ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর
নাটোরে মহাশ্মশানে ডাকাতি, মন্দিরে লুটপাট, সেবায়েতকে হত্যা
ডাকাতি পরিকল্পনা এক মাস আগে
বিমানবন্দরে আটক বাধ্যতামূলক অবসরপ্রাপ্ত সচিব ইসমাইল
খণ্ডিত দেহাংশ এমপি আনারের, ডিএনএ মিলেছে মেয়ের সঙ্গে
ইলিয়াসের বিরুদ্ধে বিএনপির ঝাড়ু মিছিল
সাদপন্থীদের নিষিদ্ধ ঘোষণা দাবি, থানা ঘেরাও
উত্তরার লাভলীন রেস্টুরেন্টের আগুন নিয়ন্ত্রণে
ভালুকায় শতাধিক অবৈধ করাতকল, জাতীয় উদ্যানসহ বন উজাড়
ময়মনসিংহের ভালুকার দুটি রেঞ্জের আওতায় লাইসেন্স ছাড়া শতাধিক করাতকলে যাচ্ছে জাতীয় উদ্যানসহ সংরক্ষিত বনের গাছ। উদ্যানের এক কিলোমিটারের মধ্যে উপজেলার বাটাজোর বাজারে ৮-১০টিসহ বিভিন্ন এলাকায় গড়ে উঠা এসব অবৈধ করাতকলে অবাধে চেরাই হচ্ছে বিশাল বিশাল শাল-গজারি ও আকাশমনি গাছ।
এছাড়া বনের জমিতে করাতকল স্থাপন করে দেদারসে গাছ চেরাই করা হচ্ছে। একটি সঙ্ঘবদ্ধ গাছ পাচারকারী দল স্থানীয় বনবিভাগকে ম্যানেজ করে রাতের আঁধারে অব্যাহতভাবে সরকারি বনের গাছ কেটে নিয়ে দিন-দুপুরে এসব করাতকলে চেরাই করছে।
বনবিভাগকে মিল প্রতি দুই হাজার টাকা মাসোহারা দিয়ে করাতকলগুলো পরিচালিত হচ্ছে বলে অভিযোগ উঠেছে। ফলে হুমকির মুখে পরেছে এলাকার প্রাকৃতিক পরিবেশ।
স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, ভালুকা রেঞ্জ অফিসের আধা
কি.মি. দূরে ও হবিরবাড়ি বিট অফিসের অদূরে কাচিনা ইউনিয়নের কাচিনা, বাটাজোর বাজার, মল্লিকবাড়ি, মাস্টারবাড়ি, কাশরগড়, মহাসড়কসংলগ্ন মল্লিকবাড়ি মোড় ও মল্লিকবাড়ি বাজার, উথুরা রেঞ্জ অফিসসংলগ্ন, উথুরা বাজার, চামিয়াদী বাজার, কৈয়াদী বাজার, ভরাডোবা বাসস্ট্যান্ড এলাকা, আঙ্গারগাড়া, ডাকাতিয়া চৌরাস্তা বাজার, পনাশাইল বাজার, বিরুনীয়া বাজার ও চান্দাব বাজারসহ বিভিন্ন এলাকায় অবৈধভাবে গড়ে উঠেছে শতাধিক লাইসেন্সবিহীন করাতকল। এসব করাতকলে দিনরাত চলে শাল-গজারি ও আকাশমনি কাঠ চেরাই। বন কর্মকর্তাদের যোগসাজশে অবাধে এসব গাছ কাটা হলেও প্রশাসন কোনো ব্যবস্থা না নেওয়ায় ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন স্থানীয়রা। জানা গেছে, বৃক্ষসম্পদ সংরক্ষণ ও পর্যটন সুবিধা উন্নয়নের জন্য সরকার বন্য প্রাণী (সংরক্ষণ ও সংশোধন) আইন ১৯৭৪-এর ২৩ (৩) ধারার আওতায় ২০১০ সালের
