ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর
রোববার ১০ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না যেসব এলাকায়
দুর্ঘটনার শিকার পূজা চেরি!
রাজধানী ফার্মগেটে একটি বাণিজ্যিক ভবনে আগুন
কুষ্টিয়ায় চাচাতো ভাইয়ের লাঠির আঘাতে মাছ ব্যবসায়ীর মৃত্যু, আটক ১
ডেঙ্গুতে গত ২৪ ঘন্টায় আরও ২ জনের মৃত্যু
ডেঙ্গুতে গত ২৪ ঘন্টায় আরও ২ জনের মৃত্যু
রাজধানীর জুরাইনে সংঘর্ষ, অবরোধ : পদ্মা সেতু দিয়ে ট্রেন চলাচল বন্ধ
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় দুই গ্রুপের সংঘর্ষ, দেশীয় অস্ত্রসহ আটক ৮
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে দুই গ্রুপের মধ্যে দফায় দফায় সংঘর্ষের ঘটনায় আটজনকে আটক করেছে পুলিশ। এ সময় ঘটনাস্থল থেকে ৮টি অবিস্ফোরিত ককটেল, ৩৬টি দেশীয় অস্ত্র ও ৪টি হেলমেট উদ্ধার করা হয়।
শনিবার (১৯ অক্টোবর) সন্ধ্যায় পুলিশ ও সেনাবাহিনী অভিযান চালিয়ে তাদের আটক করে।
আটককৃতরা হলেন- মো. জসিম উদ্দিন (৫৫), জহিরুল মোল্লা (৩৫), মো. জাহাঙ্গীর মিয়া (৪৫), মো. রনি (১৪), মো. শামীম (১৬), আব্দুল রাফি (১৭), মো. মানিক মিয়া (১৯), মনির হোসেন (৪২)।
জেলা অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মো. ইকবাল হোসাইন জানান, দুপুর থেকে সদর উপজেলার বড়হরণ এলাকায় আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে দুই পক্ষ থেমে থেমে সংঘর্ষ চলছিল। এতে উভয় পক্ষের ৩০ থেকে
৪০টি বাড়িঘর হামলা ভাঙচুর ও লুটপাটের শিকার হয়। সংঘর্ষ চলাচলে অনেকেই গুরুতর আহত হয়েছেন। পরে খবর পেয়ে সদর থানা পুলিশ ও সেনাবাহিনীর যৌথ অভিযানে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে। ঘটনাস্থল থেকে আটজন আটক ও ককটেল, দেশীয় অস্ত্র উদ্ধার করা হয়। এ ঘটনায় তাদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা প্রক্রিয়াধীন। ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় দুই গ্রুপের সংঘর্ষ, দেশীয় অস্ত্রসহ আটক ৮ আমার এক সন্তান শহীদ : ড. মাসুদ উল্লেখ, দীর্ঘদিন ধরে ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর উপজেলার বড়হরণ গ্রামে উমেদ গ্রুপ ও এলেম গ্রুপের জাকিরের নেতৃত্বে আতিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে প্রায়ই সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে।
৪০টি বাড়িঘর হামলা ভাঙচুর ও লুটপাটের শিকার হয়। সংঘর্ষ চলাচলে অনেকেই গুরুতর আহত হয়েছেন। পরে খবর পেয়ে সদর থানা পুলিশ ও সেনাবাহিনীর যৌথ অভিযানে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে। ঘটনাস্থল থেকে আটজন আটক ও ককটেল, দেশীয় অস্ত্র উদ্ধার করা হয়। এ ঘটনায় তাদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা প্রক্রিয়াধীন। ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় দুই গ্রুপের সংঘর্ষ, দেশীয় অস্ত্রসহ আটক ৮ আমার এক সন্তান শহীদ : ড. মাসুদ উল্লেখ, দীর্ঘদিন ধরে ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর উপজেলার বড়হরণ গ্রামে উমেদ গ্রুপ ও এলেম গ্রুপের জাকিরের নেতৃত্বে আতিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে প্রায়ই সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে।