ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর
রাখাইনে সামরিক সদর দপ্তর দখলে নিয়েছে আরাকান আর্মি
বিদ্রোহী নেতা শারাকে গ্রেপ্তারে ১ কোটি ডলার পুরস্কারের ঘোষণা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র
সিরিয়ার বিদ্রোহীরা কী বিশ্বাসযোগ্য?
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় আরও ৭৭ ফিলিস্তিনি নিহত
নতুন সুন্দরী বাগিয়ে নিলেন জয়?
আরব্য রজনী’র গল্পের মতো অত্যাশ্চর্য সম্পদের খনির সন্ধান পেল সৌদি
ভিয়েতনামে আন্তর্জাতিক অভিবাসী দিবস এবং জাতীয় প্রবাসী দিবস ২০২৪ উপযাপন
ভারতের পররাষ্ট্রনীতিতে পরিবর্তন আনা দরকার: এস জয়শঙ্কর
ভারতের পররাষ্ট্রনীতিতে পরিবর্তন আনা দরকার বলে মন্তব্য করেছেন দেশটির পররাষ্ট্রমন্ত্রী এস জয়শঙ্কর। রোববার নয়াদিল্লিতে ‘ইন্ডিয়া’স ওয়ার্ল্ড’ শিরোনামে আন্তর্জাতিক নীতি-বিষয়ক এক সাময়িকীর উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে দেওয়া বক্তব্যে তিনি এ মন্তব্য করেন। খবর পিটিআইয়ের।
ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, বিশ্ব এখন আর দ্বিমেরু বিশিষ্ট বা এককেন্দ্রিক নেই। তাই পরিবর্তিত বিশ্ব পরিস্থিতিতে ভারতের পররাষ্ট্রনীতিতে বদল আনা দরকার। ভারতের বিদেশ নীতির একটি গুরুত্বপূর্ণ দিক হলো দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়া ও পূর্ব এশিয়ার অন্য দেশগুলো থেকে শিখে নেওয়া মূল্যবান পাঠ।
তিনি বলেন, গত দুই দশকে বিশ্বায়ন তীব্র আকার ধারণ করেছে। দেশগুলোর মধ্যে পারস্পরিক নির্ভরশীলতা অনেক বেশি বেড়েছে। এসব কিছুর পাশাপাশি প্রযুক্তিও মানুষের দৈনন্দিন জীবনে বড় পরিবর্তন এনেছে। গত ১০ বছরে প্রধানমন্ত্রী এবং
পররাষ্ট্রমন্ত্রী যখন বিদেশে সফর করেছেন, তখন প্রযুক্তি, মূলধন, সর্বোত্তম অনুশীলন ও বিনিয়োগ সম্পর্কিত আলোচনা অনেক বড় ভূমিকা নিয়েছে। জয়শঙ্কর বলেন, আমরা যখন পররাষ্ট্রনীতিতে পরিবর্তন আনার কথা বলি, যখন নেহেরু-পরবর্তী পররাষ্ট্রনীতি গঠনের কথা হয়, তখন এসবকে রাজনৈতিক আক্রমণ হিসেবে গণ্য করা ঠিক হবে না। বিশ্বমঞ্চে ভারত ক্রমশ ‘গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালনকারী’ দেশে পরিণত হচ্ছে। আগামী বছরগুলোতে বিদেশে ভারতের প্রবাসী শ্রমিকের সংখ্যা ‘নাটকীয়ভাবে বাড়বে’। আন্তর্জাতিক পর্যায়ে আমরা গতিশীলতার বিস্ফোরণ দেখতে যাচ্ছি। তাই বড় করে ভাবা, দীর্ঘমেয়াদে ভাবা এবং স্মার্ট করে ভাবাই ভবিষ্যতের পররাষ্ট্রনীতি হবে বলে আমার ধারণা।
পররাষ্ট্রমন্ত্রী যখন বিদেশে সফর করেছেন, তখন প্রযুক্তি, মূলধন, সর্বোত্তম অনুশীলন ও বিনিয়োগ সম্পর্কিত আলোচনা অনেক বড় ভূমিকা নিয়েছে। জয়শঙ্কর বলেন, আমরা যখন পররাষ্ট্রনীতিতে পরিবর্তন আনার কথা বলি, যখন নেহেরু-পরবর্তী পররাষ্ট্রনীতি গঠনের কথা হয়, তখন এসবকে রাজনৈতিক আক্রমণ হিসেবে গণ্য করা ঠিক হবে না। বিশ্বমঞ্চে ভারত ক্রমশ ‘গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালনকারী’ দেশে পরিণত হচ্ছে। আগামী বছরগুলোতে বিদেশে ভারতের প্রবাসী শ্রমিকের সংখ্যা ‘নাটকীয়ভাবে বাড়বে’। আন্তর্জাতিক পর্যায়ে আমরা গতিশীলতার বিস্ফোরণ দেখতে যাচ্ছি। তাই বড় করে ভাবা, দীর্ঘমেয়াদে ভাবা এবং স্মার্ট করে ভাবাই ভবিষ্যতের পররাষ্ট্রনীতি হবে বলে আমার ধারণা।