
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর

যুক্তরাষ্ট্রের শুল্ক আরোপ শুধু অর্থনৈতিক নয়, রয়েছে ভূ-রাজনৈতিক কৌশলও

ফরিদা পারভীনের শারীরিক অবস্থার উন্নতি

একুশেই মিলবে স্টার্টআপ ঋণ, সুদ হার মাত্র ৪ শতাংশ

ফাঁসছেন অর্ধশত ক্যাডার কর্মকর্তা

তৈরি পোশাক রপ্তানিতে বড় ধাক্কা আসতে পারে

জুলাইযোদ্ধাদের জন্য ২৫ কোটি টাকার বিশেষ তহবিল

২ বিলিয়ন ডলার চায় বিপিসি
বাংলাদেশের পণ্য আমদানিতে নিষেধাজ্ঞা, দুশ্চিন্তায় ভারতের ব্যবসায়ীরা

বাংলাদেশ থেকে স্থলবন্দর দিয়ে তৈরি পোশাক, প্রক্রিয়াজাত খাদপণ্যসহ অন্তত সাত ধরনের পণ্য আমদানিতে নিষেধাজ্ঞা জারি করেছে ভারত, যা বাংলাদেশের ব্যবসায়ীদের পণ্য রপ্তানিতে বড় ধরনের জটিলতা তৈরি করবে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে। এ সিদ্ধান্তকে স্বাগত জানাচ্ছেন দেশটির স্থল বন্দরের ব্যবসায়ী, ট্রাক চালক থেকে শ্রমিকরা। তবে সঙ্গে রয়েছে দুশ্চিন্তাও।
রোববার (১৮ মে) সকাল থেকে বাংলাদেশ সীমান্তবর্তী পশ্চিমবঙ্গের শিলিগুড়ির ফুলবাড়ী শুল্ক পয়েন্টে দেখা গেল প্রতিদিনের মতোই বাংলাদেশে যাচ্ছে পাথর।
তবে আজ দুপুর পর্যন্ত বাংলাদেশ থেকে কোনো গাড়ি ভারতে ঢুকতে দেখা যায়নি। বাংলাদেশ থেকে মূলত কাটা কাপড়, তুলার বর্জ্য, ফলের স্বাদযুক্ত পানীয়, কার্বনেটেড পানীয়, প্রক্রিয়াজাত খাবার ভারতে আসে ফুলবাড়ী সীমান্ত দিয়ে।
ওই নিষেধাজ্ঞার ফলে বাংলাদেশ থেকে কোনো
তৈরি পোশাক ভারতের মহারাষ্ট্রের নাভা শেভা এবং পশ্চিমবঙ্গের কলকাতা সমুদ্রবন্দর ছাড়া অন্য কোনো স্থলবন্দর দিয়ে প্রবেশ করতে পারবে না। ভারত সরকারের এই সিদ্ধান্তে নিশ্চিতভাবে বাংলাদেশের ক্ষেত্রে পরিবহন ব্যয় উল্লেখযোগ্যভাবে বেড়ে যাবে। তেমনি সরকারের এই সিদ্ধান্তে কপালে চিন্তার ভাঁজ পড়েছে ভারতীয় পাড়েও। স্থানীয় ব্যবসায়ীরা যেমন আর্থিক ক্ষতির সম্মুখীন হবেন ঠিক সেভাবেই আমদানি বন্ধ হলে কিছুটা হলেও অর্থনৈতিক সমস্যায় পড়তে হবে ভারতীয় ট্রাক মালিক, চালক ও বন্দরে কর্মরত শ্রমিকদের। তবুও দেশের স্বার্থে কেন্দ্রীয় সরকারের এই সিদ্ধান্তকে আপাতত স্বাগত জানিয়েছেন তারা। শুধু তাই নয়, সরকারের সিদ্ধান্তে সংশ্লিষ্ট বাংলাদেশি পণ্য এই সীমান্ত দিয়ে ভারতে না প্রবেশ করার কারণে পণ্য ওঠানো নামানোর কাজে কর্মরত শ্রমিকদের রুটি রুজিতেও টান
পড়বে বলে মনে করা হচ্ছে।
তৈরি পোশাক ভারতের মহারাষ্ট্রের নাভা শেভা এবং পশ্চিমবঙ্গের কলকাতা সমুদ্রবন্দর ছাড়া অন্য কোনো স্থলবন্দর দিয়ে প্রবেশ করতে পারবে না। ভারত সরকারের এই সিদ্ধান্তে নিশ্চিতভাবে বাংলাদেশের ক্ষেত্রে পরিবহন ব্যয় উল্লেখযোগ্যভাবে বেড়ে যাবে। তেমনি সরকারের এই সিদ্ধান্তে কপালে চিন্তার ভাঁজ পড়েছে ভারতীয় পাড়েও। স্থানীয় ব্যবসায়ীরা যেমন আর্থিক ক্ষতির সম্মুখীন হবেন ঠিক সেভাবেই আমদানি বন্ধ হলে কিছুটা হলেও অর্থনৈতিক সমস্যায় পড়তে হবে ভারতীয় ট্রাক মালিক, চালক ও বন্দরে কর্মরত শ্রমিকদের। তবুও দেশের স্বার্থে কেন্দ্রীয় সরকারের এই সিদ্ধান্তকে আপাতত স্বাগত জানিয়েছেন তারা। শুধু তাই নয়, সরকারের সিদ্ধান্তে সংশ্লিষ্ট বাংলাদেশি পণ্য এই সীমান্ত দিয়ে ভারতে না প্রবেশ করার কারণে পণ্য ওঠানো নামানোর কাজে কর্মরত শ্রমিকদের রুটি রুজিতেও টান
পড়বে বলে মনে করা হচ্ছে।