ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর
ফরিদপুরে মহাসড়ক দখল করে বিএনপি নেতার ক্লাব ঘর!
ফরিদপুরে বিএনপি নেতা চুন্নু মোল্লার বিরুদ্ধে মহাসড়কের কিছু অংশ দখল করে ক্লাব ঘর তোলার অভিযোগ উঠেছে। ঢাকা-খুলনা মহাসড়কের ধুলদী বাসস্ট্যান্ডের কাছে মহাসড়কের জায়গায় ক্লাব ঘর তোলা হয়। তবে নানামুখী চাপের কারণে তা সরিয়ে নেওয়া হচ্ছে।
স্থানীয়রা জানায়, জাতীয় মহাসড়কের (এন-৭) ফরিদপুর সদর উপজেলার ধুলদী বাসস্ট্যান্ডের কাছাকাছি এলাকায় সেতুর রেলিং ভেঙে যাত্রীবাহী বাস নিচে পড়ে যায়। এতে বেশ কয়েকজন প্রাণ হারান। এরপর সেই সেতুর পাশে নতুন সেতু নির্মাণ করা হয়। এ কারণে পুরাতন সেতু দিয়ে সীমিত ও কম ওজনের পরিবহণ ও মানুষ চলাচল করে। যানবাহন চলাচল সীমিত থাকায় সড়কের কিছু অংশজুড়ে অস্থায়ী দোকান বসেছে।
শনিবার থেকে মাচ্চর ইউনিয়নের ৬নং ওয়ার্ড বিএনপির সাধারণ সম্পাদক
চুন্নু মোল্লার নেতৃত্বে বিএনপি ঘরানার ২০ থেকে ২৫ জন মানুষ মহাসড়কের ওপর ইটের মেঝে তৈরি করে কাঠ ও বাঁশের খুঁটি দিয়ে প্রায় ২০০ বর্গফুটের ঘর তৈরির কাজ শুরু করে। তবে সংবাদকর্মীরা বিষয়টি রাজনীতিবিদ ও প্রশাসনের নজরে আনলে ব্যাপক আলোচনার সৃষ্টি হয়। নানা চাপে মঙ্গলবার বিকালে স্থাপনাটি অপসারণ শুরু করা হয়। চুন্নু মোল্লা জানান, সড়কটি দখল করে অনেকে দীর্ঘদিন ধরে দোকান তুলে ব্যবসা করছে। আমরা সম্মিলিতভাবে ক্লাব ঘর তৈরি করার চেষ্টা করেছিলাম। কিন্তু সমালোচনা হওয়ায় ঘরটি অপসারণ করা হয়েছে। ফরিদপুর সড়ক ও জনপথ বিভাগের নির্বাহী প্রকৌশলী খালিদ সাইফুল্লাহ সরদার জানান, বিষয়টি জেনে দ্রুততম সময়ের মধ্যে স্থাপনা সরিয়ে নিতে নোটিশ দেওয়া হয়েছে। জেলা
বিএনপির সভাপতি সৈয়দ মোদাররেস আলী ইছা জানান, বিএনপির নাম ভাঙিয়ে কোনো ধরনের অন্যায় কাজ করার সুযোগ নেই। ওই এলাকায় চুন্নু মোল্লা নামে বিএনপির কোনো নেতা আছেন বলে তার জানা নেই। বিএনপির পক্ষ থেকে কোনো অন্যায়কারীকে প্রশ্রয় দেওয়া হবে না।
চুন্নু মোল্লার নেতৃত্বে বিএনপি ঘরানার ২০ থেকে ২৫ জন মানুষ মহাসড়কের ওপর ইটের মেঝে তৈরি করে কাঠ ও বাঁশের খুঁটি দিয়ে প্রায় ২০০ বর্গফুটের ঘর তৈরির কাজ শুরু করে। তবে সংবাদকর্মীরা বিষয়টি রাজনীতিবিদ ও প্রশাসনের নজরে আনলে ব্যাপক আলোচনার সৃষ্টি হয়। নানা চাপে মঙ্গলবার বিকালে স্থাপনাটি অপসারণ শুরু করা হয়। চুন্নু মোল্লা জানান, সড়কটি দখল করে অনেকে দীর্ঘদিন ধরে দোকান তুলে ব্যবসা করছে। আমরা সম্মিলিতভাবে ক্লাব ঘর তৈরি করার চেষ্টা করেছিলাম। কিন্তু সমালোচনা হওয়ায় ঘরটি অপসারণ করা হয়েছে। ফরিদপুর সড়ক ও জনপথ বিভাগের নির্বাহী প্রকৌশলী খালিদ সাইফুল্লাহ সরদার জানান, বিষয়টি জেনে দ্রুততম সময়ের মধ্যে স্থাপনা সরিয়ে নিতে নোটিশ দেওয়া হয়েছে। জেলা
বিএনপির সভাপতি সৈয়দ মোদাররেস আলী ইছা জানান, বিএনপির নাম ভাঙিয়ে কোনো ধরনের অন্যায় কাজ করার সুযোগ নেই। ওই এলাকায় চুন্নু মোল্লা নামে বিএনপির কোনো নেতা আছেন বলে তার জানা নেই। বিএনপির পক্ষ থেকে কোনো অন্যায়কারীকে প্রশ্রয় দেওয়া হবে না।