২৪ অক্টোবর এক আদেশ বলে পরিবেশ ও বন মন্ত্রণালয় ময়মনসিংহের ভালুকা উপজেলার কাচিনা ইউনিয়নের পালগাঁও এলাকায় ৮৫০ একর ভূমির সংরক্ষিত বনাঞ্চলকে কাদিগড় জাতীয় উদ্যান হিসেবে ঘোষণা করে। এখানে রয়েছে পুরোনো শাল-গজারি গাছের অপরূপ সবুজের সমারোহ। জাতীয় উদ্যান হিসেবে ওই এলাকাটি চিহ্নিত হওয়ার পর তা সংরক্ষণে সরকারিভাবে কাজ শুরু হয়। কিন্তু জাতীয় উদ্যান হিসেবে স্বীকৃতি পাওয়ার পর থেকে একটি চক্র উদ্যানের গাছ কাটা শুরু করে। চক্রটি রাতে উদ্যান এলাকা থেকে গজারি গাছ কেটে বিভিন্ন যানবাহনে করে পার্শ্ববর্তী বাটাজোর বাজার ও আশপাশের বিভিন্ন করাতকল মালিকদের কাছে পৌঁছে দেয়। বন আইনে বন এলাকার ১০ কিলোমিটারের মধ্যে করাতকল স্থাপন নিষিদ্ধ হলেও কাদিগড় বনাঞ্চল থেকে মাত্র
দুই কিলোমিটার দূরে কাচিনা বাজার ও আড়াই কিলোমিটার দূরে বাটাজোর বাজার এলাকায় ২০টি লাইসেন্সবিহীন করাতকল দীর্ঘদিন ধরে কার্যক্রম চালিয়ে যাচ্ছে। এসব করাতকলে উদ্যানের বিভিন্ন প্রজাতির গাছের কাঠ চেরাই করা হয়। ভালুকা রেঞ্জ অফিসের কাছে মাস্টারবাড়ি এলাকায় আব্দুর রহিম ও হবিরবাড়ি বিট অফিসের কাছে আবুল কাশেমর স’মিল, কাদিগড় বনবিট অফিস থেকে মাত্র এক-দেড় কিলোমিটার দূরে বাটাজোর বাজারে আতিক মণ্ডল, পলাশ তালুকদার, সেলিম তালুকদার, ইমরুল তালুকাদার, জাহাঙ্গীর মেম্বার, নয়ন মিয়া ও পাপনের মালিকানাধীন অবৈধ করাতকল ছাড়াও আরও সাত-আটটি করাতকলে প্রকাশ্যেই চেরাই করা হচ্ছে বনের গাছ। শুধু কাচিনা আর বাটাজোরই নয়, জাতীয় উদ্যানের মাত্র দেড় কিলোমিটার দূরে তামাট বাজারে শাহীন মেম্বারের মালিকানাধীন করাতকলসহ
তিনটি করাতকলে রাতদিন বনের গাছ চেরাই করা হয়। ক্রমাগত গাছ কাটার ফলে নষ্ট হয়ে যাচ্ছে জাতীয় উদ্যানের সৌন্দর্য ও ধ্বংস হচ্ছে জাতীয় সম্পদ। স্থানীয় বাসিন্দারা জানান, কদিন আগেও জাতীয় উদ্যান এলাকায় মেছোবাঘ, লজ্জাবতী বানরসহ কয়েক প্রজাতির প্রাণী উন্মুক্ত করা হয়। বন উজাড় হওয়ায় এদের অস্তিত্ব এখন হুমকির মুখে। বন বিভাগের কর্মকর্তাদের উদাসীনতার সুযোগ নিচ্ছে অবৈধ করাতকল মলিক ও কাঠ পাচারকারী সংঘবদ্ধ চক্র। এদিকে ভালুকা রেঞ্জের হবিরবাড়ি বিটের অদূরে খন্দকারপাড়া মোড়ে অবৈধ করাতকল বসিয়ে দীর্ঘদিন ধরে ১১ গড় নামে পরিচিত বিশাল বন এলাকাসহ আশপাশের বিশাল বিশাল গজারি গাছ রাতের আঁধারে কেটে নিয়ে তার নিজস্ব করাতকলে চেরাই করে বিভিন্ন স্থানে সরবরাহ করে আসছেন বলে
