
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর

লন্ডনে আওয়ামী লীগের বিক্ষোভ, গোপনে পেছনের দরজা দিয়ে হোটেলে প্রবেশ ইউনূসের

নিউইয়র্ক কি ইতিহাসে প্রথম কোনো মুসলিম মেয়র পেতে যাচ্ছে?

গাজায় ২৪ ঘণ্টায় ইসরাইলি হামলায় নিহত আরও ১২৩

উত্তরপ্রদেশের জৌনপুরে এক রাজনৈতিক অনুষ্ঠানে ভরা মঞ্চে দলের নেতাকে মালা পরিয়ে সপাটে চড় মারার একটি ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ভাইরাল হয়েছে। Video Player is loading. Close PlayerUnibots.com সুহেলদেব স্বাভিমান দলের সভাপতি মহেন্দ্র রাজভরকে তার দলেরই এক কর্মী, ব্রিজেশ রাজভর, মারধর করেছেন বলে অভিযোগ। এই ঘটনা ভারতের রাজনৈতিক অঙ্গনে ব্যাপক আলোচনার জন্ম দিয়েছে। 1 ‘রাম সেবক ইউপি’ নামের একটি এক্স হ্যান্ডল থেকে ছড়িয়ে পড়া ভিডিওতে দেখা যায়, গত শুক্রবার জৌনপুর জেলায় একটি ভূমিপূজা ও মহারাজা সুহেলদেবের বিজয় দিবস উদযাপন অনুষ্ঠান চলছিল। মঞ্চে অন্যান্যদের সাথে দাঁড়িয়ে ছিলেন দলের সভাপতি মহেন্দ্র রাজভর। ভিডিওতে স্পষ্ট দেখা যাচ্ছে, তাকে মালা পরানোর জন্য মঞ্চে ওঠেন দলের কর্মী ব্রিজেশ। মালা পরানোর পরই আকস্মিকভাবে তিনি মহেন্দ্র রাজভরের গালে পর পর চড় মারতে শুরু করেন। ঘটনার পর মহেন্দ্র রাজভর ব্রিজেশের বিরুদ্ধে পুলিশের কাছে লিখিত অভিযোগ দায়ের করেছেন। নিউইয়র্ক কি ইতিহাসে প্রথম কোনো মুসলিম মেয়র পেতে যাচ্ছে? সংবাদমাধ্যমের সঙ্গে কথা বলার সময় মহেন্দ্র রাজভর জানান যে, ভূমিপূজার সময় ব্রিজেশ তাকে মালা পরিয়েছিলেন। তিনি অভিযোগ করেন, যখন তার বক্তৃতা করার পালা এসেছিল, তখনই ব্রিজেশ তাকে বেশ কয়েকবার চড় মারেন। মহেন্দ্রের আরও অভিযোগ, সুহেলদেব ভারতীয় সমাজ পার্টির নেতা এবং যোগী আদিত্যনাথের সরকারের মন্ত্রী ওম প্রকাশ রাজভরের নির্দেশেই ব্রিজেশ এই হামলা চালিয়েছেন। তবে, মহেন্দ্রের আনা অভিযোগ অস্বীকার করেছেন ব্রিজেশ। পাল্টা অভিযোগ তুলে তিনি বলেন, “অনুষ্ঠানে এসে বিভিন্ন বিষয় নিয়ে কথা বলার সময় মহেন্দ্র অকথ্য ভাষায় গালিগালাজ শুরু করেন।” এই ভিডিওর সত্যতা স্বাধীনভাবে যাচাই করা সম্ভব হয়নি, তবে এটি দ্রুতই সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ব্যবহারকারীদের দৃষ্টি আকর্ষণ করেছে।

মালা পরিয়েই নেতাকে ইচ্ছেমতো থাপড়ালেন কর্মীরা!

