ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর
আজ গ্যাস থাকবে না যেসব এলাকায়
ডেঙ্গুতে ২৪ ঘণ্টায় ৫ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ১০৩৪
ডেঙ্গুতে আরও ১ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ১০৫২
ডেঙ্গুতে একদিনে হাজারের বেশি আক্রান্ত, মৃত্যু একজনের
সীমান্তে অবৈধ লোক পারাপারে অভিনব কৌশল
এক ঘণ্টার পুলিশ সুপার হলেন রোজা
১১৩ বার পেছাল সাগর-রুনী হত্যার তদন্ত প্রতিবেদন জমার তারিখ
ভেড়ামারায় ইমামকে পেটাল দুর্বৃত্তরা
কুষ্টিয়ার ভেড়ামারায় তুচ্ছ ঘটনায় ইমাম ছাবেদুল ইসলামকে পিটিয়েছে দুর্বৃত্তরা। মুমূর্ষু অবস্থায় তাকে ভেড়ামারা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করা হয়। সেখানে অবস্থার অবনতি হলে কুষ্টিয়া জেনারেল হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। পরে উন্নত চিকিৎসার জন্য তাকে স্থানান্তর করা হয় রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে। ছাবেদুল ভেড়ামারা সাতবাড়ীয়া গোরস্থান জামে মসজিদের ইমাম ও মক্তবের শিক্ষক।
স্থানীয়রা জানান, গত ৩০ অক্টোবর সকালে সাতবাড়ীয়া গোরস্থান জামে মসজিদ মক্তবে বাচ্চাদের কুরআন শরীফ শিক্ষা কেন্দ্রে শিশু শিক্ষার্থীদের মধ্যে বিরোধ দেখা দেয়। বিষয়টি ইমাম ছাবেদুল ইসলামের দৃষ্টিগোচর হলে উভয় শিক্ষার্থীদের অভিভাবকদের ডেকে মীমাংসা করে দেন।
এরপর থেকে স্বাভাবিকভাবেই চলছিল মক্তবের নিয়মিত পাঠদান। হঠাৎ করেই গত সোমবার সকাল ৭টায় ক্লাস চলাকালীন ওই
এলাকার চিহ্নিত সন্ত্রাসী মৃত নবীর শেখের ছেলে মুখলেস, মৃত আফতাব আলীর ছেলে শামীম উভয়ই যোগসাজশ করে পরিকল্পিতভাবে মক্তবের ভেতরে ঢুকে অকথ্য ভাষায় গালিগালাজ শুরু করে। তাদের গালিগালাজ করতে নিষেধ করা হলে তারা আচমকা মারপিট শুরু করে। মুখে, পিঠে, বুকেসহ শরীরের বিভিন্ন স্থানে জখম করে। গামছা দিয়ে গলায় ফাঁস দিয়ে শ্বাসরোধ করে হত্যার চেষ্টা করে। এ সময় ইমামের ডাক চিৎকারে স্থানীয়রা ছুটে এসে তাকে উদ্ধার করে দ্রুত ভেড়ামারা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করে। সেখানে অবস্থার অবনতি হলে তাকে দ্রুত কুষ্টিয়া জেনারেল হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। সেখানেও অবস্থার উন্নতি না হলে তাকে দ্রুত উন্নত চিকিৎসার জন্য রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে স্থানান্তর করা হয়। ভেড়ামারা উপজেলা
স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের বেডে শুয়ে যন্ত্রণায় কাতরানো ইমাম ছাবেদুল ইসলাম বলেন, তুচ্ছ ঘটনায় ওই ‘সন্ত্রাসীরা’ আমাকে মেরেছে। তারা পরিকল্পনা করে আমাকে হত্যা করতে এসেছিল। অভিযুক্তদের নাম উল্লেখ করে আমি ভেড়ামারা থানায় লিখিত অভিযোগ দিয়েছি।
এলাকার চিহ্নিত সন্ত্রাসী মৃত নবীর শেখের ছেলে মুখলেস, মৃত আফতাব আলীর ছেলে শামীম উভয়ই যোগসাজশ করে পরিকল্পিতভাবে মক্তবের ভেতরে ঢুকে অকথ্য ভাষায় গালিগালাজ শুরু করে। তাদের গালিগালাজ করতে নিষেধ করা হলে তারা আচমকা মারপিট শুরু করে। মুখে, পিঠে, বুকেসহ শরীরের বিভিন্ন স্থানে জখম করে। গামছা দিয়ে গলায় ফাঁস দিয়ে শ্বাসরোধ করে হত্যার চেষ্টা করে। এ সময় ইমামের ডাক চিৎকারে স্থানীয়রা ছুটে এসে তাকে উদ্ধার করে দ্রুত ভেড়ামারা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করে। সেখানে অবস্থার অবনতি হলে তাকে দ্রুত কুষ্টিয়া জেনারেল হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। সেখানেও অবস্থার উন্নতি না হলে তাকে দ্রুত উন্নত চিকিৎসার জন্য রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে স্থানান্তর করা হয়। ভেড়ামারা উপজেলা
স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের বেডে শুয়ে যন্ত্রণায় কাতরানো ইমাম ছাবেদুল ইসলাম বলেন, তুচ্ছ ঘটনায় ওই ‘সন্ত্রাসীরা’ আমাকে মেরেছে। তারা পরিকল্পনা করে আমাকে হত্যা করতে এসেছিল। অভিযুক্তদের নাম উল্লেখ করে আমি ভেড়ামারা থানায় লিখিত অভিযোগ দিয়েছি।