ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর
কঙ্গোতে বিদ্রোহীদের সঙ্গে ব্যাপক সংঘর্ষে ১৩ শান্তিরক্ষী নিহত
দাবানলে পোড়া লস অ্যাঞ্জেলসে বৃষ্টির পূর্বাভাস
মালয়েশিয়ায় বিমানবন্দরে ১২ বাংলাদেশি আটক
পানির নিচে ৪ মাস, জার্মান ব্যক্তির বিশ্বরেকর্ড
২০০ ফিলিস্তিনি বন্দিকে মুক্তি দিল ইসরাইল
সরকারি বাজেটে ১৫% কাটছাঁট সম্ভব, তবে মাস্কের ব্যাপক ছাঁটাই প্রস্তাবে আপত্তি
ভারতের সাথে তালেবানের সম্পর্কের নতুন গতিপথ
মুসলিম দেশের কাছে রুশ ক্ষেপণাস্ত্র বিক্রির চেষ্টা ভারতের
মুসলিম দেশের কাছে রুশ ক্ষেপণাস্ত্র বিক্রির চেষ্টা করছে ভারত। দুই দেশের মধ্যকার প্রতিরক্ষা সম্পর্ক জোরদারে এমন পদক্ষেপ নিতে যাচ্ছে তারা।
শুক্রবার (২৪ জানুয়ারি) বার্তা সংস্থা রয়টার্সের এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, দেশটির প্রজাতন্ত্র দিবসে ডেকে এনে মুসলিমপ্রধান একটি দেশের কাছে অত্যাধুনিক ব্রহ্মস ক্রুজ মিসাইল বিক্রির চিন্তাভাবনা করছে তারা। দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার ওই দেশটিতে সর্বশেষ নির্বাচনে একজন সাবেক সেনাকর্মকর্তা নির্বাচিত হন। এরপরই সামরিক খাতকে আরও শক্তিশালী করতে নজর দেয় দেশটি। এখন সেই দেশের কাছে ৪৫ কোটি ডলার সমপরিমাণ অর্থের ব্রহ্মস ক্রুজ মিসাইল বেচতে চায় ভারত।
আগামী ২৬ জানুয়ারি ভারতের প্রজাতন্ত্র দিবস। এ অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে যোগ দেওয়ার কথা রয়েছে ইন্দোনেশিয়ার
প্রেসিডেন্ট প্রাবোও সুবিয়ানতোর। রাষ্ট্রীয় এ সফরেই ব্রহ্মস বিক্রির আলাপ সারতে পারে দুই দেশ। তবে সমস্যা বেঁধেছে ইন্দোনেশিয়ার টাকা স্বল্পতা নিয়ে। দিল্লি-নুসানতারা এ নিয়ে যৌক্তিক সমাধানে পৌঁছানোর পরই ব্রহ্মস বিক্রির বিষয়টি চূড়ান্ত হবে। সব ঠিক থাকলে ফিলিপাইনের পর ইন্দোনেশিয়াই হবে দ্বিতীয় দেশ, যারা ব্রহ্মস কিনছে। দক্ষিণ চীন সাগরে দিন দিন বাড়ছে চীনের দৌরাত্ম্য। আর তাই দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার দেশগুলো সামরিক শক্তি বাড়াচ্ছে। এরই অংশ হিসেবে ৩৮০ কিলোমিটার পাল্লার এই অ্যান্টি-শিপ ক্রুজ মিসাইল কিনছে ইন্দোনেশিয়া। ভারত ও রাশিয়া যৌথভাবে বানিয়েছে ব্রহ্মস ক্রুজ মিসাইল। এই মিসাইল কিনতে প্রায় এক দশক ধরে ভারতের সঙ্গে আলোচনা চালাচ্ছে ইন্দোনেশিয়া। দ্য ইকোনোমিক টাইমস জানিয়েছে, এ বিষয়ে মন্তব্য করতে রাজি
হয়নি ভারত বা ইন্দোনেশিয়া কেউই। সুবিয়ানতোর সফরের প্রায় এক সপ্তাহ আগে ইন্দোনেশিয়ার পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় জানায়, দিল্লির সঙ্গে নুসানতারা স্বাস্থ্য, শিক্ষা, সামুদ্রিক সুরক্ষা ও নিরাপত্তা নিয়ে চুক্তি করবে। ভারত বলছে, ইন্দোনেশিয়া তাদের কাছ থেকে মিসাইলের প্রযুক্তিও পেতে চায়, যাতে করে যন্ত্রাংশ এবং অন্যান্য উপাদানের স্বল্পতা