ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর
সব বিমানবন্দরে বিশেষ সতর্কতা
ইউনূস সরকারের আমলে বাড়ছে অপরাধ, বাড়ছে নিরাপত্তাহীনতাঃ অক্টোবরে ৫% বৃদ্ধি
১০ই নভেম্বর, শহিদ নূর হোসেন দিবসে গণতন্ত্র পুনরুদ্ধারে এবং জননেত্রী শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে প্রহসনমূলক বিচার বন্ধের দাবিতে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের কর্মসূচি
আন্দোলনরত প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষকদের উপর ন্যক্কারজনক হামলার প্রতিবাদে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের বিবৃতি
ইউনুস সরকারের মুখপাত্রের মন্তব্যে ক্ষোভ — ক্ষমা চাইতে বললেন প্রেস ক্লাব অব ইন্ডিয়া
সরকারি সফরে পাকিস্তান গিয়ে অতিরিক্ত দিন অবস্থান, আলোচনায় উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান
আওয়ামী লীগকে ফাঁসাতে জামাত-বিএনপির ষড়যন্ত্র।
ব্যারিকেড ভেঙে শাহবাগ মোড় দখল শিক্ষকদের, বন্ধ রাজধানীর প্রধান সড়ক
বাড়িভাড়া ও চিকিৎসা ভাতা বৃদ্ধিসহ শিক্ষা জাতীয়করণের দাবিতে আন্দোলনরত এমপিওভুক্ত শিক্ষকরা বুধবার পুলিশি ব্যারিকেড ভেঙে শাহবাগ মোড় দখল করেছেন। কয়েকদিন ধরে চলা সরকারি নিপীড়ন ও দমনপীড়নের পর ক্ষুব্ধ শিক্ষকরা ঘোষণা দিয়েছেন—“এখন থেকে এক দফা, শিক্ষা জাতীয়করণ না হওয়া পর্যন্ত আন্দোলন চলবে।”
দুপুর ২টার দিকে শহীদ মিনার থেকে মিছিল শুরু করে শিক্ষকরা শাহবাগমুখী হন। পথে জাতীয় গ্রন্থাগারের সামনে পুলিশ ব্যারিকেড বসিয়ে তাদের অগ্রযাত্রা বাধা দিতে চায়। তবে শিক্ষকরা স্লোগান দিতে দিতে ব্যারিকেড ভেঙে শাহবাগ মোড়ে পৌঁছে যান।
স্লোগান ছিল— “২০ শতাংশ চাই, এক শতাংশও কম নয়”, “জাতীয়করণ ছাড়া ঘরে ফিরব না”, “শিক্ষক পেটানো বন্ধ করো।”
ফলে মোড়ের সব ধরনের যান চলাচল বন্ধ হয়ে যায়।
আশপাশের এলাকা—বাংলা মোটর, টিএসসি, কাঁটাবন—দূর্যোগজনক যানজটে ভরে ওঠে। এমপিওভুক্ত শিক্ষা জাতীয়করণ প্রত্যাশী জোটের সদস্যসচিব অধ্যক্ষ দেলাওয়ার হোসেন আজিজী বলেন, “সরকার আমাদের পেটিয়ে, দাড়ি টেনে, রক্তাক্ত করে ভেবেছে আমরা ভয় পাব—ভুল করেছে। এখন আমাদের আন্দোলন এক দফা, জাতীয়করণ না হওয়া পর্যন্ত আমরা শাহবাগ ছাড়ব না। বাড়িভাড়া ২০ শতাংশের এক শতাংশও কম হবে না, চিকিৎসা ভাতা ১,৫০০ টাকার নিচে মেনে নেওয়া হবে না। আমাদের প্রতি লাঠিচার্জ, থাপ্পড়, গালাগাল—সব জবাব এখন রাজপথেই দেওয়া হবে।” নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক শিক্ষক বিডি ডাইজেস্টকে বলেন, “দুই দিন আগে পুলিশ আমাদের পেটিয়েছে। আমরা নিজের হাতে মানুষ গড়ি, লাঠি হাতে নয়। এখন আমরা আর ভয় পাব না। সরকার সময়ক্ষেপণ করছে,
