
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর

বাংলাদেশ-মেক্সিকো দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক জোরদারের পরিকল্পনা

সাজা শেষে দেশে ফিরল ২১ বাংলাদেশি নারী-পুরুষ ও শিশু

কুয়ালালামপুর বিমানবন্দর থেকে ৩৬ বাংলাদেশি আটক

মালয়েশিয়ায় বাড়ছে অভিবাসীদের অপরাধপ্রবণতা, পুলিশের উদ্বেগ

মালয়েশিয়ায় জাসাসের উদ্যোগে ইফতার ও আলোচনা সভা

মালয়েশিয়ায় বাংলাদেশির মৃত্যু

রোমে বাংলাদেশিদের জন্য পৃথক মুসলিম কবরস্থানের উদ্যোগ
মালয়েশিয়ায় বন্যা, ১০ হাজারের বেশি মানুষ বাস্তুচ্যুত

রমজানে মালয়েশিয়ার জোহর রাজ্যে ভয়াবহ বন্যায় জনজীবন বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছে। টানাবর্ষণে সৃষ্ট জলাবদ্ধতায় রাজ্যের বিভিন্ন অঞ্চলে সাড়ে ১০ হাজারের বেশি মানুষ বাস্তুচ্যুত হওয়ার খবর পাওয়া গেছে।
রোববার মালয়েশিয়ার দি সান ডেইলির খবরে জানিয়েছে, টুঙ্কু মাহকোটা ইসমাইল রোববার রাজ্যের তামান তাম্পোই ইন্দাহতে বন্যায় ক্ষতিগ্রস্ত বেশ কয়েকটি স্থান পরিদর্শন করেছেন এবং ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারদের সহায়তা দিয়েছেন।
টুঙ্কু ইসমাইলের অফিসিয়াল ফেসবুক পেজে এক বিবৃতিতে বলা হয়েছে, রাজ্যের দক্ষিণাঞ্চলীয় স্বেচ্ছাসেবকদের বন্যার্তদের তাৎক্ষণিক সহায়তা দেওয়া এবং ক্ষতিগ্রস্ত এলাকা পরিষ্কার করতে সহায়তা করার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। এছাড়া তামান তাম্পোই ইন্দাহ মসজিদের প্রাঙ্গণ পরিষ্কার করার জন্য স্বেচ্ছাসেবকদের সঙ্গেও দেখা করেছেন টুঙ্কু ইসমাইল।
শুক্রবার (২১ মার্চ) সকাল ৮টা পর্যন্ত ১০
হাজার ৭৬৩ জনকে অস্থায়ী আশ্রয় কেন্দ্রে সরিয়ে নেওয়া হয়েছে, যা গত রাতের তুলনায় দ্বিগুণেরও বেশি। সিঙ্গাপুরভিত্তিক মাল্টিন্যাশনাল নিউজ চ্যানেল সিএনএসহ দেশটির বেশকয়েকটি গণমাধ্যম জানিয়েছে, বন্যার কারণে জোহর বাহরু শহরের কেন্দ্রস্থলে তীব্র যানজটের সৃষ্টি হয়েছে। জোহর দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা কমিটির তথ্যানুযায়ী, ৩ হাজার ১৮টি পরিবারের সদস্যদের নিরাপদ স্থানে সরিয়ে নেওয়া হয়েছে। গত ১০ ঘণ্টায় ক্ষতিগ্রস্তদের সংখ্যা ৫ হাজার থেকে ১০ হাজার ছাড়িয়েছে, যা পরিস্থিতির ভয়াবহতা বোঝায়। সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে জোহর বাহরু, যেখানে ৪,২৯১ জনকে সরিয়ে নেওয়া হয়েছে। এছাড়া ক্লুয়াং (২,১৬৩), কোটা টিঙ্গি (১,৭৬২), পন্টিয়ান (১,৩৯৫) ও কুলাই (১,১৫২) অঞ্চলেও বহু মানুষ বন্যার কবলে পড়েছেন। এদিকে মালয় মেইল দেশটির উপযোগাযোগমন্ত্রী তেও নি চিংয়ের বরাত দিয়ে