অভিযোগ উঠেছে। এ ব্যাপারে একজন করাতকল মালিক জানান, বন বিভাগের কর্মকর্তাদের যোগসাজশে প্রতিমাসে প্রতিটি করাতকল পরিচালনার জন্য নির্দিষ্ট হারে ‘সেলামি’ দিয়ে লাইসেন্স ছাড়াই বছরের পর বছর উদ্যোনের গাছ কেটে চেরাই করা হচ্ছে। তিনি বলেন, এলাকার প্রত্যেকটি স’মিল মালিকের নিজস্ব ফার্নিচারের দোকান রয়েছে। তাই এসব চোরাই কাঠ সহজেই আশপাশের এলাকায় বিক্রিসহ তাদের ফার্নিচারের দোকানে ব্যবহার করতে পারেন। ভালুকা রেঞ্জর অফিসের সামনে একটি ফার্নিচারের দোকানে বনবিভাগের অসাধু ব্যক্তিরা ফার্নিচার তৈরি করে নেওয়ারও অভিযোগ রয়েছে। ভালুকা রেঞ্জ অফিসের রেঞ্জার হারুন-অর-রশীদ খানের ড্রাইভার সুমন মিয়া সংরক্ষিত বন থেকে মূল্যবান গাছ কেটে রেঞ্জ অফিসের সামনে একটি ফার্নিচারের দোকানে ফার্নিচার বানিয়ে বিক্রি করার অভিযোগ ওঠেছে। উপজেলার
বাটাজোর বাজারে অবস্থিত অবৈধ দুটি করাতকলের মালিক নয়ন মিয়া জানান, তারা প্রতিমাসে সব মিল থেকে নির্দিষ্ট হারে টাকা কালেকশন করে স্থানীয় বনবিট অফিসকে মাসোহারা দিয়েই তাদের কার্যক্রম পরিচালনা করছেন। এ ব্যাপারে কাদিগড় বিট কর্মকর্তা আনোয়ার হোসেন খানের মোবাইল নম্বরে একাধিকবার ফোন দিলেও রিসিভ না করায় তার বক্তব্য দেওয়া সম্ভব হয়নি। বাংলাদেশ পরিবেশ আন্দোলন (বাপা) ভালুকা আঞ্চলিক শাখার সদস্য সচিব কামরুল হাসান পাঠান কামাল জানান, স্থানীয় বনকর্মকর্তাদের ম্যানেজ করে ভালুকার অবৈধ শতাধিক করাতকল জাতীয় উদ্যানসহ সংরক্ষিত বনাঞ্চলের গাছপালা কেটে সাবার করে চলেছে। ভালুকা উপজেলা নির্বাহী অফিসার আলী নূর খান বলেন, ভালুকা উপজেলার বিভিন্ন এলাকার সংরক্ষিত বনের গাছ কাটা রোধে বনবিভাগে কথা বলে অচিরেই অভিযান চালিয়ে এসব অবৈধ করাতকল উচ্ছেদ করা হবে।
কি.মি. দূরে ও হবিরবাড়ি বিট অফিসের অদূরে কাচিনা ইউনিয়নের কাচিনা, বাটাজোর বাজার, মল্লিকবাড়ি, মাস্টারবাড়ি, কাশরগড়, মহাসড়কসংলগ্ন মল্লিকবাড়ি মোড় ও মল্লিকবাড়ি বাজার, উথুরা রেঞ্জ অফিসসংলগ্ন, উথুরা বাজার, চামিয়াদী বাজার, কৈয়াদী বাজার, ভরাডোবা বাসস্ট্যান্ড এলাকা, আঙ্গারগাড়া, ডাকাতিয়া চৌরাস্তা বাজার, পনাশাইল বাজার, বিরুনীয়া বাজার ও চান্দাব বাজারসহ বিভিন্ন এলাকায় অবৈধভাবে গড়ে