ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর
সুপ্রিমকোর্ট প্রাঙ্গণে সাংবাদিকদের ওপর হামলা, আহত কয়েকজন
আসামি গ্রেফতার না হওয়ায় ট্রাইব্যুনালের অসন্তোষ
চায়ের আমন্ত্রণ পাওয়া বিচারপতি শাহেদ নূরউদ্দিনের পদত্যাগ
প্রতারণার মামলায় ইভ্যালির রাসেল-শামীমার ২ বছরের কারাদণ্ড
তিন বিভাগীয় কমিশনারসহ ৮ জনকে হাইকোর্টে তলব
সুপ্রিমকোর্টের হেল্পলাইনে অনিয়ম ঘুস অবহেলার ৫৫ অভিযোগ
সব আসামিকে খালাসের কারণ জানালেন হাইকোর্ট
ভারতে যাচ্ছেন আরও ৫০ বিচারক
ভারতে প্রশিক্ষণে যাচ্ছেন ৫০ জন বিচারক। ভারতের ভূপালে অবস্থিত ন্যাশনাল জুডিশিয়াল একাডেমি এবং স্টেট জুডিশিয়াল একাডেমিতে অংশ নেবেন তারা।
সম্প্রতি আইন মন্ত্রণালয়ের আইন ও বিচার বিভাগ থেকে এক বিজ্ঞপ্তিতে এ খবর জানানো হয়। আগামী ১০ থেকে ২০ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত প্রশিক্ষণ অনুষ্ঠিত হবে।
প্রশিক্ষণের জন্য সহকারী জজ, সিনিয়র সহকারী জজ, যুগ্ম জেলা ও জজ, অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ, জেলা ও দায়রা জজ এবং সমপর্যায়ের কর্মকর্তাদের মনোনয়ন দেয়া হয়েছে।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, সুপ্রিম কোর্টের পরামর্শের পরিপ্রেক্ষিতে আগামী ১০ থেকে ২০ ফেব্রুয়ারি ভারতের ন্যাশনাল জুডিশিয়াল একাডেমি ভূপাল এবং একটি স্টেট জুডিশিয়াল একাডেমিতে অনুষ্ঠিতব্য প্রশিক্ষণে অংশ নেয়ার জন্য বাংলাদেশ জুডিশিয়াল সার্ভিসের ৫০
জন বিচার বিভাগীয় কর্মকর্তাকে অনুমতি দেওয়া হলো। এত বলা হয়, প্রশিক্ষণের যাবতীয় ব্যয় ভারত সরকার বহন করবে। বাংলাদেশ সরকারের কোনো আর্থিক সংযোগ নেই। এর আগে ২০১৭ সালের এপ্রিলে তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ভারত সফরে এ বিষয়ক একটি সমঝোতা স্মারক সাক্ষর করেন। তখন বলা হয়েছিল বাংলাদেশের বিচার বিভাগীয় কর্মকর্তাদের প্রশিক্ষণ ও সামর্থ্য বাড়ার লক্ষ্যে বাংলাদেশের সুপ্রিম কোর্ট এবং ভারতের ন্যাশনাল জুডিশিয়াল একাডেমিতে প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা করা হবে। সমঝোতা স্মারকের পর ঐ বছরের এক অনুষ্ঠানে তৎকালীন প্রধান বিচারপতি সুরেন্দ্র কুমার সিনহা বলেছিলেন, ‘পৃথিবীর প্রত্যেকটা দেশে উচ্চ আদালতের বিচারকদের জন্য ট্রেনিংয়ের ব্যবস্থা রয়েছে। ভারতের প্রত্যেকটা রাজ্যে একটি জুডিশিয়ারি ট্রেনিং ইন্সটিটিউট আছে; উচ্চ আদালতের বিচারকদের ট্রেনিংয়ের জন্য। এছাড়া
ভূপালে তাদের জাতীয় জুডিশিয়ারি একাডেমি আছে। সেখানে আমাদের ১৫-১৬শ বিচারকের ট্রেনিংয়ের জন্য ইতোমধ্যে চুক্তিবদ্ধ হয়েছি’। সমঝোতা স্মারকের পর প্রথমবারের মতো ওই বছরের ১০ অক্টোবর থেকে ২৪ অক্টোবর পর্যন্ত প্রশিক্ষণ নিতে ভারতে গিয়েছিল কয়েকজন বিচার বিভাগীয় কর্মকর্তা।
জন বিচার বিভাগীয় কর্মকর্তাকে অনুমতি দেওয়া হলো। এত বলা হয়, প্রশিক্ষণের যাবতীয় ব্যয় ভারত সরকার বহন করবে। বাংলাদেশ সরকারের কোনো আর্থিক সংযোগ নেই। এর আগে ২০১৭ সালের এপ্রিলে তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ভারত সফরে এ বিষয়ক একটি সমঝোতা স্মারক সাক্ষর করেন। তখন বলা হয়েছিল বাংলাদেশের বিচার বিভাগীয় কর্মকর্তাদের প্রশিক্ষণ ও সামর্থ্য বাড়ার লক্ষ্যে বাংলাদেশের সুপ্রিম কোর্ট এবং ভারতের ন্যাশনাল জুডিশিয়াল একাডেমিতে প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা করা হবে। সমঝোতা স্মারকের পর ঐ বছরের এক অনুষ্ঠানে তৎকালীন প্রধান বিচারপতি সুরেন্দ্র কুমার সিনহা বলেছিলেন, ‘পৃথিবীর প্রত্যেকটা দেশে উচ্চ আদালতের বিচারকদের জন্য ট্রেনিংয়ের ব্যবস্থা রয়েছে। ভারতের প্রত্যেকটা রাজ্যে একটি জুডিশিয়ারি ট্রেনিং ইন্সটিটিউট আছে; উচ্চ আদালতের বিচারকদের ট্রেনিংয়ের জন্য। এছাড়া
ভূপালে তাদের জাতীয় জুডিশিয়ারি একাডেমি আছে। সেখানে আমাদের ১৫-১৬শ বিচারকের ট্রেনিংয়ের জন্য ইতোমধ্যে চুক্তিবদ্ধ হয়েছি’। সমঝোতা স্মারকের পর প্রথমবারের মতো ওই বছরের ১০ অক্টোবর থেকে ২৪ অক্টোবর পর্যন্ত প্রশিক্ষণ নিতে ভারতে গিয়েছিল কয়েকজন বিচার বিভাগীয় কর্মকর্তা।