
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর

ধর্ষণের শিকার জুলাই আন্দোলনে শহিদের কন্যা লামিয়ার আত্মহত্যা

ঘুমন্ত শিশুকে হত্যা মায়ের

ধর্ষণে ব্যর্থ হয়ে মুখে মাটি ঢুকিয়ে শিশু জান্নাতিকে হত্যা করে বেলাল

অস্ত্রের ভয় দেখিয়ে চা বাগানের টিলায় নিয়ে গৃহবধূকে ধর্ষণ

নখ উপড়ে, ছ্যাঁকা দিয়ে পঙ্গু করে ভিক্ষাবৃত্তি

ঘুমন্ত শিশুকে তুলে নিয়ে ধর্ষণচেষ্টা, যুবক গ্রেফতার

দোকানে বসেছিলেন যুবদলকর্মী ইব্রাহিম, তিন অটোরিকশায় এসে বুকে-মাথায় গুলি
বাসে তুলে রগ কেটে অটোচালককে হত্যা

সাইড দেওয়া নিয়ে তাকওয়া পরিবহনের বাসচালক ও তার সহকারীর সঙ্গে বাগ্বিতণ্ডা হয় অটোরিকশাচালক রিটন মিয়ার। এক পর্যায়ে জোর করে রিটনকে বাসে তুলে নিয়ে হাত ও পায়ের রগ কেটে হত্যা করে ফেলে রেখে যায় তারা।
গাজীপুরের শ্রীপুর পৌরসভার গড়গড়িয়া নতুন বাজার এলাকায় সোমবার বিকেলে এ ঘটনা ঘটে। পরে হত্যা মামলা করতে স্বজনরা থানায় গেলেও পুলিশ সড়ক দুর্ঘটনায় নিহতের মামলা করার পরামর্শ দেয়। এতে বিক্ষুব্ধ হয়ে গতকাল মঙ্গলবার সকালে ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়কের গড়গড়িয়া মাস্টারবাড়ি এলাকায় অবস্থান নেন রিটনের সহকর্মী, স্বজন ও এলাকাবাসী।
হত্যা মামলা গ্রহণ ও মহাসড়ক থেকে তাকওয়া পরিবহন নিষিদ্ধের দাবিতে দুপুর ১২টা পর্যন্ত প্রায় ৪ ঘণ্টা অবস্থান করেন তারা। এতে মহাসড়কের উভয় পাশে
প্রায় ১০ কিলোমিটারজুড়ে আটকা পড়ে হাজারো যান। ভোগান্তি পোহায় মানুষ। পরে শ্রীপুর থানা হত্যা মামলা নিলে সড়ক ছেড়ে দেন আন্দোলনকারীরা। পুলিশ, স্বজন ও স্থানীয়রা জানান, শ্রীপুর পৌরসভার মাধখলা গ্রামের দুলাল মিয়ার ছেলে রিটন মিয়া মহাসড়কে ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা চালিয়ে জীবন নির্বাহ করেন। প্রতিদিনের মতো সোমবার বিকেলে তিনি অটোরিকশা নিয়ে বের হন। এ সময় তাকওয়া পরিবহনের একটি মিনিবাস রিটনের অটোরিকশার পেছনে এসে হর্ন বাজিয়ে সাইড চায় চালক। সামনে গাড়ি থাকার কারণে রিটন সাইড দিতে পারছিলেন না। কিন্তু তাকওয়ার চালক হর্ন বাজানো বন্ধ করেনি। পেছন ফিরে রিটন হর্ন বাজানো বন্ধ করতে অনুরোধ করেন। এতেই চটে যায় তাকওয়া বাসের চালক ও হেলপার। তারা রিটনকে জোর
