতা-কর্মীদের সঙ্গে ভার্চুয়ালি মতবিনিময় করছেন, যাতে মাঠপর্যায়ের নেতা-কর্মীরা নির্বাচনের জন্য প্রস্তুত থাকতে পারেন। এছাড়া, নির্বাচনের আগে তরুণ নেতৃত্বের প্রতি বিশেষ মনোযোগ দেওয়া হচ্ছে এবং শতাধিক আসনে তরুণ নেতাদের প্রাধান্য দিতে চান তারেক রহমান। এরই মধ্যে বিএনপি তরুণদের নির্বাচন প্রস্তুতির জন্য ‘গ্রিন সিগন্যাল’ দিয়েছে এবং উপযুক্ত সময়ে প্রার্থী চূড়ান্ত করা হবে। গণতান্ত্রিক ধারায় বিশ্বাসী বিএনপি বিএনপির নেতারা
দাবি করছেন, জনগণের একমাত্র চাওয়া হলো সুষ্ঠু নির্বাচন। বিএনপি মনে করে, নির্বাচনের মাধ্যমে দেশের রাজনৈতিক পরিস্থিতি স্থিতিশীল রাখা সম্ভব। দলের স্থায়ী কমিটির সদস্য ড. খন্দকার মোশাররফ হোসেন বলেছেন, "ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানের পর দেশের মানুষের প্রধান চাওয়া সংসদ নির্বাচন। জনগণ ভোট দেওয়ার জন্য উন্মুখ হয়ে আছে।" বিএনপির পক্ষ থেকে বলা হচ্ছে, তারা সবসময়ই নির্বাচনে অংশগ্রহণে বিশ্বাসী এবং গণতান্ত্রিক মূল্যবোধে বিশ্বাস রেখে তারা সরকারের কাছে একটি নির্দিষ্ট রোডম্যাপ চাইছে। দলের স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহ উদ্দিন আহমদ বলেছেন, "প্রধান উপদেষ্টা নির্বাচনের সময় নিয়ে যে ধারণা দিয়েছেন, তা সুস্পষ্ট নয়। নির্বাচন ও সংস্কারের জন্য একটি সুনির্দিষ্ট রোডম্যাপ প্রদান করা প্রয়োজন।" বিএনপির আন্দোলন ও নির্বাচনী প্রস্তুতি আগামী দিনগুলোতে
রাজনৈতিক দৃশ্যপটে বড় ধরনের পরিবর্তন আনতে পারে। তবে, সরকারের দিক থেকে সুনির্দিষ্ট রোডম্যাপ ঘোষণা না হলে, বিএনপির রাজনৈতিক চাপ বাড়বে এবং তাতে সারা দেশে বড় ধরনের সভাসমাবেশ ও আন্দোলন হতে পারে। রাজনৈতিক বিশ্লেষকদের মতে, আগামী নির্বাচনের রোডম্যাপ ঘোষণার জন্য সময়সীমা নির্ধারণ করা সরকার এবং বিএনপির মধ্যে যোগাযোগের অন্যতম প্রধান বিষয় হয়ে উঠবে।
নির্বাচনের সুনির্দিষ্ট রোডম্যাপের দাবিতে মাঠে নামবে। জানুয়ারি মাসের মধ্যে সরকারের পক্ষ থেকে কোনো স্পষ্ট ঘোষণা না পেলে, বিএনপি ফেব্রুয়ারি মাস থেকে সমাবেশ এবং আন্দোলন শুরু করবে। দলটির নেতারা মনে করছেন, দ্রুত নির্বাচিত সরকার গঠন করা না গেলে দেশের সার্বিক পরিস্থিতি আরও খারাপ হতে পারে। এ অবস্থায়, বিএনপি বিভিন্ন রাজনৈতিক দলগুলোকে একত্রিত করার চেষ্টা করছে। তাদের বক্তব্য, তারা নির্বাচন প্রক্রিয়ায় সরকারের সহায়তা করতে চায়, তবে এ জন্য সময়সীমা নির্ধারণ করতে হবে। নির্বাচনের প্রস্তুতি এবং আসনভিত্তিক প্রার্থী তালিকা দীর্ঘ ১৫ বছর ক্ষমতার বাইরে থাকা বিএনপি এখন তাদের সাংগঠনিক কাঠামো পুনর্গঠন করতে শুরু করেছে। দলের নেতা-কর্মীরা নির্বাচনের প্রস্তুতি নিয়ে কাজ শুরু করেছেন। নির্বাচনের জন্য আসনভিত্তিক
