ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর
ক্যু করে পদচ্যুত করতে ব্যর্থ হয়ে ইউনুসের কাছে রাষ্ট্রপতি এখন অচ্ছুৎ!
সংস্কৃতি মন্ত্রণালয়ের লুটপাট: জুলাইয়ের খুনিদের আসল চেহারা
ফেব্রুয়ারিতে ভোট, নাকি সংঘর্ষ—সংকটময় মোড়ে বাংলাদেশ
বিচারের নামে শেখ হাসিনার সাথে চলছে অবিচার, বিশ্বে নিন্দিত বাংলাদেশ
ইনিয়ে-বিনিয়ে পাকিস্তানকে মহিমান্বিত করার চেষ্টা, জুতা মেরে বাঙালির জবাব!
একটি জাতিকে পঙ্গু করতেই রাও ফরমানের নীলনকশা, বাস্তবায়নে জামাত
প্রহসন নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা, জনগণের রায় ছাড়াই ক্ষমতার বন্দোবস্ত মানবে না দেশ
বাংলাদেশ-ভারত সীমান্তে জয় শ্রী-রামের জবাবে আল্লাহু আকবার
গেল কদিন ধরেই বাংলাদেশ-ভারত সীমান্তের একটি অংশে কাঁটাতারের বেড়া নির্মাণ নিয়ে বাংলাদেশ-ভারত উত্তেজনার পরিস্থিতি সৃষ্টি হয়েছে।চাঁপাইনবাবগঞ্জ এবং নওগাঁ জেলা সংলগ্ন সীমান্তের ভারতের দিকের অংশে বেড়া নির্মাণ নিয়ে বাংলাদেশ অংশ থেকে বাধা দেয়া হয়েছে।
১০ (জানুয়ারি) বিবিসির এক প্রতিবেদনে জানানো হয়, চাঁপাইনবাবগঞ্জের শিবগঞ্জ উপজেলার চৌকা সীমান্তের বাংলাদেশ-ভারত দুই দিকেই গ্রামের মানুষজন জড়ো হয় সীমান্তরক্ষীদের সাথে।
ঘটনার সূত্রপাত হয় সোমবারে। চৌকা সীমান্তের অপর পারে ভারতের মালদহ জেলার বৈষ্ণবনগর থানার সুকদেবপুর এলাকায় বেড়া নির্মাণের তৎপরতা দেখা যায়।বাংলাদেশের অংশের মানুষ ভারতের উদ্দেশে এবং ভারতীয় অংশের মানুষ বাংলাদেশের উদ্দেশে স্লোগান দেন বলে জানান বিনোদপুর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মো. রুহুল আমিন।
"পাবলিক পাবলিকদের আমন্ত্রণ জানিয়েছে, এসো, সামনাসামনি হও,
দুঘণ্টার মধ্যে দখল করে নিবো" বলছিলেন মি. আমিন। তিনি বলছিলেন অপরপাশ থেকে 'বন্দে মাতারাম' 'জয় শ্রীরাম' এমন স্লোগান দেয়া হচ্ছিলো, তখন এপারের মানুষ 'নারায়ে তাকবীর, আল্লাহু আকবার' বলে জবাব দেয়। এখানে বাংলাদেশ অংশে সীমান্ত ঘেঁষে যেসব কৃষকদের জমি রয়েছে তাদের মধ্যে শঙ্কার জায়গাটা বেশি।ওরা যদি মেরে লাশটা তারবেড়ায় ঝুলিয়ে দিয়ে যদি বলে তার কাটছিল, আমাদের কিচ্ছু বলার নাই," একজন এলাকাবাসীকে উদ্ধৃত করে বলছিলেন মি. আহমেদ। এছাড়া অনেকে গোলাগুলি হতে পারে এমন শঙ্কার কথাও জানিয়েছেন।
দুঘণ্টার মধ্যে দখল করে নিবো" বলছিলেন মি. আমিন। তিনি বলছিলেন অপরপাশ থেকে 'বন্দে মাতারাম' 'জয় শ্রীরাম' এমন স্লোগান দেয়া হচ্ছিলো, তখন এপারের মানুষ 'নারায়ে তাকবীর, আল্লাহু আকবার' বলে জবাব দেয়। এখানে বাংলাদেশ অংশে সীমান্ত ঘেঁষে যেসব কৃষকদের জমি রয়েছে তাদের মধ্যে শঙ্কার জায়গাটা বেশি।ওরা যদি মেরে লাশটা তারবেড়ায় ঝুলিয়ে দিয়ে যদি বলে তার কাটছিল, আমাদের কিচ্ছু বলার নাই," একজন এলাকাবাসীকে উদ্ধৃত করে বলছিলেন মি. আহমেদ। এছাড়া অনেকে গোলাগুলি হতে পারে এমন শঙ্কার কথাও জানিয়েছেন।



