ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর
মধ্যপ্রাচ্যে হস্তক্ষেপমূলক নীতি থেকে সরছে যুক্তরাষ্ট্র: তুলসি গ্যাবার্ড; ট্রাম্পের ফোকাস অর্থনৈতিক সমৃদ্ধি
আল-ফাশির দখলে নিয়ে যুদ্ধাপরাধ করছে আরএসএফ : জাতিসংঘ
নেপালে এভারেস্টের পাদদেশে আটকা শতাধিক পর্যটক
পাকিস্তান কি গোপনে ভয়ংকর কোনো অস্ত্রের পরীক্ষা চালিয়েছে?
ভারতের অন্ধ্রপ্রদেশে মন্দিরে পদদলিত হয়ে নিহত ৯
বাংলাদেশ, শ্রীলঙ্কা ও নেপালে সরকার পতনের কারণ জানালেন অজিত দোভাল!
পর্তুগালে ফিলিস্তিনের দূতাবাস উদ্বোধন
বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা ছাড়ার ঘোষণা আর্জেন্টিনার, যুক্তরাষ্ট্রের পর দ্বিতীয় দেশ
যুক্তরাষ্ট্রের পর এবার বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (WHO) থেকে নিজেদের সরিয়ে নেওয়ার ঘোষণা দিলো ল্যাটিন আমেরিকার দেশ আর্জেন্টিনা।
বুধবার (৫ ফেব্রুয়ারি) এক ব্রিফিংয়ে আর্জেন্টিনার রাষ্ট্রপতি মুখপাত্র ম্যানুয়েল অ্যাডোর্নি বিষয়টি নিশ্চিত করেন। তিনি জানান, কোভিড-১৯ মহামারির সময় WHO-এর ভূমিকা নিয়ে গভীর মতবিরোধ থাকায় প্রেসিডেন্ট জাভিয়ের মাইলি আর্জেন্টিনাকে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা থেকে প্রত্যাহার করে নেওয়ার নির্দেশ দিয়েছেন।
WHO নিয়ে আর্জেন্টিনার অসন্তোষ
আর্জেন্টিনার প্রেসিডেন্ট জাভিয়ের মাইলি বরাবরই বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার ভূমিকা নিয়ে সন্দেহ প্রকাশ করেছেন। কোভিড-১৯ মহামারির সময় WHO-এর নীতিগুলোকে “মানবতা বিরোধী” বলে উল্লেখ করেছিলেন তিনি।
সংবাদমাধ্যমের তথ্যমতে, প্রেসিডেন্ট মাইলি বিশ্বাস করেন, WHO অপ্রয়োজনীয় বিধিনিষেধ চাপিয়ে দিয়েছিল যা দেশের অর্থনীতি ও জনগণের স্বাধীনতার জন্য ক্ষতিকর ছিল। আর্জেন্টিনা ভবিষ্যতে
এ ধরনের কর্মকাণ্ডের সঙ্গে সম্পৃক্ত থাকতে চায় না বলে জানিয়েছে। এর আগে, চলতি বছরের ২১ জানুয়ারি যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প দ্বিতীয় মেয়াদে ক্ষমতা গ্রহণের পর WHO থেকে যুক্তরাষ্ট্রের প্রত্যাহারের আদেশে স্বাক্ষর করেন। এছাড়া, বাইডেন প্রশাসনের সময় WHO-এর বিরুদ্ধে অভিযোগ আনা হয়েছিল যে, চীন বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার উপর ব্যাপক প্রভাব বিস্তার করেছে এবং সংস্থাটি স্বাধীনভাবে সিদ্ধান্ত নিতে পারছে না। আর্জেন্টিনার এই সিদ্ধান্তের ফলে আন্তর্জাতিক স্বাস্থ্য ব্যবস্থাপনায় নতুন সংকট দেখা দিতে পারে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে। WHO থেকে দুটি বড় দেশ বেরিয়ে যাওয়ায় বৈশ্বিক জনস্বাস্থ্য নীতিতে পরিবর্তন আসতে পারে। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা এ বিষয়ে আনুষ্ঠানিক প্রতিক্রিয়া জানায়নি। তবে বিশ্লেষকরা বলছেন, আর্জেন্টিনা এবং যুক্তরাষ্ট্রের এই সিদ্ধান্তের ফলে
গ্লোবাল হেলথ ফান্ডিং ও সমন্বয়ে বড় চ্যালেঞ্জ দেখা দিতে পারে।
এ ধরনের কর্মকাণ্ডের সঙ্গে সম্পৃক্ত থাকতে চায় না বলে জানিয়েছে। এর আগে, চলতি বছরের ২১ জানুয়ারি যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প দ্বিতীয় মেয়াদে ক্ষমতা গ্রহণের পর WHO থেকে যুক্তরাষ্ট্রের প্রত্যাহারের আদেশে স্বাক্ষর করেন। এছাড়া, বাইডেন প্রশাসনের সময় WHO-এর বিরুদ্ধে অভিযোগ আনা হয়েছিল যে, চীন বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার উপর ব্যাপক প্রভাব বিস্তার করেছে এবং সংস্থাটি স্বাধীনভাবে সিদ্ধান্ত নিতে পারছে না। আর্জেন্টিনার এই সিদ্ধান্তের ফলে আন্তর্জাতিক স্বাস্থ্য ব্যবস্থাপনায় নতুন সংকট দেখা দিতে পারে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে। WHO থেকে দুটি বড় দেশ বেরিয়ে যাওয়ায় বৈশ্বিক জনস্বাস্থ্য নীতিতে পরিবর্তন আসতে পারে। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা এ বিষয়ে আনুষ্ঠানিক প্রতিক্রিয়া জানায়নি। তবে বিশ্লেষকরা বলছেন, আর্জেন্টিনা এবং যুক্তরাষ্ট্রের এই সিদ্ধান্তের ফলে
গ্লোবাল হেলথ ফান্ডিং ও সমন্বয়ে বড় চ্যালেঞ্জ দেখা দিতে পারে।



