ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর
জামায়েত ইউনুসের মেটিকুলাস বিচার ও নির্বাচন
না ফেরার দেশে ঢাবি ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি সনজিৎ চন্দ্র দাসের মা, শেষ দেখা না পাওয়ার আক্ষেপ
The Political Lens By RP Station
মধ্যরাতে তিতুমীর কলেজে ছাত্রদল-শিবির সংঘর্ষ
বিএনপির বিরিয়ানি নিয়ে উত্তেজনা সৃষ্টি হয়ে সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে
আ.লীগের ৫ শতাধিক সমর্থকের নামে চার মামলা, গ্রেপ্তার ২২
অবৈধ দখলদার ইউনূসের আজ্ঞাবহ সুপ্রিম কোর্ট আজ দেশে জাতীয় নির্বাচন পরিচালনার জন্য তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহাল করেছে
পোস্টার লাগানো নিয়ে দ্বন্দ্ব, ‘গুলিতে’ বিএনপি কর্মী নিহত
নেত্রকোনার দুর্গাপুরে বিএনপির এক পক্ষের হামলায় অন্য পক্ষের একজন নিহত হয়েছেন। একই ঘটনায় আহত হয়েছেন আরও অন্তত ছয়জন। বৃহস্পতিবার রাত সাড়ে আটটার দিকে উপজেলার বাকলজোড়া ইউনিয়নের আব্বাছনগর গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।
নিহত ব্যক্তির নাম শফিকুল ইসলাম ওরফে সফু (৪০)। তিনি আব্বাসনগর গ্রামের মৃত তারাব উদ্দিনের ছেলে। স্থানীয় একটি স মিলে কাঠ কাঁটার কাজ করতেন সফু।
পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, উপজেলা বিএনপির সাবেক সভাপতি হামিদুর রহমান (রাশেদ) আসন্ন ঈদ উপলক্ষে দুর্গাপুরে শুভেচ্ছা পোস্টার ও ছোট ছোট বিলবোর্ড পাঠান। তার কর্মী-সমর্থকেরা বৃহস্পতিবার দুপুর থেকে উপজেলার বিভিন্ন স্থানে পোস্টার লাগাতে থাকে। দুর্গাপুর পৌরসভার পুলিশ মোড় এলাকায় বিলবোর্ড টানানোর সময় একই রাজনৈতিক দলের প্রতিপক্ষরা বাধা দেন।
হামিদুর
রহমান বিষয়টি দুর্গাপুর থানা পুলিশকে লিখিতভাবে জানান। এতে প্রতিপক্ষের লোকজন ক্ষিপ্ত হয়ে উঠে। রাত সাড়ে ৮টার দিকে ২৫ থেকে ৩০টি মোটরসাইকেলে এক দল লোক আব্বাসনগর গ্রামে গিয়ে হামিদুর রহমানের বাড়িতে হামলা চালায়। তারা আব্বাসনগর বাজারেও হামলা ও ভাঙচুর করে। হামলায় হামিদুর রহমানের ভাতিজা সফু প্রাণ হারান। এ সময় আরও অন্তত ছয়জন আহত হন। মৃতের স্বজনদের অভিযোগ, মোটরসাইকেল ও একটি পিকআপে করে দেশিয় অস্ত্র নিয়ে এসে হামলা চালানো হয়। একপর্যায়ে তারা গুলি ছোঁড়ে। পেটে গুলিবিদ্ধ হয়ে ঘটনাস্থলে সফু মারা যান। হামিদুর রহমানের ভাতিজা শাকিল বলেন, ‘বৃহস্পতিবার বেলা দেড়টার দিকে পৌরসভার পুলিশ মোড় এলাকায় বিলবোর্ড টানাতে গেলে কিছু লোকজন বাধা দেয়। তারা আমাদের ৪০টি
বেলবোর্ড ছিনিয়ে নিয়ে ভেঙে ফেলে। এরপর আমরা থানায় লিখিত অভিযোগ দেই। এ ঘটনায় ক্ষিপ্ত হয়ে রাতে আমাদের বাড়িঘরে হামলা ও আমার চাচাতো ভাই সফুকে গুলি করে হত্যা করা হয়।’ দুর্গাপুর থানার ওসি মাহমুদুল হাসান বলেন, ‘গুলির ঘটনা ঘটেছে কি না তা এখনও স্পষ্ট করে বলা যাচ্ছে না। নিহতের লাশ উদ্ধার করে শুক্রবার সকালে ময়নাতদন্তের জন্য নেত্রকোনা আধুনিক সদর হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়। হামলায় জড়িত ব্যক্তিদের চিহ্নিত করে গ্রেফতারের চেষ্টা চলছে। ঘটনাস্থলে পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে।’
রহমান বিষয়টি দুর্গাপুর থানা পুলিশকে লিখিতভাবে জানান। এতে প্রতিপক্ষের লোকজন ক্ষিপ্ত হয়ে উঠে। রাত সাড়ে ৮টার দিকে ২৫ থেকে ৩০টি মোটরসাইকেলে এক দল লোক আব্বাসনগর গ্রামে গিয়ে হামিদুর রহমানের বাড়িতে হামলা চালায়। তারা আব্বাসনগর বাজারেও হামলা ও ভাঙচুর করে। হামলায় হামিদুর রহমানের ভাতিজা সফু প্রাণ হারান। এ সময় আরও অন্তত ছয়জন আহত হন। মৃতের স্বজনদের অভিযোগ, মোটরসাইকেল ও একটি পিকআপে করে দেশিয় অস্ত্র নিয়ে এসে হামলা চালানো হয়। একপর্যায়ে তারা গুলি ছোঁড়ে। পেটে গুলিবিদ্ধ হয়ে ঘটনাস্থলে সফু মারা যান। হামিদুর রহমানের ভাতিজা শাকিল বলেন, ‘বৃহস্পতিবার বেলা দেড়টার দিকে পৌরসভার পুলিশ মোড় এলাকায় বিলবোর্ড টানাতে গেলে কিছু লোকজন বাধা দেয়। তারা আমাদের ৪০টি
বেলবোর্ড ছিনিয়ে নিয়ে ভেঙে ফেলে। এরপর আমরা থানায় লিখিত অভিযোগ দেই। এ ঘটনায় ক্ষিপ্ত হয়ে রাতে আমাদের বাড়িঘরে হামলা ও আমার চাচাতো ভাই সফুকে গুলি করে হত্যা করা হয়।’ দুর্গাপুর থানার ওসি মাহমুদুল হাসান বলেন, ‘গুলির ঘটনা ঘটেছে কি না তা এখনও স্পষ্ট করে বলা যাচ্ছে না। নিহতের লাশ উদ্ধার করে শুক্রবার সকালে ময়নাতদন্তের জন্য নেত্রকোনা আধুনিক সদর হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়। হামলায় জড়িত ব্যক্তিদের চিহ্নিত করে গ্রেফতারের চেষ্টা চলছে। ঘটনাস্থলে পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে।’



