
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর
বছরের শেষ সূর্যগ্রহণ আজ, বাংলাদেশ সময় কখন শুরু

কয়েকদিন আগে পূর্ণগ্রাস চন্দ্রগ্রহণ উপভোগ করেছেন বিশ্ববাসী। বিরল সে ঘটনা খালি চোখেই দেখেছিলেন সবাই। এবার দুয়ারে বছরের শেষ সূর্যগ্রহণ।
রোববার (২১ সেপ্টেম্বর) চাঁদ তার কক্ষপথে ঘুরতে ঘুরতে সূর্য এবং পৃথিবীর মাঝখানে চলে আসবে। এর ফলে চাঁদের ছায়া পৃথিবীর ওপর পড়ে সূর্যকে কিছু সময়ের জন্য ঢেকে দেবে। এতে করে সূর্যের আলো নির্দিষ্ট সময়ের জন্য পৃথিবীতে আংশিক বা সম্পূর্ণভাবে দেখা যায় না।। আজকে আংশিক সূর্যগ্রহণ হবে।
তবে এ সূর্যগ্রহণটি বাংলাদেশের মানুষ সরাসরি দেখতে পারবেন না। তাদের টিভির পর্দায় জ্যোতিবির্জ্ঞানের এই সৌন্দর্য উপভোগ করতে হবে। যেসব মানুষ অ্যান্টার্টিকা, অস্ট্রেলিয়া, প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চল, আটলান্টিক মহাসাগরীয় অঞ্চলে বাস করেন তারা হয় আজকের সূর্যগ্রহণটি দেখতে পারবেন। এরমধ্যে অস্ট্রেলিয়া,
নিউজিল্যান্ড, অ্যান্টার্কটিকা এবং প্রশান্ত মহাসাগরের বেশ কয়েকটি দ্বীপ থেকে স্পষ্টভাবে সূর্যগ্রহণটি দেখা যাবে। বাংলাদেশ সময় অনুযায়ী আজ রাত ১১টা ২৯ মিনিট ৪৮ সেকেন্ডে সূর্যগ্রহণটি শুরু হবে । সর্বোচ্চ গ্রহণ হবে কাল রাত ১টা ৪১ মিনিট ৫৪ সেকেন্ডে এবং শেষ হবে রাত ৩টা ৫৩ মিনিট ৩৬ সেকেন্ডে। এটি প্রায় ৪ ঘণ্টা স্থায়ী হবে। খালি চোখে সূর্যগ্রহণ দেখা উচিত নয় সূর্যগ্রহণের সময় সূর্যের উজ্জ্বলতা কমে গেলেও, এর থেকে আসা অতিবেগুনি ও ইনফ্রারেড রশ্মি তখনও অনেক শক্তিশালী থাকে। খালি চোখে বা সাধারণ সানগ্লাস ব্যবহার করে সূর্যের দিকে তাকালে এই ক্ষতিকর রশ্মিগুলো সরাসরি চোখের রেটিনায় আঘাত করে। এতে রেটিনার কোষগুলো মারাত্মকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়, যাকে বলা হয় সোলার
রেটিনোপ্যাথি। এর ফলে স্থায়ী অন্ধত্ব বা চোখের দীর্ঘমেয়াদি ক্ষতি হতে পারে।
নিউজিল্যান্ড, অ্যান্টার্কটিকা এবং প্রশান্ত মহাসাগরের বেশ কয়েকটি দ্বীপ থেকে স্পষ্টভাবে সূর্যগ্রহণটি দেখা যাবে। বাংলাদেশ সময় অনুযায়ী আজ রাত ১১টা ২৯ মিনিট ৪৮ সেকেন্ডে সূর্যগ্রহণটি শুরু হবে । সর্বোচ্চ গ্রহণ হবে কাল রাত ১টা ৪১ মিনিট ৫৪ সেকেন্ডে এবং শেষ হবে রাত ৩টা ৫৩ মিনিট ৩৬ সেকেন্ডে। এটি প্রায় ৪ ঘণ্টা স্থায়ী হবে। খালি চোখে সূর্যগ্রহণ দেখা উচিত নয় সূর্যগ্রহণের সময় সূর্যের উজ্জ্বলতা কমে গেলেও, এর থেকে আসা অতিবেগুনি ও ইনফ্রারেড রশ্মি তখনও অনেক শক্তিশালী থাকে। খালি চোখে বা সাধারণ সানগ্লাস ব্যবহার করে সূর্যের দিকে তাকালে এই ক্ষতিকর রশ্মিগুলো সরাসরি চোখের রেটিনায় আঘাত করে। এতে রেটিনার কোষগুলো মারাত্মকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়, যাকে বলা হয় সোলার
রেটিনোপ্যাথি। এর ফলে স্থায়ী অন্ধত্ব বা চোখের দীর্ঘমেয়াদি ক্ষতি হতে পারে।