
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর

ঈদের দিন বৃষ্টি হবে কিনা, যা জানাল আবহাওয়া অফিস

ঢাকার ৪ ফ্লাইট নামল চট্টগ্রামে

ট্রেনে ঈদযাত্রা শুরু, নাড়ির টানে ছুটছে মানুষ

চতুর্থ দিনেও চক্ষু হাসপাতালের চিকিৎসাসেবা বন্ধ, ভোগান্তিতে রোগীরা

উত্তরের পথে যানজট আর ডাকাতির শঙ্কা

রিমান্ডে চাঞ্চল্যকর তথ্য দিলেন সুব্রত বাইন

বিজিএমইএ নির্বাচনে ভোট গ্রহণ চলছে
যুক্তরাজ্যে সাইফুজ্জামানের ৩৬০ বাড়ি, আল-জাজিরার অনুসন্ধান

সংবাদমাধ্যমে প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়েছিল। এবার কাতারভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আল-জাজিরার এক অনুসন্ধানী প্রতিবেদনে উঠে এসেছে যুক্তরাজ্যে তার সম্পত্তির ফিরিস্তি। বুধবার (১৮ সেপ্টেম্বর) নিজেদের ইউটিউব চ্যানেলে ‘দ্য মিনিস্টার্স মিলিয়নস’ নামের প্রতিবেদনটি প্রকাশ করে আল-জাজিরা।
প্রতিবেদনের মাধ্যমে জানা যায়, ক্ষমতাচ্যুত শেখ হাসিনা সরকারের ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান শুধু যুক্তরাজ্যেই ৩৬০টি বাড়ির মালিক। এর বেশির ভাগই বার্কলি গ্রুপের মতো শীর্ষস্থানীয় নির্মাতা প্রতিষ্ঠান থেকে কেনা। বাড়িগুলোর বর্তমান বাজারমূল্য ৩২ কোটি ডলার। বাংলাদেশি টাকায় এই অর্থের পরিমাণ দাঁড়ায় ৩ হাজার ৮২৪ কোটি টাকার বেশি।
এছাড়া যুক্তরাষ্ট্র ও দুবাইয়েও বিপুল সম্পদ রয়েছে তার। এর মধ্যে দুবাইয়ে ২০২০ সালের মধ্যে অন্তত ৫৪টি সম্পদের মালিক হন। যুক্তরাষ্ট্রে তার নয়টি বিলাসবহুল অ্যাপার্টমেন্ট রয়েছে। অ্যাপার্টমেন্টগুলোর
মধ্যে নিউইয়র্কের অভিজাত এলাকা ম্যানহাটনে পাঁচটি ও নিউ জার্সিতে চারটি। প্রতিবেদনে আরও বলা হয়, সাইফুজ্জামান দেশের বাইরের এই সম্পদের তথ্য তার নির্বাচনী হলফনামা ও ট্যাক্স ফাইলে গোপন করেছেন। অনুসন্ধানী প্রতিবেদন সূত্রে জানা যায়, লন্ডনে সাইফুজ্জামান চৌধুরীর সম্পদ দেখাশোনা করেন চট্টগ্রামের রিপন মাহমুদ। এছাড়া সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা দেশের বাইরে তার ব্যবসার কথা জানতেন উল্লেখ করে সাইফুজ্জামান আল-জাজিরার অনুসন্ধানী দলকে বলেছেন, ‘আমার এখানে ব্যবসা আছে, সেটা তিনি জানতেন।’
মধ্যে নিউইয়র্কের অভিজাত এলাকা ম্যানহাটনে পাঁচটি ও নিউ জার্সিতে চারটি। প্রতিবেদনে আরও বলা হয়, সাইফুজ্জামান দেশের বাইরের এই সম্পদের তথ্য তার নির্বাচনী হলফনামা ও ট্যাক্স ফাইলে গোপন করেছেন। অনুসন্ধানী প্রতিবেদন সূত্রে জানা যায়, লন্ডনে সাইফুজ্জামান চৌধুরীর সম্পদ দেখাশোনা করেন চট্টগ্রামের রিপন মাহমুদ। এছাড়া সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা দেশের বাইরে তার ব্যবসার কথা জানতেন উল্লেখ করে সাইফুজ্জামান আল-জাজিরার অনুসন্ধানী দলকে বলেছেন, ‘আমার এখানে ব্যবসা আছে, সেটা তিনি জানতেন।’