ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর
আবাহনীর প্রথম ‘ঐতিহাসিক’ জয় কিংসকে হারিয়ে
অনূর্ধ্ব-১৯ নারী এশিয়া কাপের ফাইনালে বাংলাদেশ, প্রতিপক্ষ কে?
নেতৃত্বে ‘এ’ প্লাস, ব্যাটিংয়ে ফেল লিটন
ম্যাকসুইনি বাদ, অজি শিবিরে ১৯ বছরের ওপেনার
প্রস্তাব দীর্ঘমেয়াদি হলে নেতৃত্ব দিতে প্রস্তুত লিটন
টসে জিতে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ
৬ বছর পর উইন্ডিজের বিপক্ষে বাংলাদেশের সিরিজ জয়
প্যারিসেও সংঘর্ষে জড়াল ইসরাইলি ফুটবল সমর্থকরা
প্যারিসের স্টেড দ্য ফ্রান্স স্টেডিয়ামে ইউরোপীয় নেশনস লিগের একটি ফুটবল ম্যাচ চলাকালে ইসরাইলি ফুটবল ভক্তদের সঙ্গে ফ্রান্সের সমর্থকদের সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে। ইসরাইলি সমর্থকদের বিরুদ্ধে আগে থেকেই নেদারল্যান্ডসে অ্যান্টি-আরব স্লোগান দেওয়ার অভিযোগ ছিল।
প্যারিসে বৃহস্পতিবার অনুষ্ঠিত ম্যাচের শুরুতে স্টেডিয়ামে ইসরাইলের জাতীয় সংগীত বাজানোর সময় তা দর্শকদের একটি অংশ থেকে দুয়োধ্বনি ও শিষের আওয়াজে চাপা পড়ে যায়। আর খেলার সময় ইসরাইলি খেলোয়াড়দের পায়ে বল আসতেই তাদের বিরুদ্ধে দুয়োধ্বনি শোনা যায়।
এ নিয়ে স্টেডিয়ামে ইসরাইলি সমর্থকদের মধ্যে উত্তেজনা চরমে পৌঁছায় এবং হাতাহাতির ঘটনা ঘটে। এ সময় কিছু দর্শক ফিলিস্তিনের পতাকাও প্রদর্শন করেন। যদিও স্টেডিয়ামের ভেতরে তা নিষিদ্ধ ছিল।
নিরাপত্তা ব্যবস্থা
এদিকে ম্যাচটি ঘিরে প্রায় ৪,০০০ পুলিশ ও
১,৬০০ নিরাপত্তা কর্মী মোতায়েন করা হয়েছিল। তবে এদিন ৮০,০০০ ধারণক্ষমতা সম্পন্ন স্টেড দ্য ফ্রান্স স্টেডিয়ামে সে তুলনায় দর্শকের উপস্থিতি ছিল খুবই কম। কারণ ফ্রান্সের জনগণ ইসরাইলের গাজা ও লেবাননে সাম্প্রতিক আগ্রাসনের প্রতিবাদে ম্যাচটি বর্জন করে। ২০২৩ সালের অক্টোবর থেকে গাজায় ইসরাইলি হামলায় এ পর্যন্ত ৪৩,৭৩৬ জন ফিলিস্তিনি এবং লেবাননে ৩,৩৮৬ জন নিহত হয়েছেন বলে জানা গেছে। যাদের মধ্যে অধিকাংশই নারী ও শিশু। ফরাসি রাজনৈতিক প্রতিক্রিয়া এদিকে প্যারিসের ম্যাচে ফরাসি প্রেসিডেন্ট ইমানুয়েল ম্যাক্রোঁ উপস্থিত ছিলেন। এছাড়াও সাবেক প্রেসিডেন্ট ফ্রাঁসোয়া ওলাঁদ এবং নিকোলা সারকোজি এবং প্রধানমন্ত্রী মিশেল বার্নিয়েও উপস্থিত থেকে ম্যাচটি উপভোগ করেন। এই ম্যাচে ফরাসি নেতাদের উপস্থিতিকে মূলত ইসরাইলি সরকারের প্রতি তাদের সমর্থন প্রদর্শনের