আলোচনায় যাব না। প্রজ্ঞাপন না আসা পর্যন্ত শাহবাগই আমাদের অবস্থান।” এর আগে ১২ অক্টোবর জাতীয় প্রেস ক্লাবের সামনে পুলিশের সঙ্গে সংঘর্ষে অন্তত ২৫ জন শিক্ষক আহত হন। সাউন্ড গ্রেনেড নিক্ষেপ, লাঠিচার্জ ও গ্রেপ্তারের ঘটনা ঘটে। এরপর থেকে শিক্ষকরা সারাদেশে অনির্দিষ্টকালের কর্মবিরতি ঘোষণা করে রাজপথে অবস্থান কর্মসূচি চালাচ্ছেন। শিক্ষকদের দাবি হচ্ছে- মূল বেতনের ২০ শতাংশ বাড়িভাড়া, চিকিৎসা ভাতা ১,৫০০ টাকা, কর্মচারীদের উৎসব ভাতা ৭৫ শতাংশ ও সর্বস্তরের শিক্ষা জাতীয়করণ। শাহবাগ মোড়ে হাজারো শিক্ষক অবস্থান নিয়েছেন। কেউ জাতীয় পতাকা হাতে দাঁড়িয়ে আছেন, কেউ রাস্তার ওপর বসে আছেন। পুলিশ মোতায়েন থাকলেও পরিস্থিতি উত্তপ্ত।
আশপাশের এলাকা—বাংলা মোটর, টিএসসি, কাঁটাবন—দূর্যোগজনক যানজটে ভরে ওঠে। এমপিওভুক্ত শিক্ষা জাতীয়করণ প্রত্যাশী জোটের সদস্যসচিব অধ্যক্ষ দেলাওয়ার হোসেন আজিজী বলেন, “সরকার আমাদের পেটিয়ে, দাড়ি টেনে, রক্তাক্ত করে ভেবেছে আমরা ভয় পাব—ভুল করেছে। এখন আমাদের আন্দোলন এক দফা, জাতীয়করণ না হওয়া পর্যন্ত আমরা শাহবাগ ছাড়ব না। বাড়িভাড়া ২০ শতাংশের এক শতাংশও কম হবে না, চিকিৎসা ভাতা ১,৫০০ টাকার নিচে মেনে নেওয়া হবে না। আমাদের প্রতি লাঠিচার্জ, থাপ্পড়, গালাগাল—সব জবাব এখন রাজপথেই দেওয়া হবে।” নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক শিক্ষক বিডি ডাইজেস্টকে বলেন, “দুই দিন আগে পুলিশ আমাদের পেটিয়েছে। আমরা নিজের হাতে মানুষ গড়ি, লাঠি হাতে নয়। এখন আমরা আর ভয় পাব না। সরকার সময়ক্ষেপণ করছে,
আলোচনায় যাব না। প্রজ্ঞাপন না আসা পর্যন্ত শাহবাগই আমাদের অবস্থান।” এর আগে ১২ অক্টোবর জাতীয় প্রেস ক্লাবের সামনে পুলিশের সঙ্গে সংঘর্ষে অন্তত ২৫ জন শিক্ষক আহত হন। সাউন্ড গ্রেনেড নিক্ষেপ, লাঠিচার্জ ও গ্রেপ্তারের ঘটনা ঘটে। এরপর থেকে শিক্ষকরা সারাদেশে অনির্দিষ্টকালের কর্মবিরতি ঘোষণা করে রাজপথে অবস্থান কর্মসূচি চালাচ্ছেন। শিক্ষকদের দাবি হচ্ছে- মূল বেতনের ২০ শতাংশ বাড়িভাড়া, চিকিৎসা ভাতা ১,৫০০ টাকা, কর্মচারীদের উৎসব ভাতা ৭৫ শতাংশ ও সর্বস্তরের শিক্ষা জাতীয়করণ। শাহবাগ মোড়ে হাজারো শিক্ষক অবস্থান নিয়েছেন। কেউ জাতীয় পতাকা হাতে দাঁড়িয়ে আছেন, কেউ রাস্তার ওপর বসে আছেন। পুলিশ মোতায়েন থাকলেও পরিস্থিতি উত্তপ্ত।