উঠেছে শতাধিক লাইসেন্সবিহীন করাতকল। এসব করাতকলে দিনরাত চলে শাল-গজারি ও আকাশমনি কাঠ চেরাই। বন কর্মকর্তাদের যোগসাজশে অবাধে এসব গাছ কাটা হলেও প্রশাসন কোনো ব্যবস্থা না নেওয়ায় ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন স্থানীয়রা। জানা গেছে, বৃক্ষসম্পদ সংরক্ষণ ও পর্যটন সুবিধা উন্নয়নের জন্য সরকার বন্য প্রাণী (সংরক্ষণ ও সংশোধন) আইন ১৯৭৪-এর ২৩ (৩) ধারার আওতায় ২০১০ সালের
২৪ অক্টোবর এক আদেশ বলে পরিবেশ ও বন মন্ত্রণালয় ময়মনসিংহের ভালুকা উপজেলার কাচিনা ইউনিয়নের পালগাঁও এলাকায় ৮৫০ একর ভূমির সংরক্ষিত বনাঞ্চলকে কাদিগড় জাতীয় উদ্যান হিসেবে ঘোষণা করে। এখানে রয়েছে পুরোনো শাল-গজারি গাছের অপরূপ সবুজের সমারোহ। জাতীয় উদ্যান হিসেবে ওই এলাকাটি চিহ্নিত হওয়ার পর তা সংরক্ষণে সরকারিভাবে কাজ শুরু হয়। কিন্তু জাতীয় উদ্যান হিসেবে স্বীকৃতি পাওয়ার পর থেকে একটি চক্র উদ্যানের গাছ কাটা শুরু করে। চক্রটি রাতে উদ্যান এলাকা থেকে গজারি গাছ কেটে বিভিন্ন যানবাহনে করে পার্শ্ববর্তী বাটাজোর বাজার ও আশপাশের বিভিন্ন করাতকল মালিকদের কাছে পৌঁছে দেয়। বন আইনে বন এলাকার ১০ কিলোমিটারের মধ্যে করাতকল স্থাপন নিষিদ্ধ হলেও কাদিগড় বনাঞ্চল থেকে মাত্র
দুই কিলোমিটার দূরে কাচিনা বাজার ও আড়াই কিলোমিটার দূরে বাটাজোর বাজার এলাকায় ২০টি লাইসেন্সবিহীন করাতকল দীর্ঘদিন ধরে কার্যক্রম চালিয়ে যাচ্ছে। এসব করাতকলে উদ্যানের বিভিন্ন প্রজাতির গাছের কাঠ চেরাই করা হয়। ভালুকা রেঞ্জ অফিসের কাছে মাস্টারবাড়ি এলাকায় আব্দুর রহিম ও হবিরবাড়ি বিট অফিসের কাছে আবুল কাশেমর স’মিল, কাদিগড় বনবিট অফিস থেকে মাত্র এক-দেড় কিলোমিটার দূরে বাটাজোর বাজারে আতিক মণ্ডল, পলাশ তালুকদার, সেলিম তালুকদার, ইমরুল তালুকাদার, জাহাঙ্গীর মেম্বার, নয়ন মিয়া ও পাপনের মালিকানাধীন অবৈধ করাতকল ছাড়াও আরও সাত-আটটি করাতকলে প্রকাশ্যেই চেরাই করা হচ্ছে বনের গাছ। শুধু কাচিনা আর বাটাজোরই নয়, জাতীয় উদ্যানের মাত্র দেড় কিলোমিটার দূরে তামাট বাজারে শাহীন মেম্বারের মালিকানাধীন করাতকলসহ
