ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর
জামায়েত ইউনুসের মেটিকুলাস বিচার ও নির্বাচন
না ফেরার দেশে ঢাবি ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি সনজিৎ চন্দ্র দাসের মা, শেষ দেখা না পাওয়ার আক্ষেপ
The Political Lens By RP Station
মধ্যরাতে তিতুমীর কলেজে ছাত্রদল-শিবির সংঘর্ষ
বিএনপির বিরিয়ানি নিয়ে উত্তেজনা সৃষ্টি হয়ে সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে
আ.লীগের ৫ শতাধিক সমর্থকের নামে চার মামলা, গ্রেপ্তার ২২
অবৈধ দখলদার ইউনূসের আজ্ঞাবহ সুপ্রিম কোর্ট আজ দেশে জাতীয় নির্বাচন পরিচালনার জন্য তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহাল করেছে
ন্যূনতম ঐকমত্যে পৌঁছে জাতীয় নির্বাচন চায় ১২ দলীয় জোট
ন্যূনতম ঐকমত্যে পৌঁছে জাতীয় সংসদ নির্বাচন চায় ১২ দলীয় জোট। আর গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ে ঐকমত্যের জন্য সহযোগীদের সঙ্গে আলোচনা করতে রাজনৈতিক দলগুলোর প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সহসভাপতি অধ্যাপক আলী রীয়াজ। তিনি বলেন, ১৫ মের মধ্যে রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের প্রাথমিক পর্যায়ের আলোচনা শেষ করা হবে।
রোববার জাতীয় সংসদের এলডি হলে জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে বৈঠক করেন ১২ দলীয় জোটের নেতারা। জোটের প্রধান সমন্বয়ক ও জাতীয় পার্টির (জাফর) চেয়ারম্যান মোস্তফা জামাল হায়দারের নেতৃত্বে ১১ নেতা অংশ নেন।
মোস্তফা জামাল হায়দার বলেন, ‘আজকে আমাদের গণতান্ত্রিক আকাঙ্ক্ষা হলো, জনগণের নির্বাচিত প্রতিনিধিদের হাতে রাষ্ট্রীয় ক্ষমতা দেওয়া। সেটা বিলম্বিত না হোক। আমি মনে
করি, দ্রুত ন্যূনতম একটা ঐকমত্যের জায়গায় এক হওয়া সম্ভব। বাকি যদি কিছু অসমাপ্ত থাকে, অনৈক্য থাকে পরবর্তী সময়ে সেগুলো সংশোধন করা যাবে।’ বৈঠকে রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে মতপার্থক্য এবং দ্বিধাদ্বন্দ্ব থাকা স্বাভাবিক বলে মন্তব্য করেন তিনি। আলী রীয়াজ বলেন, ঐকমত্য তৈরির দায়িত্ব শুধু জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের একার নয়। আপনারা যারা সংগ্রামে আছেন, আমাদের সঙ্গে কথা বলছেন, আপনারা আপনাদের সহযোগীদের সঙ্গে কথা বলুন, অন্যান্য রাজনৈতিক শক্তির সঙ্গে কথা বলুন; কী করে আমরা এক জায়গায় আসতে পারি। রাষ্ট্র গঠনে মৌলিক বিষয়গুলোয় একমতে আসার জন্য রাজনৈতিক দলগুলোকে ছাড় দেওয়ার আহ্বান জানিয়ে তিনি বলেন, আমরা সব বিষয়ে একমত হতে পারব না; কিন্তু রাষ্ট্র গঠনের মৌলিক জায়গায় আমাদের
একমত হয়ে বাংলাদেশকে এগিয়ে নিয়ে যেতে হবে। প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী মনির হায়দারের সঞ্চালনায় বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন কমিশনের সদস্য সফর রাজ হোসেন, বদিউল আলম মজুমদার, মোহাম্মদ আইয়ুব মিয়া, ১২ দলীয় জোটের সমন্বয়ক ও বাংলাদেশ জাতীয় দলের চেয়ারম্যান সৈয়দ এহসানুল হুদা, জোটের মুখপাত্র ও বাংলাদেশ লিবারেল ডেমোক্রেটিক পার্টির (বিএলডিপি) চেয়ারম্যান শাহাদাত হোসেন সেলিম প্রমুখ।
করি, দ্রুত ন্যূনতম একটা ঐকমত্যের জায়গায় এক হওয়া সম্ভব। বাকি যদি কিছু অসমাপ্ত থাকে, অনৈক্য থাকে পরবর্তী সময়ে সেগুলো সংশোধন করা যাবে।’ বৈঠকে রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে মতপার্থক্য এবং দ্বিধাদ্বন্দ্ব থাকা স্বাভাবিক বলে মন্তব্য করেন তিনি। আলী রীয়াজ বলেন, ঐকমত্য তৈরির দায়িত্ব শুধু জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের একার নয়। আপনারা যারা সংগ্রামে আছেন, আমাদের সঙ্গে কথা বলছেন, আপনারা আপনাদের সহযোগীদের সঙ্গে কথা বলুন, অন্যান্য রাজনৈতিক শক্তির সঙ্গে কথা বলুন; কী করে আমরা এক জায়গায় আসতে পারি। রাষ্ট্র গঠনে মৌলিক বিষয়গুলোয় একমতে আসার জন্য রাজনৈতিক দলগুলোকে ছাড় দেওয়ার আহ্বান জানিয়ে তিনি বলেন, আমরা সব বিষয়ে একমত হতে পারব না; কিন্তু রাষ্ট্র গঠনের মৌলিক জায়গায় আমাদের
একমত হয়ে বাংলাদেশকে এগিয়ে নিয়ে যেতে হবে। প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী মনির হায়দারের সঞ্চালনায় বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন কমিশনের সদস্য সফর রাজ হোসেন, বদিউল আলম মজুমদার, মোহাম্মদ আইয়ুব মিয়া, ১২ দলীয় জোটের সমন্বয়ক ও বাংলাদেশ জাতীয় দলের চেয়ারম্যান সৈয়দ এহসানুল হুদা, জোটের মুখপাত্র ও বাংলাদেশ লিবারেল ডেমোক্রেটিক পার্টির (বিএলডিপি) চেয়ারম্যান শাহাদাত হোসেন সেলিম প্রমুখ।



