ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় বিএনপির দুগ্রুপের সংঘর্ষ, আহত ৫০
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার বাঞ্ছারামপুরে উপজেলা বিএনপির দুগ্রুপের সংঘর্ষে অন্তত ৫০ জন নেতাকর্মী আহত হয়েছেন। সোমবার (১৮ নভেম্বর) দুপুর সাড়ে ১২টার দিকে উপজেলার সদরের প্রতাপগঞ্জ বাজারের মুসা মার্কেটের সামনে এ সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে।
গুরুতর আহতরা হলেন, উপজেলা বিএনপির সাবেক যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক জালাল উদ্দিন বাদল, উপজেলা যুবদলের যুগ্ম আহ্বায়ক মুছা হায়দার, বিএনপির কর্মী অরুণ মিয়া, ফুলমিয়া, দানু মিয়া, কেশ পদ দাস। তাদের ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।
জানা গেছে, উপজেলা বিএনপির দ্বি-বার্ষিক সম্মেলন আগামী ২০ নভেম্বর বুধবার বাঞ্ছারামপুর সরকারি এস এম পাইলট উচ্চ বিদ্যালয় মাঠে অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা রয়েছে। এই সম্মেলন বাতিলের দাবিতে গণমিছিল ও প্রতিবাদ সভার আয়োজন করে বিএনপির ও অঙ্গসংগঠনের একটি অংশ। সোমবার
দুপুরে উপজেলা সদরের মাতুর বাড়ির মোড় থেকে বিএনপির নির্বাহী কমিটির সদস্য ও সাবেক সংসদ সদস্য এম এ খালেক, বিএনপির নির্বাহী কমিটির সদস্য রফিক শিকদার, অ্যাডভোকেট জিয়াউদ্দিন জিয়া ও ময়মনসিংহ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক ভিপি ড. সাইদুজ্জামান কামালের নেতৃত্বে একটি মিছিল হচ্ছিল। মিছিলটি প্রতাপগঞ্জ বাজারের কেন্দ্রীয় কৃষক দলের যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক মেহেদী হাসান পলাশের অনুসারী উপজেলা বিএনপির সদস্য সচিব এ কে এম মুসার মালিকানাধীন মার্কেটের সামনে দিয়ে যাওয়ার সময় দুগ্রুপের মুখোমুখি সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে। এ সময় নেতাকর্মীদের ধাওয়া-পাল্টাধাওয়ায় ৫০ জনের বেশি নেতাকর্মী আহত হয়। বাঞ্ছারামপুর মডেল থানার ওসি মোরশেদ আলম চৌধুরী বলেন, আগামী ২০ নভেম্বর বিএনপির সম্মেলনকে কেন্দ্র করে দুপক্ষ সংঘর্ষ জড়ায়। খবর পেয়ে পুলিশ
ঘটনাস্থলে গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে। কিছু দোকানে আগুন লাগিয়েছে। সংঘর্ষে ৫০ জনের মতো আহত হয়েছেন। বর্তমানে থমথমে অবস্থা বিরাজ করছে। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আমরা কাজ করছি। থানায় এখন পর্যন্ত কোনো অভিযোগ আসেনি। আসলে অভিযোগ অনুযায়ী ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
দুপুরে উপজেলা সদরের মাতুর বাড়ির মোড় থেকে বিএনপির নির্বাহী কমিটির সদস্য ও সাবেক সংসদ সদস্য এম এ খালেক, বিএনপির নির্বাহী কমিটির সদস্য রফিক শিকদার, অ্যাডভোকেট জিয়াউদ্দিন জিয়া ও ময়মনসিংহ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক ভিপি ড. সাইদুজ্জামান কামালের নেতৃত্বে একটি মিছিল হচ্ছিল। মিছিলটি প্রতাপগঞ্জ বাজারের কেন্দ্রীয় কৃষক দলের যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক মেহেদী হাসান পলাশের অনুসারী উপজেলা বিএনপির সদস্য সচিব এ কে এম মুসার মালিকানাধীন মার্কেটের সামনে দিয়ে যাওয়ার সময় দুগ্রুপের মুখোমুখি সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে। এ সময় নেতাকর্মীদের ধাওয়া-পাল্টাধাওয়ায় ৫০ জনের বেশি নেতাকর্মী আহত হয়। বাঞ্ছারামপুর মডেল থানার ওসি মোরশেদ আলম চৌধুরী বলেন, আগামী ২০ নভেম্বর বিএনপির সম্মেলনকে কেন্দ্র করে দুপক্ষ সংঘর্ষ জড়ায়। খবর পেয়ে পুলিশ
ঘটনাস্থলে গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে। কিছু দোকানে আগুন লাগিয়েছে। সংঘর্ষে ৫০ জনের মতো আহত হয়েছেন। বর্তমানে থমথমে অবস্থা বিরাজ করছে। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আমরা কাজ করছি। থানায় এখন পর্যন্ত কোনো অভিযোগ আসেনি। আসলে অভিযোগ অনুযায়ী ব্যবস্থা নেওয়া হবে।