তিনটি করাতকলে রাতদিন বনের গাছ চেরাই করা হয়। ক্রমাগত গাছ কাটার ফলে নষ্ট হয়ে যাচ্ছে জাতীয় উদ্যানের সৌন্দর্য ও ধ্বংস হচ্ছে জাতীয় সম্পদ। স্থানীয় বাসিন্দারা জানান, কদিন আগেও জাতীয় উদ্যান এলাকায় মেছোবাঘ, লজ্জাবতী বানরসহ কয়েক প্রজাতির প্রাণী উন্মুক্ত করা হয়। বন উজাড় হওয়ায় এদের অস্তিত্ব এখন হুমকির মুখে। বন বিভাগের কর্মকর্তাদের উদাসীনতার সুযোগ নিচ্ছে অবৈধ করাতকল মলিক ও কাঠ পাচারকারী সংঘবদ্ধ চক্র। এদিকে ভালুকা রেঞ্জের হবিরবাড়ি বিটের অদূরে খন্দকারপাড়া মোড়ে অবৈধ করাতকল বসিয়ে দীর্ঘদিন ধরে ১১ গড় নামে পরিচিত বিশাল বন এলাকাসহ আশপাশের বিশাল বিশাল গজারি গাছ রাতের আঁধারে কেটে নিয়ে তার নিজস্ব করাতকলে চেরাই করে বিভিন্ন স্থানে সরবরাহ করে আসছেন বলে
অভিযোগ উঠেছে। এ ব্যাপারে একজন করাতকল মালিক জানান, বন বিভাগের কর্মকর্তাদের যোগসাজশে প্রতিমাসে প্রতিটি করাতকল পরিচালনার জন্য নির্দিষ্ট হারে ‘সেলামি’ দিয়ে লাইসেন্স ছাড়াই বছরের পর বছর উদ্যোনের গাছ কেটে চেরাই করা হচ্ছে। তিনি বলেন, এলাকার প্রত্যেকটি স’মিল মালিকের নিজস্ব ফার্নিচারের দোকান রয়েছে। তাই এসব চোরাই কাঠ সহজেই আশপাশের এলাকায় বিক্রিসহ তাদের ফার্নিচারের দোকানে ব্যবহার করতে পারেন। ভালুকা রেঞ্জর অফিসের সামনে একটি ফার্নিচারের দোকানে বনবিভাগের অসাধু ব্যক্তিরা ফার্নিচার তৈরি করে নেওয়ারও অভিযোগ রয়েছে। ভালুকা রেঞ্জ অফিসের রেঞ্জার হারুন-অর-রশীদ খানের ড্রাইভার সুমন মিয়া সংরক্ষিত বন থেকে মূল্যবান গাছ কেটে রেঞ্জ অফিসের সামনে একটি ফার্নিচারের দোকানে ফার্নিচার বানিয়ে বিক্রি করার অভিযোগ ওঠেছে। উপজেলার
বাটাজোর বাজারে অবস্থিত অবৈধ দুটি করাতকলের মালিক নয়ন মিয়া জানান, তারা প্রতিমাসে সব মিল থেকে নির্দিষ্ট হারে টাকা কালেকশন করে স্থানীয় বনবিট অফিসকে মাসোহারা দিয়েই তাদের কার্যক্রম পরিচালনা করছেন। এ ব্যাপারে কাদিগড় বিট কর্মকর্তা আনোয়ার হোসেন খানের মোবাইল নম্বরে একাধিকবার ফোন দিলেও রিসিভ না করায় তার বক্তব্য দেওয়া সম্ভব হয়নি। বাংলাদেশ পরিবেশ আন্দোলন (বাপা) ভালুকা আঞ্চলিক শাখার সদস্য সচিব কামরুল হাসান পাঠান কামাল জানান, স্থানীয় বনকর্মকর্তাদের ম্যানেজ করে ভালুকার অবৈধ শতাধিক করাতকল জাতীয় উদ্যানসহ সংরক্ষিত বনাঞ্চলের গাছপালা কেটে সাবার করে চলেছে। ভালুকা উপজেলা নির্বাহী অফিসার আলী নূর খান বলেন, ভালুকা উপজেলার বিভিন্ন এলাকার সংরক্ষিত বনের গাছ কাটা রোধে বনবিভাগে কথা বলে অচিরেই অভিযান চালিয়ে এসব অবৈধ করাতকল উচ্ছেদ করা হবে।