ট্রাম্পকে হত্যার হুমকি আল-কায়েদার

ভারতের ২০টি যুদ্ধবিমান টার্গেট করেছিল পাকিস্তান
বিক্ষোভের আগুনে পকেট গরম

অভিবাসন বিরোধী তল্লাশির জেরে উত্তাল হয়ে উঠেছে যুক্তরাষ্ট্রের লস অ্যাঞ্জেলেস। শহরজুড়ে প্রতিধ্বনিত হচ্ছে একই স্লোগান- ‘আইসিই বাতিল করুন’। শুক্রবার শুরু হওয়া বিক্ষোভ রূপ নিয়েছে সহিংস সংঘর্ষে। তবে লস অ্যাঞ্জেলেসের রাস্তাঘাট এখন শুধু বিক্ষোভের মঞ্চই নয়, হয়ে উঠেছে রমরমা স্ট্রিট ফুড বাণিজ্য ক্ষেত্রও। হাজার হাজার বিক্ষোভকারীর ভিড়ে খাবারের চাহিদা বেড়ে যাওয়ায় পকেট গরম হচ্ছে এই ক্ষুদ্র ব্যবসায়ীদের।
সামাজিক আন্দোলনের ধূম্রজালে খাদ্য বিক্রেতারা শুধু জীবিকাই চালাচ্ছেন না, বরং তারা এক ধরনের মানবিক সহায়তার প্রতীক হিসাবেও নিজেদের প্রমাণ করছেন। এপি।
লস অ্যাঞ্জেলেসে অভিবাসীদের ধরপাকড় অভিযান শুরু হওয়ার পর থেকে শহরজুড়ে বিক্ষোভ ছড়িয়ে পড়ে। শুক্রবার থেকে শুরু হওয়া এই বিক্ষোভে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে বিক্ষোভকারীদের সংঘর্ষ হয়।
ক্রমেই বাড়তে থাকে সহিংসতা। রোববার বিকালে ডাউনটাউন লস অ্যাঞ্জেলেসে মেট্রোপলিটন ডিটেনশন সেন্টারের সামনে বিক্ষোভকারীরা সেনাদের সঙ্গে সংঘর্ষে জড়ায়। তখন কাঁদানে গ্যাস ছোড়া হয় এবং বিক্ষোভকারীদের ছত্রভঙ্গ করতে রাবার বুলেটও ব্যবহার করা হয়। এই পরিস্থিতির মধ্যেও নিজেদের ব্যবসা চালিয়ে গেছেন স্ট্রিট ফুড ব্যবসায়ীরা। যদিও টিয়ার গ্যাস ছোড়ার ঘটনা ঘটেছে কিন্তু বিক্রেতারা থেমে যাননি। পুলিশ ও বিক্ষোভকারীদের মধ্যে ধাওয়া-পালটাধাওয়ার মধ্যে তখনও এক হট ডগ বিক্রেতা নিরলসভাবে তার স্টল চালিয়ে যাচ্ছিলেন। বিক্ষোভকারীদের পাশে অটুট ছিলেন তারা। সিনথিয়া সোরিয়াও, এডগার হার্নান্দেজ এবং সেজারিন হার্নান্দেজও এ দিন সকালে তাদের ‘আগুয়াস ফ্রেস্কাস’ (ঠান্ডা ফলের পানীয়) ও কিছু দুধ নিয়ে স্টল সাজিয়েছিলেন। কিন্তু তারা ভাবেননি, কয়েক ঘণ্টা পর তারা
সেই দুধ ব্যবহার করে টিয়ার গ্যাসের জ্বালাপোড়া কমাতে বিক্ষোভকারীদের সাহায্য করবেন। এই ছোট ব্যবসায়ীরা তাদের ঠান্ডা পানীয় আর দুধ ব্যবহার করে প্রতিবাদকারীদের টিয়ার গ্যাসের কষ্ট কমাতে সাহায্য করেছেন। বিক্ষোভকারীদের পাশে থেকে প্রতিনিয়তই হট ডগ, ঠান্ডা পানীয় ও অন্যান্য খাবার সরবরাহ করছেন ক্ষুদ্র ব্যবসায়ীরা। লস অ্যাঞ্জেলেসের ডাউনটাউন এলাকায় একাধিক স্থান দেখা গেছে, রাস্তার খাবার