
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর

হুসেইনকে ভাইস প্রেসিডেন্ট নিয়োগের তীব্র নিন্দা, যা বলল হামাস

বৈরুতে ইসরাইলি ড্রোন হামলা, বহু হতাহতের আশঙ্কা

লন্ডনে পাকিস্তান হাইকমিশনে হামলা, যা বললেন শাহবাজ

চীনা কমিউনিস্ট পার্টির সঙ্গে কী নিয়ে বৈঠক হলো ইসলামী আন্দোলনের

ইরানে ভয়াবহ বিস্ফোরণে নিহত বেড়ে ২৫, আহত ৮০০

সংকট এড়াতে হাত বাড়াতে হবে ট্রাম্পকেই

পুতিনকে ফের নিষেধাজ্ঞার হুমকি ট্রাম্পের
‘বহুমুখী বিধ্বংসী যুদ্ধজাহাজ’ উদ্বোধন করে কিমের হুঁশিয়ারি

নতুন একটি ‘বহুমুখী বিধ্বংসী যুদ্ধজাহাজ’ উদ্বোধন করেছে উত্তর কোরিয়া। দেশটির প্রেসিডেন্ট কিম জং উন নিজেই শনিবার ওই যুদ্ধজাহাজ উদ্বোধন করেন বলে জানিয়েছে রাষ্ট্রীয় সংবাদ সংস্থা কেসিএনএ।
প্রতিবেদন অনুযায়ী, শাসকদল ওয়ার্কার্স পার্টির সচিব জো চুন রিয়ং এ বিষয়ে বলেন, ৫,০০০ টন ওজনের এই যুদ্ধজাহাজটি ‘সবচেয়ে শক্তিশালী অস্ত্র’ দ্বারা সজ্জিত এবং ‘৪০০-র কিছু বেশি দিন সময়ের মধ্যে আমাদের নিজস্ব শক্তি ও প্রযুক্তিতে সম্পূর্ণভাবে নির্মিত হয়েছে।
কেসিএনএ-র বরাতে রয়টার্স জানিয়েছে, উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে দেওয়া ভাষণে কিম বলেন, এই যুদ্ধজাহাজটি নৌবাহিনীতে হস্তান্তর করা হবে এবং আগামী বছরের শুরুতে এটি কার্যক্রমে প্রবেশ করবে।
এদিকে উত্তর কোরিয়ার রাষ্ট্রীয় টেলিভিশন কেআরটি’র ফুটেজে দেখা গেছে, কিম জং উন তার মেয়ে
জু এ-র সঙ্গে ট্রেনে চড়ে পশ্চিমাঞ্চলীয় বন্দর শহর নামপোতে পৌঁছান। এ সময় কিমকে বলতে শোনা যায়, ‘যদি যুক্তরাষ্ট্র সামরিক শক্তি প্রদর্শনের নতুন রেকর্ড গড়ে, তাহলে আমাদেরও কৌশলগত প্রতিরোধ ক্ষমতার নতুন রেকর্ড গড়তে হবে’। উত্তর কোরিয়ার রাজনীতিতে প্রভাবশালী কিমের বোন কিম ইয়ো জংকেও ওই অনুষ্ঠানে উপস্থিত থাকতে দেখা গেছে। কেসিএনএ জানায়, নামপোর সামরিক জাহাজ নির্মাণ কারখানায় হওয়া এই উদ্বোধন ‘মহান প্রেসিডেন্ট কিম জং উন-স্টাইলের নৌবহর নির্মাণ যুগের সূচনা’কে চিহ্নিত করে। ভাইস-অ্যাডমিরাল পাক কুয়াং সপ-এর উদ্ধৃতি দিয়ে এ কথা বলা হয়। প্রতিবেদনে আরও বলা হয়, জাহাজটি ‘চোয়ে হিউন-শ্রেণিতে’ শ্রেণিবদ্ধ করা হয়েছে। যেটি মূলত জাপানবিরোধী বিপ্লবী যোদ্ধা চোয়ে হিউনের নামে নামকরণ করা হয়েছে। রয়টার্স এর আগে এক প্রতিবেদনে
জানিয়েছিল, উত্তর কোরিয়ার নতুন শ্রেণির যুদ্ধজাহাজে ডজনখানেক ভার্টিক্যাল লঞ্চ সেল (উল্লম্ব ক্ষেপণাস্ত্র উৎক্ষেপণ ব্যবস্থা) সংযুক্ত করা হয়েছে। এতে উত্তর কোরিয়ার তৈরি বিভিন্ন ধরনের ক্ষেপণাস্ত্র বহন করা যাবে। এ বিষয়ে কিম জং উন বলেন, শক্তিশালী প্রাথমিক আঘাতের সক্ষমতাই সবচেয়ে ‘বিশ্বাসযোগ্য যুদ্ধ প্রতিরোধক’ এবং এর পরিসরে কোনো সীমা থাকবে না। তিনি বলেন, ‘আমাদের দেশের নিরাপত্তা পরিস্থিতি বর্তমানে অত্যন্ত গুরুতর’। একই সঙ্গে তিনি সমুদ্রের ওপারে অভিযান চালাতে সক্ষম এমন নৌবহর গড়ে তোলার অঙ্গীকার করেন। কিম তার নৌবাহিনী শক্তিশালী করার পার্টির নীতির প্রতি অনুগত থেকে নতুন বিধ্বংসী যুদ্ধজাহাজ নির্মাণের জন্য শ্রমিক ও প্রকৌশলীদের ধন্যবাদও জানান। এছাড়া, যুক্তরাষ্ট্র কোরীয় উপদ্বীপে নিয়মিত কৌশলগত অস্ত্র মোতায়েন করছে বলেও সবাইকে সতর্ক করে
