ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর
জামায়েত ইউনুসের মেটিকুলাস বিচার ও নির্বাচন
না ফেরার দেশে ঢাবি ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি সনজিৎ চন্দ্র দাসের মা, শেষ দেখা না পাওয়ার আক্ষেপ
The Political Lens By RP Station
মধ্যরাতে তিতুমীর কলেজে ছাত্রদল-শিবির সংঘর্ষ
বিএনপির বিরিয়ানি নিয়ে উত্তেজনা সৃষ্টি হয়ে সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে
আ.লীগের ৫ শতাধিক সমর্থকের নামে চার মামলা, গ্রেপ্তার ২২
অবৈধ দখলদার ইউনূসের আজ্ঞাবহ সুপ্রিম কোর্ট আজ দেশে জাতীয় নির্বাচন পরিচালনার জন্য তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহাল করেছে
বিএনপির কাছে নিজ দলের কর্মীরা কি নিরাপদ? প্রশ্ন ফয়জুল করীমের
বিএনপির কাছে তাদের দলীয় লোকেরাই নিরাপদ নয় বলে মন্তব্য করেছেন শায়খে চরমোনাই মুফতি ও ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের সিনিয়র নায়েবে আমির সৈয়দ মোহাম্মদ ফয়জুল করীম।
শুক্রবার (২০ জুন) বিকেলে রংপুর মহানগর ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের আয়োজনে পাবলিক লাইব্রেরি মাঠে অনুষ্ঠিত গণসমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ মন্তব্য করেন।
ফয়জুল করীম বলেন, ‘৫ আগস্ট পরবর্তী সময়ে শুধু বিএনপির নেতাকর্মীরা নিজেদের অন্তকোন্দলে ১২৭ জনের উপরে মারা গেছেন। শুধু কি তাই? ছাত্রদল বিএনপির মূল দলের লোকের কাছে চাঁদা চেয়েছে। না দেওয়ায় ওই নেতার হাত-পা ভেঙে দিয়েছে।’
তিনি বলেন, ‘যাদের কাছে নিজেদের দলের মানুষ নিরাপদ নয়, তাদের কাছে বাংলাদেশের কোনো নাগরিক নিরাপদ থাকতে পারে না।’
ফয়জুল করিম বলেন, ‘যে দলের
কাছে নিজের দলের লোক খুন হয়, সেই দলের কাছে দেশের মানুষ জানমাল নিরাপদ নয়। যারা নিজেরাই নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা করার ঘোষণা দেন, তাদের কাছে দেশের আইন নিরাপদ নয়। যারা জোর করে নিজেদের পক্ষে রায় নিয়ে এসে মেয়র হওয়ার আগেই মেয়রের চেয়ারে বসে সিটি করপোরেশন দখল করে, তাদের কাছে মানুষের মান-সম্মান, জানমাল নিরাপদ নয়।’ তিনি বলেন, ‘অনেকেই ভাবছেন আগামীতে অমুক দল আসবে, সেই আশায় গুড়ে বালি। বাংলাদেশের ৩৮ শতাংশ নতুন ভোটার ধানের শীষ কী জিনিস জানেই না। নতুন ভোটাররা জিয়াউর রহমানকে চেনেই না। জিয়াউর রহমানের আদর্শ এ দেশের মানুষ শুনতে চায় না। যখন এই নতুন ভোটারদের কাছে জিয়াউর রহমানের আদর্শ সম্পর্কে জানতে
চাইবে, বিএনপির বর্তমান অবস্থা দেখে তারা বলবে, জিয়াউর রহমানের আদর্শ মানেই চাঁদাবাজি, খুন আর দখলবাজি।’ শায়খে চরমোনাই বলেন, ‘আপনারা কি চান? কত রক্ত ঝরাবেন? আবু সাঈদ কতবার জন্ম নেবে। আমরা বলতে চাই, অবৈধ কোনো সরকার বা ব্যক্তিকে ক্ষমতায় আনতে চাঁদাবাজকে ক্ষমতায় আনতে এক বিন্দু রক্ত আর দিতে চাই না। ইসলামী আন্দোলন ছাড়া অন্যান্য রাজনৈতিক দলের কথার সঙ্গে মার্কা ও কাজের মিল নেই। কিন্তু ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের কথার সঙ্গে কাজের ও মার্কার মিল রয়েছে। এই দল ক্ষমতায় এলে দেশের মানুষ শান্তিতে থাকবে।’ তিনি আরও বলেন, ‘ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ ক্ষমতায় এলে এমন পরিবেশ তৈরি হবে, যেখানে কেউ আর অবৈধ কোনো কিছুর চিন্তাই করবে না।