প্রার্থী তালিকার খসড়া তৈরি হচ্ছে এবং শরিক দলগুলোর জন্য কিছু আসন ছেড়ে দেওয়ার প্রস্তুতি নেওয়া হচ্ছে। দলটি আগামী সংসদ নির্বাচনের জন্য জনপ্রিয়, ত্যাগী এবং পরীক্ষিত নেতাদের প্রাধান্য দিতে চায়। বিএনপির হাইকমান্ড তাদের প্রার্থীদের নির্বাচন নিয়ে যথেষ্ট গুরুত্ব সহকারে কাজ করছে। বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানও বিভিন্ন জেলা-উপজেলার নেতা-কর্মীদের সঙ্গে ভার্চুয়ালি মতবিনিময় করছেন, যাতে মাঠপর্যায়ের নেতা-কর্মীরা নির্বাচনের জন্য প্রস্তুত থাকতে পারেন। এছাড়া, নির্বাচনের আগে তরুণ নেতৃত্বের প্রতি বিশেষ মনোযোগ দেওয়া হচ্ছে এবং শতাধিক আসনে তরুণ নেতাদের প্রাধান্য দিতে চান তারেক রহমান। এরই মধ্যে বিএনপি তরুণদের নির্বাচন প্রস্তুতির জন্য ‘গ্রিন সিগন্যাল’ দিয়েছে এবং উপযুক্ত সময়ে প্রার্থী চূড়ান্ত করা হবে। গণতান্ত্রিক ধারায় বিশ্বাসী বিএনপি বিএনপির নেতারা
দাবি করছেন, জনগণের একমাত্র চাওয়া হলো সুষ্ঠু নির্বাচন। বিএনপি মনে করে, নির্বাচনের মাধ্যমে দেশের রাজনৈতিক পরিস্থিতি স্থিতিশীল রাখা সম্ভব। দলের স্থায়ী কমিটির সদস্য ড. খন্দকার মোশাররফ হোসেন বলেছেন, "ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানের পর দেশের মানুষের প্রধান চাওয়া সংসদ নির্বাচন। জনগণ ভোট দেওয়ার জন্য উন্মুখ হয়ে আছে।" বিএনপির পক্ষ থেকে বলা হচ্ছে, তারা সবসময়ই নির্বাচনে অংশগ্রহণে বিশ্বাসী এবং গণতান্ত্রিক মূল্যবোধে বিশ্বাস রেখে তারা সরকারের কাছে একটি নির্দিষ্ট রোডম্যাপ চাইছে। দলের স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহ উদ্দিন আহমদ বলেছেন, "প্রধান উপদেষ্টা নির্বাচনের সময় নিয়ে যে ধারণা দিয়েছেন, তা সুস্পষ্ট নয়। নির্বাচন ও সংস্কারের জন্য একটি সুনির্দিষ্ট রোডম্যাপ প্রদান করা প্রয়োজন।" বিএনপির আন্দোলন ও নির্বাচনী প্রস্তুতি আগামী দিনগুলোতে
রাজনৈতিক দৃশ্যপটে বড় ধরনের পরিবর্তন আনতে পারে। তবে, সরকারের দিক থেকে সুনির্দিষ্ট রোডম্যাপ ঘোষণা না হলে, বিএনপির রাজনৈতিক চাপ বাড়বে এবং তাতে সারা দেশে বড় ধরনের সভাসমাবেশ ও আন্দোলন হতে পারে। রাজনৈতিক বিশ্লেষকদের মতে, আগামী নির্বাচনের রোডম্যাপ ঘোষণার জন্য সময়সীমা নির্ধারণ করা সরকার এবং বিএনপির মধ্যে যোগাযোগের অন্যতম প্রধান বিষয় হয়ে উঠবে।