একটি বার্তা হিসেবেই ধরা হচ্ছে। এ বিষয়ে ফরাসি সংসদ সদস্য এরিক কোকেরেল বলেন, আমরা একটি বিভ্রান্তিকর সময়ে বাস করছি। একদিকে আন্তর্জাতিক প্রতিষ্ঠানগুলো গাজায় চলমান হত্যাযজ্ঞকে স্বীকৃতি দিচ্ছে। অন্যদিকে ফরাসি সরকার আপাতত যুদ্ধবিরতির আহ্বান জানালেও তারাও এক প্রকারে ইসরাইলকেই সমর্থন দিয়ে যাচ্ছে। ভুল বার্তা এটি মূলত ভুল বার্তা দেওয়া হচ্ছে উল্লেখ করে কোকেরেল বলেন, এই ম্যাচে প্রেসিডেন্ট ও শীর্ষ নেতাদের উপস্থিতি মূলত ইসরাইলকে একটি বার্তা দিচ্ছে যে, ‘তোমরা গাজা ধ্বংস করতে থাকো’। আর ফ্রান্স যেন ইচ্ছে করেই অন্যদিকে তাকিয়ে আছে। এর আগে, নেদারল্যান্ডসের আমস্টারডামে ইসরাইলের ম্যাকাবি তেলআবিব এবং আয়াক্সের ম্যাচ ঘিরে সহিংসতা ঘটে। সেখানে ইসরাইলি ভক্তরা একটি ফিলিস্তিনি পতাকা টেনে নামিয়ে ফেলে, একটি ট্যাক্সিতে
আক্রমণ করে এবং আরববিরোধী স্লোগান দেয়। সূত্র: মেহের নিউজ এজেন্সি
১,৬০০ নিরাপত্তা কর্মী মোতায়েন করা হয়েছিল। তবে এদিন ৮০,০০০ ধারণক্ষমতা সম্পন্ন স্টেড দ্য ফ্রান্স স্টেডিয়ামে সে তুলনায় দর্শকের উপস্থিতি ছিল খুবই কম। কারণ ফ্রান্সের জনগণ ইসরাইলের গাজা ও লেবাননে সাম্প্রতিক আগ্রাসনের প্রতিবাদে ম্যাচটি বর্জন করে। ২০২৩ সালের অক্টোবর থেকে গাজায় ইসরাইলি হামলায় এ পর্যন্ত ৪৩,৭৩৬ জন ফিলিস্তিনি এবং লেবাননে ৩,৩৮৬ জন নিহত হয়েছেন বলে জানা গেছে। যাদের মধ্যে অধিকাংশই নারী ও শিশু। ফরাসি রাজনৈতিক প্রতিক্রিয়া এদিকে প্যারিসের ম্যাচে ফরাসি প্রেসিডেন্ট ইমানুয়েল ম্যাক্রোঁ উপস্থিত ছিলেন। এছাড়াও সাবেক প্রেসিডেন্ট ফ্রাঁসোয়া ওলাঁদ এবং নিকোলা সারকোজি এবং প্রধানমন্ত্রী মিশেল বার্নিয়েও উপস্থিত থেকে ম্যাচটি উপভোগ করেন। এই ম্যাচে ফরাসি নেতাদের উপস্থিতিকে মূলত ইসরাইলি সরকারের প্রতি তাদের সমর্থন প্রদর্শনের
একটি বার্তা হিসেবেই ধরা হচ্ছে। এ বিষয়ে ফরাসি সংসদ সদস্য এরিক কোকেরেল বলেন, আমরা একটি বিভ্রান্তিকর সময়ে বাস করছি। একদিকে আন্তর্জাতিক প্রতিষ্ঠানগুলো গাজায় চলমান হত্যাযজ্ঞকে স্বীকৃতি দিচ্ছে। অন্যদিকে ফরাসি সরকার আপাতত যুদ্ধবিরতির আহ্বান জানালেও তারাও এক প্রকারে ইসরাইলকেই সমর্থন দিয়ে যাচ্ছে। ভুল বার্তা এটি মূলত ভুল বার্তা দেওয়া হচ্ছে উল্লেখ করে কোকেরেল বলেন, এই ম্যাচে প্রেসিডেন্ট ও শীর্ষ নেতাদের উপস্থিতি মূলত ইসরাইলকে একটি বার্তা দিচ্ছে যে, ‘তোমরা গাজা ধ্বংস করতে থাকো’। আর ফ্রান্স যেন ইচ্ছে করেই অন্যদিকে তাকিয়ে আছে। এর আগে, নেদারল্যান্ডসের আমস্টারডামে ইসরাইলের ম্যাকাবি তেলআবিব এবং আয়াক্সের ম্যাচ ঘিরে সহিংসতা ঘটে। সেখানে ইসরাইলি ভক্তরা একটি ফিলিস্তিনি পতাকা টেনে নামিয়ে ফেলে, একটি ট্যাক্সিতে
আক্রমণ করে এবং আরববিরোধী স্লোগান দেয়। সূত্র: মেহের নিউজ এজেন্সি