করে তাদের গাড়িতে তুলে নিয়ে যায়। নিহতের স্ত্রী শারমিন বেগম বলেন, তুলে নেওয়ার দুই ঘণ্টা পর ঘটনাস্থলের দেড় কিলোমিটার দূরে আমার স্বামীর মরদেহ পান স্থানীয়রা। খবর পেয়ে সেখানে গিয়ে তাঁর হাত-পায়ের রগ কাটা রক্তাক্ত মরদেহ পাই। তারা আমার স্বামীকে হত্যা করেছে। আমি এর বিচার চাই। রিটনের ছোট ভাই মো. আজিজুল বলেন, ‘থানায় গেলে পুলিশ মামলা নিতে গড়িমসি করে। রাতভর অবস্থান করেও মামলা করতে পারিনি। আমার ভাইকে ধারালো অস্ত্র দিয়ে খুন করা হয়েছে। অথচ পুলিশ বলছে সড়ক দুর্ঘটনার মামলা করতে। এ জন্যই স্থানীয় বাসিন্দা ও অটোরিকশাচালকরা সড়ক অবরোধ করেন। মামলা নেওয়ার পর আন্দোলন থেকে সরে যান তারা।’ শ্রীপুর থানার ওসি জয়নাল আবেদীন মণ্ডল জানান,
রিটনের ভাই তৌহিদ মিয়া তিনজনের বিরুদ্ধে হত্যা মামলা করেছেন। আসামিদের ধরতে অভিযান অব্যাহত রয়েছে।
প্রায় ১০ কিলোমিটারজুড়ে আটকা পড়ে হাজারো যান। ভোগান্তি পোহায় মানুষ। পরে শ্রীপুর থানা হত্যা মামলা নিলে সড়ক ছেড়ে দেন আন্দোলনকারীরা। পুলিশ, স্বজন ও স্থানীয়রা জানান, শ্রীপুর পৌরসভার মাধখলা গ্রামের দুলাল মিয়ার ছেলে রিটন মিয়া মহাসড়কে ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা চালিয়ে জীবন নির্বাহ করেন। প্রতিদিনের মতো সোমবার বিকেলে তিনি অটোরিকশা নিয়ে বের হন। এ সময় তাকওয়া পরিবহনের একটি মিনিবাস রিটনের অটোরিকশার পেছনে এসে হর্ন বাজিয়ে সাইড চায় চালক। সামনে গাড়ি থাকার কারণে রিটন সাইড দিতে পারছিলেন না। কিন্তু তাকওয়ার চালক হর্ন বাজানো বন্ধ করেনি। পেছন ফিরে রিটন হর্ন বাজানো বন্ধ করতে অনুরোধ করেন। এতেই চটে যায় তাকওয়া বাসের চালক ও হেলপার। তারা রিটনকে জোর
করে তাদের গাড়িতে তুলে নিয়ে যায়। নিহতের স্ত্রী শারমিন বেগম বলেন, তুলে নেওয়ার দুই ঘণ্টা পর ঘটনাস্থলের দেড় কিলোমিটার দূরে আমার স্বামীর মরদেহ পান স্থানীয়রা। খবর পেয়ে সেখানে গিয়ে তাঁর হাত-পায়ের রগ কাটা রক্তাক্ত মরদেহ পাই। তারা আমার স্বামীকে হত্যা করেছে। আমি এর বিচার চাই। রিটনের ছোট ভাই মো. আজিজুল বলেন, ‘থানায় গেলে পুলিশ মামলা নিতে গড়িমসি করে। রাতভর অবস্থান করেও মামলা করতে পারিনি। আমার ভাইকে ধারালো অস্ত্র দিয়ে খুন করা হয়েছে। অথচ পুলিশ বলছে সড়ক দুর্ঘটনার মামলা করতে। এ জন্যই স্থানীয় বাসিন্দা ও অটোরিকশাচালকরা সড়ক অবরোধ করেন। মামলা নেওয়ার পর আন্দোলন থেকে সরে যান তারা।’ শ্রীপুর থানার ওসি জয়নাল আবেদীন মণ্ডল জানান,
রিটনের ভাই তৌহিদ মিয়া তিনজনের বিরুদ্ধে হত্যা মামলা করেছেন। আসামিদের ধরতে অভিযান অব্যাহত রয়েছে।