
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর

রাজনীতিতে আসছেন ইমরানের খানের দুই ছেলে

হাসপাতালে ভর্তি মাহাথির মোহাম্মদ

প্রেমিকের সঙ্গে পালাল স্ত্রী, দুধ দিয়ে গোসল স্বামীর

প্রেমের টানে সীমান্ত পার, ত্রিপুরায় প্রেমিকসহ গ্রেফতার বাংলাদেশি নারী

তুরস্কে বহুতল ভবনে আগুন, ৩ জনের প্রাণহানি

যুক্তরাজ্যে ফিলিস্তিনপন্থি আন্দোলনে ধরপাকড়, ৭০ জন আটক

‘আমি জ্বালানির সুইচ বন্ধ করিনি’: বিধ্বস্তের আগ মুহূর্তে এয়ার ইনডিয়ার পাইলট
বাকী জীবনটা জেলেই থাকব, এখানেই মারা যাব: নাভালনি

রাশিয়ায় এক দশক ধরে সবচেয়ে বিশিষ্ট বিরোধীদলীয় নেতা অ্যালেক্সি নাভালনি বিশ্বাস করতেন, তিনি জেলের ভেতরেই মারা যাবেন। স্মৃতিকথায় এমনটিই লিখেছিলেন তিনি।
রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের কট্টর সমালোচক নাভালনি গত ফেব্রুয়ারিতে আর্কটিক সার্কেল জেলে মারা যান। উগ্রপন্থার অভিযোগে তিনি সেখানে ১৯ বছরের সাজা খাটছিলেন। তার বিরুদ্ধে আনা অভিযোগকে ব্যাপকভাবে রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত হিসাবেই দেখা হয়।
আমেরিকার ‘দ্য নিউ ইয়র্কার’ ম্যাগাজিন এবং ব্রিটিশ ‘দ্য টাইমস’ পত্রিকা নাভালনির স্মৃতিগ্রন্থ থেকে কিছু উদ্ধৃতি প্রকাশ করেছে। এ বইটি নাভালনির শেষ কয়েকটি বছরের দলিল। এতে আছে জেলে তার বন্দি সময় কাটানোর অনেক কথাও।
বিবিসি জানায়, ২০২২ সালের ২২ মার্চে এই স্মৃতিগ্রন্থে নাভালনি লিখেছিলেন, আমার বাকী জীবনটা আমি জেলেই থাকব। এখানেই
মারা যাব। আমাকে বিদায় বলার জন্য কেউ পাশে থাকবে না… আমাকে ছাড়াই সব বার্ষিকী পালন হবে। আমি আর কখনও আমার নাতি-নাতনিদের দেখতে পাব না। এ বছরের শুরুর দিকে জেলের ভেতরে নাভালনির মৃত্যুতে সবাই স্তম্ভিত হয়েছিল। বিশ্বজুড়ে ক্ষোভ সঞ্চার হয়েছিল। তার মৃত্যুর জন্য তাৎক্ষণিকভাবেই প্রেসিডেন্ট পুতিনকে দায়ী করেছিলেন অনেকে। ২০২০ সালের আগস্টে নাভালনি বিষপ্রয়োগের শিকার হয়েছিলেন। সাইবেরিয়ায় একটি সফর শেষে ফেরার পথে তাকে নোভিচক নার্ভ এজেন্ট প্রয়োগ করা হয়। এরপর জার্মানিতে বিশেষ চিকিৎসা চলার সময় নাভালনি তার স্মৃতিকথা ‘প্যাট্রিয়ট’ লিখতে শুরু করেন। সুস্থ হওয়ার পর তিনি ২০২১ সালের জানুয়ারিতে মস্কোয় ফিরে গেলে সঙ্গে সঙ্গেই তাকে আটক করে কাস্টডিতে নেওয়া হয়। জীবনের বাকি দিনগুলো নাভালনি
জেলেই ছিলেন। সে সময়ও তিনি ডায়রিতে তার স্মৃতিকথা লিখে গেছেন। প্যাট্রিয়ট প্রকাশিত হবে আগামী ২২ অক্টোবরে। এই গ্রন্থ রাশিয়ান ভাষাতেও প্রকাশের পরিকল্পনা করেছে এর যুক্তরাষ্ট্রের প্রকাশক।
মারা যাব। আমাকে বিদায় বলার জন্য কেউ পাশে থাকবে না… আমাকে ছাড়াই সব বার্ষিকী পালন হবে। আমি আর কখনও আমার নাতি-নাতনিদের দেখতে পাব না। এ বছরের শুরুর দিকে জেলের ভেতরে নাভালনির মৃত্যুতে সবাই স্তম্ভিত হয়েছিল। বিশ্বজুড়ে ক্ষোভ সঞ্চার হয়েছিল। তার মৃত্যুর জন্য তাৎক্ষণিকভাবেই প্রেসিডেন্ট পুতিনকে দায়ী করেছিলেন অনেকে। ২০২০ সালের আগস্টে নাভালনি বিষপ্রয়োগের শিকার হয়েছিলেন। সাইবেরিয়ায় একটি সফর শেষে ফেরার পথে তাকে নোভিচক নার্ভ এজেন্ট প্রয়োগ করা হয়। এরপর জার্মানিতে বিশেষ চিকিৎসা চলার সময় নাভালনি তার স্মৃতিকথা ‘প্যাট্রিয়ট’ লিখতে শুরু করেন। সুস্থ হওয়ার পর তিনি ২০২১ সালের জানুয়ারিতে মস্কোয় ফিরে গেলে সঙ্গে সঙ্গেই তাকে আটক করে কাস্টডিতে নেওয়া হয়। জীবনের বাকি দিনগুলো নাভালনি
জেলেই ছিলেন। সে সময়ও তিনি ডায়রিতে তার স্মৃতিকথা লিখে গেছেন। প্যাট্রিয়ট প্রকাশিত হবে আগামী ২২ অক্টোবরে। এই গ্রন্থ রাশিয়ান ভাষাতেও প্রকাশের পরিকল্পনা করেছে এর যুক্তরাষ্ট্রের প্রকাশক।