
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর

বিশ্বের সবচেয়ে ক্ষুধার্ত এলাকা এখন ‘গাজা’

দ্রুত ছড়াচ্ছে করোনাভাইরাস, ভারতে মৃত্যু ৭ জনের

ই-সিগারেট নিষিদ্ধ করল যুক্তরাজ্য

গাজায় যুদ্ধবিরতি চুক্তি ‘খুব কাছাকাছি’: ট্রাম্প

গ্লোবাল বিজনেস অ্যান্ড সিএসআর অ্যাওয়ার্ডস পেলেন কাজী ইফতেখার রহমান

ভাবির কাটা মাথা নিয়ে হাঁটছেন দেবর

ট্রাক উল্টে বেরিয়ে এল ২৫ কোটি মৌমাছি, আতঙ্কে স্থানীয়রা
ম্যাক্রোঁর বিরুদ্ধে যে ‘গুরুতর’ অভিযোগ তুলল ইসরাইল

গাজায় মানবিক বিপর্যয় মোকাবিলায় যথাযথ পদক্ষেপ না নিলে ইউরোপীয় দেশগুলোকে ইসরাইলের বিরুদ্ধে কঠোর অবস্থান নিতে আহ্বান জানান ফরাসি প্রেসিডেন্ট ইমানুয়েল ম্যাক্রোঁ। এরপরই তার বিরুদ্ধে ‘ইহুদি রাষ্ট্রবিরোধী ক্রুসেড’ চালানোর অভিযোগ তুলেছে ইসরাইল।
এএফপি জানিয়েছে, শুক্রবার এক বিবৃতিতে ইসরাইলের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় দাবি করেন, ‘গাজায় কোনো মানবিক অবরোধ নেই। এটা নির্জলা মিথ্যাচার।’
ইসরাইলের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় আরও বলেছে, ‘জিহাদী সন্ত্রাসীদের ওপর চাপ প্রয়োগের বদলে ম্যাক্রোঁ তাদের একটি ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র উপহার দিতে চান। সন্দেহ নেই, ওই রাষ্ট্রের জাতীয় দিবস হবে ৭ অক্টোবর।’
এই কথায় মূলত ২০২৩ সালের ৭ অক্টোবর হামাসের হামলার প্রতি ইঙ্গিত করা হয়, যেটি গাজা যুদ্ধের সূচনা ঘটায়।
শুক্রবারের বিবৃতিতে ইসরাইলের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় আরও জানায়, ‘হামাস
ইতোমধ্যেই ম্যাক্রোঁর বক্তব্যের প্রশংসা করেছে। হামাস জানে, তারা কেন এটা করেছে।’ প্রসঙ্গত, ইসরাইল গত সপ্তাহে গাজায় দুই মাসেরও বেশি সময় ধরে চলা অবরোধ আংশিক শিথিল করেছে। কিন্তু খাদ্য ও ওষুধের তীব্র ঘাটতির মুখে থাকা গাজায় সহায়তা এখনো অতি ধীর গতিতে প্রবেশ করছে। এমন পরিস্থিতিতে ম্যাক্রোঁ শুক্রবার সিঙ্গাপুরে শীর্ষ এক প্রতিরক্ষা সম্মেলনে বলেন, ‘যদি আমরা গাজাকে পরিত্যাগ করি, যদি ইসরাইলের জন্য ফ্রি পাস তৈরি করি, তাহলে আমরা সন্ত্রাসী হামলার নিন্দা করলেও আমাদের বিশ্বাসযোগ্যতা ধ্বংস হয়ে যাবে।’ তিনি ইউরোপীয় রাষ্ট্রগুলোকে ইসরাইলের বিরুদ্ধে একযোগে কঠোর পদক্ষেপ গ্রহণের আহ্বান জানান এবং প্রয়োজনে নিষেধাজ্ঞার কথাও উত্থাপন করেন। ফরাসি প্রেসিডেন্ট আরও বলেন, ‘ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রকে স্বীকৃতি দেওয়া শুধু নৈতিক দায়িত্ব
