ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর
আওয়ামী লীগের বিক্ষোভ ঘিরে ঢাকায় কঠোর নিরাপত্তা: পুলিশি পোশাকে নামছে ব্যক্তিগত মিলিশিয়া, মোতায়েন প্রায় ৭ হাজার সদস্য
‘আমি মুফতি ইব্রাহিমের ছাত্র নই, এটি ডাহা মিথ্যাচার’ – ছাত্রলীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক জাকির হোসাইন
ইউনুসের পদত্যাগ ও ‘ক্যাঙ্গারু কোর্ট’ বন্ধের দাবিতে ঢাকা লকডাউনের ডাক, কঠোর হুঁশিয়ারি পঙ্কজ দেবনাথের
বাংলাদেশ সীমান্তের পাশে ভারতের ৩ সেনা ঘাঁটি স্থাপন
দুই দিনের সফরে আজ পাবনা যাচ্ছেন রাষ্ট্রপতি
দ্য উইক-এ শেখ হাসিনার বিস্ফোরক নিবন্ধ: ‘অনির্বাচিত শাসকদের আগেও মোকাবেলা করেছি, দেশ এখন বারুদের স্তূপে’
হাসিনার বলিষ্ঠ বার্তা: দায় স্বীকারের সৎ সাহস ও প্রতিপক্ষের বিরুদ্ধে পাল্টা চ্যালেঞ্জে নতুন রাজনৈতিক অধ্যায়ের সূচনা
যাদের ফের টিকা নেওয়ার পরামর্শ দিল স্বাস্থ্য অধিদপ্তর
দেশে বাড়ছে করোনা ভাইরাসের সংক্রমণ। গত ২৪ ঘণ্টায় আরও ১০ জনের শরীরে করোনাভাইরাস শনাক্ত হয়েছে। এমন পরিস্থিতিতে হাসপাতালগুলোতে আবারও করোনা পরীক্ষা চালুর সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। পাশাপাশি অতিরিক্ত ডোজ টিকা নেওয়ার পরামর্শ দিয়েছে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর। এছাড়া ছড়িয়ে পড়া প্রতিরোধেও দেওয়া হয়েছে একাধিক পরামর্শ।
বুধবার (১১ জুন) দুপুরে রাজধানীর মহাখালীর স্বাস্থ্য অধিদপ্তর কার্যালয়ে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে অধিদপ্তরের মহাপরিচালক ডা. মো. আবু জাফর বলেন, তাদের হাতে এখন ১৭ লাখ ১৬ হাজার ৯০০ ডোজ টিকা আছে। এই টিকাই আপাতত দেওয়া হবে।
তিনি বলেন, এখনো যারা টিকা নেননি তাদের মধ্যে ডিফারেন্ট কনট্যাক্ট পারসনের সঙ্গে কাজ করে, গর্ভবতী নারী এবং যারা ইমিউনো কম্প্রোমাইজড, তাদের টিকা নিতে হবে।
পুরোনো যারা এরই মধ্যে টিকা নিয়েছেন, তাদের মধ্যে যারা ষাটোর্ধ্ব, স্বাস্থ্যগত ঝুঁকি আছে, কোমর্বিডিটি আছে, রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কম, তাদেরও ছয় মাস পর আরেকটা ডোজ দেওয়া উচিত। যাদের টিকা নেওয়া আছে তারা কেন্দ্রে গেলে টিকা নিতে পারবেন কি না, এমন প্রশ্নে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক বলেন, কোভিডের টিকাদান এখনো চালু আছে। নির্ধারিত কেন্দ্রে গেলে টিকা দেওয়া যাবে। সরকারের হাতে মজুত টিকার কার্যকারিতা আছে কি না, এমন প্রশ্নে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের রোগ নিয়ন্ত্রণ শাখার পরিচালক হালিমুর রশিদ ইউএস-সিডিসির গাইডলাইনের বরাত দিয়ে বলেন, সেখানে ২০২৪-২৫ সালের যে টিকা এসেছে, সেগুলো দেওয়ার পরামর্শ এসেছে। কারণ ওই টিকা ওমিক্রনের জন্য সুনির্দিষ্ট করা আছে। তবে বাংলাদেশে যে টিকা আছে
সেগুলোও নিরাপত্তা দেবে।
পুরোনো যারা এরই মধ্যে টিকা নিয়েছেন, তাদের মধ্যে যারা ষাটোর্ধ্ব, স্বাস্থ্যগত ঝুঁকি আছে, কোমর্বিডিটি আছে, রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কম, তাদেরও ছয় মাস পর আরেকটা ডোজ দেওয়া উচিত। যাদের টিকা নেওয়া আছে তারা কেন্দ্রে গেলে টিকা নিতে পারবেন কি না, এমন প্রশ্নে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক বলেন, কোভিডের টিকাদান এখনো চালু আছে। নির্ধারিত কেন্দ্রে গেলে টিকা দেওয়া যাবে। সরকারের হাতে মজুত টিকার কার্যকারিতা আছে কি না, এমন প্রশ্নে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের রোগ নিয়ন্ত্রণ শাখার পরিচালক হালিমুর রশিদ ইউএস-সিডিসির গাইডলাইনের বরাত দিয়ে বলেন, সেখানে ২০২৪-২৫ সালের যে টিকা এসেছে, সেগুলো দেওয়ার পরামর্শ এসেছে। কারণ ওই টিকা ওমিক্রনের জন্য সুনির্দিষ্ট করা আছে। তবে বাংলাদেশে যে টিকা আছে
সেগুলোও নিরাপত্তা দেবে।



