ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর
জনতা ব্যাংক কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ব্যবস্থার নির্দেশ
আবার বাড়ল স্বর্ণের দাম
একদিকে তীব্র আমদানি সংকট, অন্যদিকে অলস পড়ে রয়েছে ডলার
গভীর সংকটে পুঁজিবাজার: বাজার ছেড়েছেন ৮২ হাজার বিনিয়োগকারী, বাড়ছে আস্থাহীনতা ও হতাশা
বিশ্ববাজারে স্বর্ণের দাম আবারও বেড়েছে
এখন সময় বেগুনের…
নিজস্ব উৎপাদনের লক্ষ্যমাত্রা পূরণে ব্যর্থতায় এবার দুবাই ও মিয়ানমার থেকে চাল আমদানি
বিদেশি বিনিয়োগে ধস: তিন মাসে কমেছে ৬২ শতাংশ
দেশে নতুন বিদেশি বিনিয়োগে ধারাবাহিক পতন অব্যাহত রয়েছে। চলতি বছরের এপ্রিল-জুন প্রান্তিকে (২০২৪-২৫ অর্থবছরের শেষ প্রান্তিক) নতুন বিনিয়োগ কমেছে প্রায় ৬২ শতাংশ।
বিশ্লেষকদের মতে, রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা ও বিনিয়োগবান্ধব পরিবেশ তৈরি না হলে এই নিম্নমুখী ধারা কাটানো সম্ভব নয়। গত এক বছরে নতুন বিনিয়োগ কমেছে প্রায় ১৩ কোটি ডলার। আগামীতে এই অবস্থা আরো শোচনীয় হবে বলে আশঙ্কা তাদের।
বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্য অনুযায়ী, গত প্রান্তিকে বিদেশি বিনিয়োগ এসেছে ৮ কোটি ১০ লাখ ডলার, যেখানে ২০২৪ সালের একই সময়ে এ পরিমাণ ছিল ২১ কোটি ৪০ লাখ ডলার। অর্থাৎ এক বছরে নতুন বিনিয়োগ কমেছে প্রায় ১৩ কোটি ডলার। আগের জানুয়ারি-মার্চ প্রান্তিকেও নতুন বিনিয়োগ ছিল ২৬ কোটি
৪০ লাখ ডলার, ফলে প্রান্তিকভিত্তিক তুলনায়ও পতন হয়েছে প্রায় ৬৯ শতাংশ। একই সময় আন্তঃকোম্পানি ঋণের প্রবাহও কমেছে। এপ্রিল-জুন প্রান্তিকে এ ঋণ দাঁড়ায় ৫ কোটি ৩০ লাখ ডলার, যা আগের প্রান্তিকের ৯ কোটি ২০ লাখ ডলার থেকে উল্লেখযোগ্যভাবে কম। বিশ্লেষকরা বলছেন, শুধু সুদের হার নয়, রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা ও অর্থনৈতিক আস্থাই বিদেশি বিনিয়োগ আকৃষ্ট করার মূল শর্ত। বাংলাদেশে বর্তমানে সুদের হার পার্শ্ববর্তী দেশগুলোর তুলনায় বেশি হলেও বিনিয়োগকারীরা আগ্রহ দেখাচ্ছে না। কারণ, উচ্চ মূল্যস্ফীতি ও অস্থির অর্থনৈতিক পরিবেশে প্রত্যাশিত মুনাফা পাওয়া কঠিন হয়ে পড়ছে। বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অব ব্যাংক ম্যানেজমেন্টের সাবেক মহাপরিচালক তৌফিক আহমেদ চৌধুরী বলেন, ‘বিনিয়োগের পরিবেশ উন্নত না হলে দেশি বিনিয়োগ বাড়বে না, আর দেশি
বিনিয়োগ না থাকলে বিদেশিরাও আস্থা পাবে না। রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা ও বিনিয়োগবান্ধব পরিবেশ নিশ্চিত করতেই এখন সবচেয়ে বেশি জোর দিতে হবে।’ পরিকল্পনা উপদেষ্টা ড. ওয়াহিদউদ্দিন মাহমুদ বলেন, ‘সরকারি ও বেসরকারি খাতে কাঙ্ক্ষিত বিনিয়োগ এখনো প্রত্যাশার তুলনায় অনেক কম। এই সমস্যা সমাধান সময়সাপেক্ষ এবং তা দ্রুত সম্ভব নয়।’
৪০ লাখ ডলার, ফলে প্রান্তিকভিত্তিক তুলনায়ও পতন হয়েছে প্রায় ৬৯ শতাংশ। একই সময় আন্তঃকোম্পানি ঋণের প্রবাহও কমেছে। এপ্রিল-জুন প্রান্তিকে এ ঋণ দাঁড়ায় ৫ কোটি ৩০ লাখ ডলার, যা আগের প্রান্তিকের ৯ কোটি ২০ লাখ ডলার থেকে উল্লেখযোগ্যভাবে কম। বিশ্লেষকরা বলছেন, শুধু সুদের হার নয়, রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা ও অর্থনৈতিক আস্থাই বিদেশি বিনিয়োগ আকৃষ্ট করার মূল শর্ত। বাংলাদেশে বর্তমানে সুদের হার পার্শ্ববর্তী দেশগুলোর তুলনায় বেশি হলেও বিনিয়োগকারীরা আগ্রহ দেখাচ্ছে না। কারণ, উচ্চ মূল্যস্ফীতি ও অস্থির অর্থনৈতিক পরিবেশে প্রত্যাশিত মুনাফা পাওয়া কঠিন হয়ে পড়ছে। বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অব ব্যাংক ম্যানেজমেন্টের সাবেক মহাপরিচালক তৌফিক আহমেদ চৌধুরী বলেন, ‘বিনিয়োগের পরিবেশ উন্নত না হলে দেশি বিনিয়োগ বাড়বে না, আর দেশি
বিনিয়োগ না থাকলে বিদেশিরাও আস্থা পাবে না। রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা ও বিনিয়োগবান্ধব পরিবেশ নিশ্চিত করতেই এখন সবচেয়ে বেশি জোর দিতে হবে।’ পরিকল্পনা উপদেষ্টা ড. ওয়াহিদউদ্দিন মাহমুদ বলেন, ‘সরকারি ও বেসরকারি খাতে কাঙ্ক্ষিত বিনিয়োগ এখনো প্রত্যাশার তুলনায় অনেক কম। এই সমস্যা সমাধান সময়সাপেক্ষ এবং তা দ্রুত সম্ভব নয়।’