নয়, এটি একটি রাজনৈতিক অপরিহার্যতা।’ ফ্রান্স ও সৌদি আরব বর্তমানে জাতিসংঘে একটি আন্তর্জাতিক সম্মেলন আয়োজন করছে। যার উদ্দেশ্য হলো ইসরাইল-ফিলিস্তিন দ্বন্দ্বে দুই রাষ্ট্রভিত্তিক সমাধান পুনরুজ্জীবিত করা। কিন্তু ইসরাইলি প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহুর সরকার এ সমাধানের ঘোর বিরোধী। ইসরাইলি প্রধানমন্ত্রী উলটো গাজায় হামলার মাত্রা আরও তীব্র করে হামাসকে ও ফিলিস্তিনিদের নির্মূল করার ঘোষণা দিয়েছেন। ২০২৩ সালের ৭ অক্টোবর থেকে অব্যাহত ইসরাইলি আগ্রাসনে গাজায় এ পর্যন্ত ৫৪,২০০-এরও বেশি ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছেন। তবে গাজার সরকারি মিডিয়া অফিস তাদের মৃতের সংখ্যা ৬১,৭০০-এরও বেশি আপডেট করেছে। জানিয়েছে, ধ্বংসস্তূপের নিচে নিখোঁজ হাজার হাজার মানুষ মৃত বলে ধারণা করা হচ্ছে।
ইতোমধ্যেই ম্যাক্রোঁর বক্তব্যের প্রশংসা করেছে। হামাস জানে, তারা কেন এটা করেছে।’ প্রসঙ্গত, ইসরাইল গত সপ্তাহে গাজায় দুই মাসেরও বেশি সময় ধরে চলা অবরোধ আংশিক শিথিল করেছে। কিন্তু খাদ্য ও ওষুধের তীব্র ঘাটতির মুখে থাকা গাজায় সহায়তা এখনো অতি ধীর গতিতে প্রবেশ করছে। এমন পরিস্থিতিতে ম্যাক্রোঁ শুক্রবার সিঙ্গাপুরে শীর্ষ এক প্রতিরক্ষা সম্মেলনে বলেন, ‘যদি আমরা গাজাকে পরিত্যাগ করি, যদি ইসরাইলের জন্য ফ্রি পাস তৈরি করি, তাহলে আমরা সন্ত্রাসী হামলার নিন্দা করলেও আমাদের বিশ্বাসযোগ্যতা ধ্বংস হয়ে যাবে।’ তিনি ইউরোপীয় রাষ্ট্রগুলোকে ইসরাইলের বিরুদ্ধে একযোগে কঠোর পদক্ষেপ গ্রহণের আহ্বান জানান এবং প্রয়োজনে নিষেধাজ্ঞার কথাও উত্থাপন করেন। ফরাসি প্রেসিডেন্ট আরও বলেন, ‘ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রকে স্বীকৃতি দেওয়া শুধু নৈতিক দায়িত্ব
নয়, এটি একটি রাজনৈতিক অপরিহার্যতা।’ ফ্রান্স ও সৌদি আরব বর্তমানে জাতিসংঘে একটি আন্তর্জাতিক সম্মেলন আয়োজন করছে। যার উদ্দেশ্য হলো ইসরাইল-ফিলিস্তিন দ্বন্দ্বে দুই রাষ্ট্রভিত্তিক সমাধান পুনরুজ্জীবিত করা। কিন্তু ইসরাইলি প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহুর সরকার এ সমাধানের ঘোর বিরোধী। ইসরাইলি প্রধানমন্ত্রী উলটো গাজায় হামলার মাত্রা আরও তীব্র করে হামাসকে ও ফিলিস্তিনিদের নির্মূল করার ঘোষণা দিয়েছেন। ২০২৩ সালের ৭ অক্টোবর থেকে অব্যাহত ইসরাইলি আগ্রাসনে গাজায় এ পর্যন্ত ৫৪,২০০-এরও বেশি ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছেন। তবে গাজার সরকারি মিডিয়া অফিস তাদের মৃতের সংখ্যা ৬১,৭০০-এরও বেশি আপডেট করেছে। জানিয়েছে, ধ্বংসস্তূপের নিচে নিখোঁজ হাজার হাজার মানুষ মৃত বলে ধারণা করা হচ্ছে।