সবার মধ্যে ভালো কিছু করার ইচ্ছে তৈরি হবে। কিন্তু অন্য রাজনৈতিক দল ক্ষমতায় এলে নেতারাই গাঁজা তুলে দেবেন, অস্ত্র তুলে দেবেন যুবক সমাজের হাতে। কেননা তারা ক্ষমতা বোঝে, আর কিছু বোঝে না।’ বক্তব্য শেষে আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনের জন্য রংপুরের ছয়টি সংসদীয় আসনের জন্য পাঁচজন প্রার্থীর নাম ঘোষণা করেন ফয়জুল করীম। তারা হলেন- রংপুর-১ এটিএম গোলাম মোস্তফা বাবু, রংপুর- ২ মাওলানা মো. আশরাফ আলী, রংপুর-৩ আমিরুজ্জামান পিয়াল, রংপুর-৪ জাহিদ হোসেন ও রংপুর -৫ অধ্যক্ষ গোলজার হোসেন। তবে রংপুর-৬ পীরগঞ্জ আসনের জন্য কোনো প্রাথীর নাম ঘোষণা করেননি। ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের রংপুর মহানগর শাখার সভাপতি আমিরুজ্জামান পিয়ালের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে আরও বক্তব্য দেন কেন্দ্রীয় প্রেসিডিয়াম
সদস্য আশরাফ আলী আকন্দসহ জেলা ও মহানগারের নেতৃবৃন্দ।
কাছে নিজের দলের লোক খুন হয়, সেই দলের কাছে দেশের মানুষ জানমাল নিরাপদ নয়। যারা নিজেরাই নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা করার ঘোষণা দেন, তাদের কাছে দেশের আইন নিরাপদ নয়। যারা জোর করে নিজেদের পক্ষে রায় নিয়ে এসে মেয়র হওয়ার আগেই মেয়রের চেয়ারে বসে সিটি করপোরেশন দখল করে, তাদের কাছে মানুষের মান-সম্মান, জানমাল নিরাপদ নয়।’ তিনি বলেন, ‘অনেকেই ভাবছেন আগামীতে অমুক দল আসবে, সেই আশায় গুড়ে বালি। বাংলাদেশের ৩৮ শতাংশ নতুন ভোটার ধানের শীষ কী জিনিস জানেই না। নতুন ভোটাররা জিয়াউর রহমানকে চেনেই না। জিয়াউর রহমানের আদর্শ এ দেশের মানুষ শুনতে চায় না। যখন এই নতুন ভোটারদের কাছে জিয়াউর রহমানের আদর্শ সম্পর্কে জানতে
চাইবে, বিএনপির বর্তমান অবস্থা দেখে তারা বলবে, জিয়াউর রহমানের আদর্শ মানেই চাঁদাবাজি, খুন আর দখলবাজি।’ শায়খে চরমোনাই বলেন, ‘আপনারা কি চান? কত রক্ত ঝরাবেন? আবু সাঈদ কতবার জন্ম নেবে। আমরা বলতে চাই, অবৈধ কোনো সরকার বা ব্যক্তিকে ক্ষমতায় আনতে চাঁদাবাজকে ক্ষমতায় আনতে এক বিন্দু রক্ত আর দিতে চাই না। ইসলামী আন্দোলন ছাড়া অন্যান্য রাজনৈতিক দলের কথার সঙ্গে মার্কা ও কাজের মিল নেই। কিন্তু ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের কথার সঙ্গে কাজের ও মার্কার মিল রয়েছে। এই দল ক্ষমতায় এলে দেশের মানুষ শান্তিতে থাকবে।’ তিনি আরও বলেন, ‘ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ ক্ষমতায় এলে এমন পরিবেশ তৈরি হবে, যেখানে কেউ আর অবৈধ কোনো কিছুর চিন্তাই করবে না।
সবার মধ্যে ভালো কিছু করার ইচ্ছে তৈরি হবে। কিন্তু অন্য রাজনৈতিক দল ক্ষমতায় এলে নেতারাই গাঁজা তুলে দেবেন, অস্ত্র তুলে দেবেন যুবক সমাজের হাতে। কেননা তারা ক্ষমতা বোঝে, আর কিছু বোঝে না।’ বক্তব্য শেষে আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনের জন্য রংপুরের ছয়টি সংসদীয় আসনের জন্য পাঁচজন প্রার্থীর নাম ঘোষণা করেন ফয়জুল করীম। তারা হলেন- রংপুর-১ এটিএম গোলাম মোস্তফা বাবু, রংপুর- ২ মাওলানা মো. আশরাফ আলী, রংপুর-৩ আমিরুজ্জামান পিয়াল, রংপুর-৪ জাহিদ হোসেন ও রংপুর -৫ অধ্যক্ষ গোলজার হোসেন। তবে রংপুর-৬ পীরগঞ্জ আসনের জন্য কোনো প্রাথীর নাম ঘোষণা করেননি। ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের রংপুর মহানগর শাখার সভাপতি আমিরুজ্জামান পিয়ালের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে আরও বক্তব্য দেন কেন্দ্রীয় প্রেসিডিয়াম
সদস্য আশরাফ আলী আকন্দসহ জেলা ও মহানগারের নেতৃবৃন্দ।