পৃথক আরো এক সংবাদে জানিয়েছে, জোহর রাজ্যের বন্যায় ছয়টি ফাইভ জি টেলিযোগাযোগ ট্রান্সমিটার স্টেশন ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। মালয়েশিয়ার আবহাওয়া দপ্তরের বরাত দিয়ে সিএনএ জানিয়েছে, রাজ্যের বেশ কয়েকটি এলাকায় ‘তীব্র মাত্রার’ টানা বৃষ্টিপাতের সতর্কতা জারি করা হয়েছে। বিশেষত ক্লুয়াং, মেরসিং, পন্টিয়ান, কুলাই, কোতা তিঙ্গি ও জোহর বাহরুতে দুর্যোগ পরিস্থিতি অব্যাহত থাকতে পারে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে। এছাড়া টানগক, সেগামাট, মুয়ার ও বাটু পাহাতসহ মালয়েশিয়ার অন্য অংশেও ভারি বর্ষণের পূর্বাভাস রয়েছে। এ পরিস্থিতিতে জোহরের মুখ্যমন্ত্রী ওন হাফিজ ঘাজি ঝুঁকিপূর্ণ এলাকার বাসিন্দাদের সতর্ক থাকার নির্দেশ দিয়েছেন। তিনি আশ্বস্ত করেছেন, ক্ষতিগ্রস্তদের সহায়তায় সরকার সব ধরনের পদক্ষেপ নিচ্ছে। সিএনএ জোহরের মুখ্যমন্ত্রীর বরাতে আরও জানিয়েছে, আমরা ত্রাণ কার্যক্রম জোরদার করেছি।
খাদ্য, আশ্রয় এবং মৌলিক প্রয়োজনীয়তা নিশ্চিত করতে সর্বোচ্চ চেষ্টা চলছে। এছাড়া ভবিষ্যতে এমন দুর্যোগ রোধে সেচ ও নিষ্কাশন বিভাগকে দ্রুত বন্যা প্রতিরোধ প্রকল্প বাস্তবায়নের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
হাজার ৭৬৩ জনকে অস্থায়ী আশ্রয় কেন্দ্রে সরিয়ে নেওয়া হয়েছে, যা গত রাতের তুলনায় দ্বিগুণেরও বেশি। সিঙ্গাপুরভিত্তিক মাল্টিন্যাশনাল নিউজ চ্যানেল সিএনএসহ দেশটির বেশকয়েকটি গণমাধ্যম জানিয়েছে, বন্যার কারণে জোহর বাহরু শহরের কেন্দ্রস্থলে তীব্র যানজটের সৃষ্টি হয়েছে। জোহর দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা কমিটির তথ্যানুযায়ী, ৩ হাজার ১৮টি পরিবারের সদস্যদের নিরাপদ স্থানে সরিয়ে নেওয়া হয়েছে। গত ১০ ঘণ্টায় ক্ষতিগ্রস্তদের সংখ্যা ৫ হাজার থেকে ১০ হাজার ছাড়িয়েছে, যা পরিস্থিতির ভয়াবহতা বোঝায়। সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে জোহর বাহরু, যেখানে ৪,২৯১ জনকে সরিয়ে নেওয়া হয়েছে। এছাড়া ক্লুয়াং (২,১৬৩), কোটা টিঙ্গি (১,৭৬২), পন্টিয়ান (১,৩৯৫) ও কুলাই (১,১৫২) অঞ্চলেও বহু মানুষ বন্যার কবলে পড়েছেন। এদিকে মালয় মেইল দেশটির উপযোগাযোগমন্ত্রী তেও নি চিংয়ের বরাত দিয়ে
পৃথক আরো এক সংবাদে জানিয়েছে, জোহর রাজ্যের বন্যায় ছয়টি ফাইভ জি টেলিযোগাযোগ ট্রান্সমিটার স্টেশন ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। মালয়েশিয়ার আবহাওয়া দপ্তরের বরাত দিয়ে সিএনএ জানিয়েছে, রাজ্যের বেশ কয়েকটি এলাকায় ‘তীব্র মাত্রার’ টানা বৃষ্টিপাতের সতর্কতা জারি করা হয়েছে। বিশেষত ক্লুয়াং, মেরসিং, পন্টিয়ান, কুলাই, কোতা তিঙ্গি ও জোহর বাহরুতে দুর্যোগ পরিস্থিতি অব্যাহত থাকতে পারে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে। এছাড়া টানগক, সেগামাট, মুয়ার ও বাটু পাহাতসহ মালয়েশিয়ার অন্য অংশেও ভারি বর্ষণের পূর্বাভাস রয়েছে। এ পরিস্থিতিতে জোহরের মুখ্যমন্ত্রী ওন হাফিজ ঘাজি ঝুঁকিপূর্ণ এলাকার বাসিন্দাদের সতর্ক থাকার নির্দেশ দিয়েছেন। তিনি আশ্বস্ত করেছেন, ক্ষতিগ্রস্তদের সহায়তায় সরকার সব ধরনের পদক্ষেপ নিচ্ছে। সিএনএ জোহরের মুখ্যমন্ত্রীর বরাতে আরও জানিয়েছে, আমরা ত্রাণ কার্যক্রম জোরদার করেছি।
খাদ্য, আশ্রয় এবং মৌলিক প্রয়োজনীয়তা নিশ্চিত করতে সর্বোচ্চ চেষ্টা চলছে। এছাড়া ভবিষ্যতে এমন দুর্যোগ রোধে সেচ ও নিষ্কাশন বিভাগকে দ্রুত বন্যা প্রতিরোধ প্রকল্প বাস্তবায়নের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।