ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর
পিবিডিএফ-এ উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সিন্ডিকেটের রমরমা নিয়োগ বাণিজ্য: শিবির-এনসিপির ২৩৮৮ জনের পদায়ন
জাতিসংঘের ‘ফ্যাক্ট ফাইন্ডিং’ প্রতিবেদন: দায়বদ্ধতার প্রয়াস, নাকি রাজনৈতিক হাতিয়ার?
উত্তরায় ট্রাফিক সার্জেন্টকে ভয়ঙ্কর হুমকি: ‘৫ আগস্টে পুলিশ মেরে ঝুলিয়ে রেখেছি, আপনাদেরও রাখব’
জরিপে চমক: ৬৯.৪৩% মানুষ নির্বাচনে আওয়ামী লীগকে চায়, ড. ইউনূসের নেতৃত্বাধীন অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রতি ৯৮% মানুষের অনাস্থা
মেঝেতে শুয়ে চিকিৎসা: দৃষ্টি প্রতিবন্ধী, আহত সাবেক কাউন্সিলরকে হাতকড়া
পশ্চিমা মিডিয়ার পাল্টি: ভয় নাকি রণনীতি? শুরু হল কি ‘অপারেশন র্যেথ অফ বেঙ্গল’? আন্তর্জাতিক রাজনীতি বিশ্লেষক এবিএম সিরাজুল হোসেনের বিস্ফোরক দাবি
সংখ্যালঘুর জমি দখল-চেষ্টায় সহযোগিতা, যশোরে ওসি-এসআই’র বিরুদ্ধে মামলা
বাণিজ্য সচিব নিয়োগে এনসিপি নেতা নাহিদকে ৩৫ কোটি টাকা ঘুষ প্রদানের অভিযোগ
ঘুষ–দুর্নীতি-চাঁদাবাজিতে অচল রাষ্ট্র, জড়িত অন্তর্বর্তী সরকারের ঊর্ধ্বতন এবং প্রশাসনের লোকজন এনসিপির আহ্বায়ক নাহিদ ইসলামের বিরুদ্ধে বাণিজ্য সচিব নিয়োগে ৩৫ কোটি টাকা ঘুষ গ্রহণের অভিযোগ উঠেছে। ঘটনায় প্রশাসনিক স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতার প্রশ্ন দেখা দিয়েছে।
জাতীয় পরিচয়পত্র (এনআইডি) তথ্য পাচার মামলার আসামি মো. মাহবুবুর রহমানকে গুরুত্বপূর্ণ বাণিজ্য সচিব পদে বসানোর জন্য বিপুল অর্থ লেনদেনের অভিযোগ এসেছে। সাধারণ নিয়ম অনুযায়ী ফৌজদারি মামলার আসামিকে উচ্চপদে নিয়োগ দেওয়া যায় না, তবে এই নিয়োগ আইন লঙ্ঘন করে করা হয়েছে বলে প্রশাসনিক বিশেষজ্ঞরা উল্লেখ করেছেন।
মাহবুবুর রহমান পূর্বে আইসিটি বিভাগের ডেটা সেন্টারের দায়িত্বে ছিলেন। তার সময়ে কোটি কোটি নাগরিকের সংবেদনশীল তথ্য পাচারের ঘটনা ঘটেছিল। তারপরও তাকে পদোন্নতি দেওয়ার ঘটনায়
ঘুষ–চাঁদাবাজির অভিযোগ নতুন মাত্রা পেয়েছে। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে এ নিয়ে তীব্র সমালোচনা চলছে। নেটিজেনরা বলছেন, দুর্নীতিবাজরা এখন ওপেন সিক্রেটের মতো কাজ করছে। অভিযোগে অর্থ লোপাট, চাঁদাবাজি, ভেজাল পণ্য ব্যবসা এবং মাদক কারবারেও বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের নেতাদের সম্পৃক্ততার কথাও উল্লেখ আছে। প্রশাসনিক বিশেষজ্ঞদের মতে, যদি যোগ্যতার পরিবর্তে ঘুষ ও রাজনৈতিক তদবিরই নিয়োগের মূল মানদণ্ড হয়, তবে রাষ্ট্রীয় কাঠামো দ্রুত দুর্বল হয়ে পড়বে, উন্নয়ন স্থবির হবে এবং জনগণের আস্থা ভেঙে যাবে। তাই দ্রুত, স্বচ্ছ ও নিরপেক্ষ তদন্তের মাধ্যমে দায়ীদের বিচার করা এখন সময়ের দাবি।
ঘুষ–চাঁদাবাজির অভিযোগ নতুন মাত্রা পেয়েছে। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে এ নিয়ে তীব্র সমালোচনা চলছে। নেটিজেনরা বলছেন, দুর্নীতিবাজরা এখন ওপেন সিক্রেটের মতো কাজ করছে। অভিযোগে অর্থ লোপাট, চাঁদাবাজি, ভেজাল পণ্য ব্যবসা এবং মাদক কারবারেও বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের নেতাদের সম্পৃক্ততার কথাও উল্লেখ আছে। প্রশাসনিক বিশেষজ্ঞদের মতে, যদি যোগ্যতার পরিবর্তে ঘুষ ও রাজনৈতিক তদবিরই নিয়োগের মূল মানদণ্ড হয়, তবে রাষ্ট্রীয় কাঠামো দ্রুত দুর্বল হয়ে পড়বে, উন্নয়ন স্থবির হবে এবং জনগণের আস্থা ভেঙে যাবে। তাই দ্রুত, স্বচ্ছ ও নিরপেক্ষ তদন্তের মাধ্যমে দায়ীদের বিচার করা এখন সময়ের দাবি।