দেন কিম। এদিকে দক্ষিণ কোরিয়ার প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় জানায়, চলতি মাসের শুরুতে দক্ষিণ কোরিয়া ও যুক্তরাষ্ট্রের যৌথ সামরিক মহড়ায় বি-১বি স্ট্র্যাটেজিক বোমার-সহ অন্যান্য যুদ্ধবিমান ব্যবহৃত হয়েছে। বি-১বি বোমার বহর সাম্প্রতিক বছরগুলোতে নিয়মিতভাবে যৌথ মহড়ায় ব্যবহৃত হচ্ছে। উত্তর কোরিয়া এই মহড়াগুলোকে যুদ্ধের প্রস্তুতি বলে সমালোচনা করে আসছে। যদিও সিউল বলছে, এগুলো কেবল প্রতিরক্ষামূলক।
জু এ-র সঙ্গে ট্রেনে চড়ে পশ্চিমাঞ্চলীয় বন্দর শহর নামপোতে পৌঁছান। এ সময় কিমকে বলতে শোনা যায়, ‘যদি যুক্তরাষ্ট্র সামরিক শক্তি প্রদর্শনের নতুন রেকর্ড গড়ে, তাহলে আমাদেরও কৌশলগত প্রতিরোধ ক্ষমতার নতুন রেকর্ড গড়তে হবে’। উত্তর কোরিয়ার রাজনীতিতে প্রভাবশালী কিমের বোন কিম ইয়ো জংকেও ওই অনুষ্ঠানে উপস্থিত থাকতে দেখা গেছে। কেসিএনএ জানায়, নামপোর সামরিক জাহাজ নির্মাণ কারখানায় হওয়া এই উদ্বোধন ‘মহান প্রেসিডেন্ট কিম জং উন-স্টাইলের নৌবহর নির্মাণ যুগের সূচনা’কে চিহ্নিত করে। ভাইস-অ্যাডমিরাল পাক কুয়াং সপ-এর উদ্ধৃতি দিয়ে এ কথা বলা হয়। প্রতিবেদনে আরও বলা হয়, জাহাজটি ‘চোয়ে হিউন-শ্রেণিতে’ শ্রেণিবদ্ধ করা হয়েছে। যেটি মূলত জাপানবিরোধী বিপ্লবী যোদ্ধা চোয়ে হিউনের নামে নামকরণ করা হয়েছে। রয়টার্স এর আগে এক প্রতিবেদনে
জানিয়েছিল, উত্তর কোরিয়ার নতুন শ্রেণির যুদ্ধজাহাজে ডজনখানেক ভার্টিক্যাল লঞ্চ সেল (উল্লম্ব ক্ষেপণাস্ত্র উৎক্ষেপণ ব্যবস্থা) সংযুক্ত করা হয়েছে। এতে উত্তর কোরিয়ার তৈরি বিভিন্ন ধরনের ক্ষেপণাস্ত্র বহন করা যাবে। এ বিষয়ে কিম জং উন বলেন, শক্তিশালী প্রাথমিক আঘাতের সক্ষমতাই সবচেয়ে ‘বিশ্বাসযোগ্য যুদ্ধ প্রতিরোধক’ এবং এর পরিসরে কোনো সীমা থাকবে না। তিনি বলেন, ‘আমাদের দেশের নিরাপত্তা পরিস্থিতি বর্তমানে অত্যন্ত গুরুতর’। একই সঙ্গে তিনি সমুদ্রের ওপারে অভিযান চালাতে সক্ষম এমন নৌবহর গড়ে তোলার অঙ্গীকার করেন। কিম তার নৌবাহিনী শক্তিশালী করার পার্টির নীতির প্রতি অনুগত থেকে নতুন বিধ্বংসী যুদ্ধজাহাজ নির্মাণের জন্য শ্রমিক ও প্রকৌশলীদের ধন্যবাদও জানান। এছাড়া, যুক্তরাষ্ট্র কোরীয় উপদ্বীপে নিয়মিত কৌশলগত অস্ত্র মোতায়েন করছে বলেও সবাইকে সতর্ক করে
দেন কিম। এদিকে দক্ষিণ কোরিয়ার প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় জানায়, চলতি মাসের শুরুতে দক্ষিণ কোরিয়া ও যুক্তরাষ্ট্রের যৌথ সামরিক মহড়ায় বি-১বি স্ট্র্যাটেজিক বোমার-সহ অন্যান্য যুদ্ধবিমান ব্যবহৃত হয়েছে। বি-১বি বোমার বহর সাম্প্রতিক বছরগুলোতে নিয়মিতভাবে যৌথ মহড়ায় ব্যবহৃত হচ্ছে। উত্তর কোরিয়া এই মহড়াগুলোকে যুদ্ধের প্রস্তুতি বলে সমালোচনা করে আসছে। যদিও সিউল বলছে, এগুলো কেবল প্রতিরক্ষামূলক।