দেখা না দেয়। প্রযুক্তি ট্রান্সফারের এই বিষয়টি গেল মাসে ইন্দোনেশিয়ার প্রতিরক্ষামন্ত্রী সাজাফ্রিয়ে সাজামসোদ্দিনের সঙ্গে আলোচনা করেছেন দেশটিতে থাকা ভারতের রাষ্ট্রদূত। ইন্দোনেশিয়ার সাবেক প্রেসিডেন্ট জোকো উইদোদোর প্রশাসনে প্রতিরক্ষামন্ত্রী সাবেক জেনারেল সুবিয়ানতো। যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে সম্পর্ক খারাপ হওয়ার শঙ্কা থেকে চীন ও রাশিয়ার কাছ থেকে অস্ত্র কেনেনি ইন্দোনেশিয়া। তবে সুবিয়ানতোর সরকার এরই মধ্যে দুঃসাহস দেখিয়ে ফেলেছে। যোগ দিয়েছে ব্রিকসে। যুক্তরাষ্ট্রবিরোধী এই
জোটে চোখ দিয়েই সুবিয়ানতোর বুকের ছাতি চওড়া হয়ে গেছে। এখন তিনি স্বপ্ন দেখছেন সামরিক ও সামুদ্রিক শক্তি বাড়ানোর।
প্রেসিডেন্ট প্রাবোও সুবিয়ানতোর। রাষ্ট্রীয় এ সফরেই ব্রহ্মস বিক্রির আলাপ সারতে পারে দুই দেশ। তবে সমস্যা বেঁধেছে ইন্দোনেশিয়ার টাকা স্বল্পতা নিয়ে। দিল্লি-নুসানতারা এ নিয়ে যৌক্তিক সমাধানে পৌঁছানোর পরই ব্রহ্মস বিক্রির বিষয়টি চূড়ান্ত হবে। সব ঠিক থাকলে ফিলিপাইনের পর ইন্দোনেশিয়াই হবে দ্বিতীয় দেশ, যারা ব্রহ্মস কিনছে। দক্ষিণ চীন সাগরে দিন দিন বাড়ছে চীনের দৌরাত্ম্য। আর তাই দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার দেশগুলো সামরিক শক্তি বাড়াচ্ছে। এরই অংশ হিসেবে ৩৮০ কিলোমিটার পাল্লার এই অ্যান্টি-শিপ ক্রুজ মিসাইল কিনছে ইন্দোনেশিয়া। ভারত ও রাশিয়া যৌথভাবে বানিয়েছে ব্রহ্মস ক্রুজ মিসাইল। এই মিসাইল কিনতে প্রায় এক দশক ধরে ভারতের সঙ্গে আলোচনা চালাচ্ছে ইন্দোনেশিয়া। দ্য ইকোনোমিক টাইমস জানিয়েছে, এ বিষয়ে মন্তব্য করতে রাজি
হয়নি ভারত বা ইন্দোনেশিয়া কেউই। সুবিয়ানতোর সফরের প্রায় এক সপ্তাহ আগে ইন্দোনেশিয়ার পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় জানায়, দিল্লির সঙ্গে নুসানতারা স্বাস্থ্য, শিক্ষা, সামুদ্রিক সুরক্ষা ও নিরাপত্তা নিয়ে চুক্তি করবে। ভারত বলছে, ইন্দোনেশিয়া তাদের কাছ থেকে মিসাইলের প্রযুক্তিও পেতে চায়, যাতে করে যন্ত্রাংশ এবং অন্যান্য উপাদানের স্বল্পতা দেখা না দেয়। প্রযুক্তি ট্রান্সফারের এই বিষয়টি গেল মাসে ইন্দোনেশিয়ার প্রতিরক্ষামন্ত্রী সাজাফ্রিয়ে সাজামসোদ্দিনের সঙ্গে আলোচনা করেছেন দেশটিতে থাকা ভারতের রাষ্ট্রদূত। ইন্দোনেশিয়ার সাবেক প্রেসিডেন্ট জোকো উইদোদোর প্রশাসনে প্রতিরক্ষামন্ত্রী সাবেক জেনারেল সুবিয়ানতো। যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে সম্পর্ক খারাপ হওয়ার শঙ্কা থেকে চীন ও রাশিয়ার কাছ থেকে অস্ত্র কেনেনি ইন্দোনেশিয়া। তবে সুবিয়ানতোর সরকার এরই মধ্যে দুঃসাহস দেখিয়ে ফেলেছে। যোগ দিয়েছে ব্রিকসে। যুক্তরাষ্ট্রবিরোধী এই
জোটে চোখ দিয়েই সুবিয়ানতোর বুকের ছাতি চওড়া হয়ে গেছে। এখন তিনি স্বপ্ন দেখছেন সামরিক ও সামুদ্রিক শক্তি বাড়ানোর।