বিক্রেতারা ছোট ছোট দোকান বসিয়ে বিক্ষোভকারীদের পাশে থেকে মানবিক সহায়তা দিয়ে যাচ্ছেন। তাদের অনেকেই অভিবাসী। তবে নগদ টাকা না নিয়ে ডিজিটাল পেমেন্টের মাধ্যমে বিক্রয় করছিলেন তারা। যাতে ঝুঁকি এড়িয়ে নিরাপত্তা ও দ্রুত লেনদেন করা যায়। যেখানেই বিক্ষোভ হচ্ছে, সেখানেই দেখা মিলছে রাস্তায় স্টল বসানো এই ক্ষুদ্র ব্যবসায়ীদের। শুধু
খাবার নয়, অনেকে আবার বিক্রি করছেন লাতিন আমেরিকান দেশগুলোর জাতীয় পতাকাও। প্রতিবাদের প্রতীক হয়ে উঠেছে সেসবও।
ক্রমেই বাড়তে থাকে সহিংসতা। রোববার বিকালে ডাউনটাউন লস অ্যাঞ্জেলেসে মেট্রোপলিটন ডিটেনশন সেন্টারের সামনে বিক্ষোভকারীরা সেনাদের সঙ্গে সংঘর্ষে জড়ায়। তখন কাঁদানে গ্যাস ছোড়া হয় এবং বিক্ষোভকারীদের ছত্রভঙ্গ করতে রাবার বুলেটও ব্যবহার করা হয়। এই পরিস্থিতির মধ্যেও নিজেদের ব্যবসা চালিয়ে গেছেন স্ট্রিট ফুড ব্যবসায়ীরা। যদিও টিয়ার গ্যাস ছোড়ার ঘটনা ঘটেছে কিন্তু বিক্রেতারা থেমে যাননি। পুলিশ ও বিক্ষোভকারীদের মধ্যে ধাওয়া-পালটাধাওয়ার মধ্যে তখনও এক হট ডগ বিক্রেতা নিরলসভাবে তার স্টল চালিয়ে যাচ্ছিলেন। বিক্ষোভকারীদের পাশে অটুট ছিলেন তারা। সিনথিয়া সোরিয়াও, এডগার হার্নান্দেজ এবং সেজারিন হার্নান্দেজও এ দিন সকালে তাদের ‘আগুয়াস ফ্রেস্কাস’ (ঠান্ডা ফলের পানীয়) ও কিছু দুধ নিয়ে স্টল সাজিয়েছিলেন। কিন্তু তারা ভাবেননি, কয়েক ঘণ্টা পর তারা
সেই দুধ ব্যবহার করে টিয়ার গ্যাসের জ্বালাপোড়া কমাতে বিক্ষোভকারীদের সাহায্য করবেন। এই ছোট ব্যবসায়ীরা তাদের ঠান্ডা পানীয় আর দুধ ব্যবহার করে প্রতিবাদকারীদের টিয়ার গ্যাসের কষ্ট কমাতে সাহায্য করেছেন। বিক্ষোভকারীদের পাশে থেকে প্রতিনিয়তই হট ডগ, ঠান্ডা পানীয় ও অন্যান্য খাবার সরবরাহ করছেন ক্ষুদ্র ব্যবসায়ীরা। লস অ্যাঞ্জেলেসের ডাউনটাউন এলাকায় একাধিক স্থান দেখা গেছে, রাস্তার খাবার বিক্রেতারা ছোট ছোট দোকান বসিয়ে বিক্ষোভকারীদের পাশে থেকে মানবিক সহায়তা দিয়ে যাচ্ছেন। তাদের অনেকেই অভিবাসী। তবে নগদ টাকা না নিয়ে ডিজিটাল পেমেন্টের মাধ্যমে বিক্রয় করছিলেন তারা। যাতে ঝুঁকি এড়িয়ে নিরাপত্তা ও দ্রুত লেনদেন করা যায়। যেখানেই বিক্ষোভ হচ্ছে, সেখানেই দেখা মিলছে রাস্তায় স্টল বসানো এই ক্ষুদ্র ব্যবসায়ীদের। শুধু
খাবার নয়, অনেকে আবার বিক্রি করছেন লাতিন আমেরিকান দেশগুলোর জাতীয় পতাকাও। প্রতিবাদের প্রতীক হয়ে উঠেছে সেসবও।