
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর

গোপালগঞ্জে মানবাধিকার লঙ্ঘনের প্রমাণ মিলেছে

ফেনী সীমান্তে বিএসএফ’র গুলিতে দুই বাংলাদেশি নিহত, আহত-১

শিবগঞ্জ সীমান্তে বিএসএফের গুলিতে ২ বাংলাদেশি যুবক আহত

খাল দখল করে দোকান নির্মাণের অভিযোগ

বিরল প্রজাতির বৃহৎ কচ্ছপ উদ্ধার

উত্তরায় বিমান বিধ্বস্তে ঝরে গেল আরও একটি ফুল, না ফেরার দেশে মাহাতাব

জমি নিয়ে বিরোধ: কুড়িগ্রামে সংঘর্ষে নিহত ৩
নেই পানি নিষ্কাশনের পথ, ডুবে থাকে বিদ্যালয়ের আঙিনা

হবিগঞ্জের মাধবপুরে সোয়াবই সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সামনে জলাবদ্ধতা দেখা দিয়েছে। পানি নিষ্কাশনের পথ বন্ধ থাকায় এমন অবস্থা হয়েছে। এতে দুর্ভোগে পড়েছেন বিদ্যালয়ের শিক্ষক-শিক্ষার্থীসহ স্থানীয়রা।
শিক্ষক-শিক্ষার্থীরা জানান, ৫ মাস ধরে স্কুলের সামনে জলাবদ্ধতা থাকায় শিক্ষার্থীদের খেলাধুলা ও চলাচলে মারাত্মক ব্যাঘাত সৃষ্টি হচ্ছে। পানির কারণে তারা ওয়াশরুমে পর্যন্ত যেতে পারছেন না। অনেকে পিচ্ছিল মাঠে হোঁচট খেয়ে দুর্ঘটনারও শিকার হচ্ছেন। বিদ্যালয়টি ২০২৪ সালে আন্তঃপ্রাথমিক বিদ্যালয় ফুটবল প্রতিযোগিতায় জেলা পর্যায়ে শ্রেষ্ঠ ও বিভাগীয় পর্যায়ে রানার্সআপ হয়েছিল।
তাদের দাবি, পানি নিষ্কাশনে দ্রুত ব্যবস্থা নেওয়া হোক। চতুর্থ শ্রেণির শিক্ষার্থী সোমাইয়া আক্তার বলেন, দীর্ঘদিন ধরে পানি জমে থাকার কারণে আমরা খেলাধুলা করতে পারছি না। আমাদের ভীষণ সমস্যা হচ্ছে।
স্থানীয়দের অভিযোগ,
আগে স্কুলের মাঠের পানি রাস্তার নিচ দিয়ে পাইপের মাধ্যমে দক্ষিণ দিকে নিষ্কাশিত হতো। সোয়াবই গ্রামের মইদর আলীর ছেলে নজরুল মিয়া ইচ্ছাকৃতভাবে পানি নিষ্কাশনের পথ মাটি ফেলে বন্ধ করে দিয়েছেন। তাকে বারবার বলা হলেও তিনি কোনো কথা কানে নিচ্ছেন না। এ নিয়ে প্রধান শিক্ষক মাধবপুরের ইউএনওর কাছে লিখিত অভিযোগও দিয়েছেন। অভিযোগের বিষয়ে জানতে চাইলে নজরুল মিয়া বলেন, আসলে মাটি সরিয়ে পানি নিষ্কাশনের পথ উন্মুক্ত করতে আমি লোক পাচ্ছি না। প্রধান শিক্ষক চাইলে নিজ উদ্যোগেও এটা করতে পারেন। এখানে পুরো দায় আমাকে দেওয়া ঠিক নয়। প্রধান শিক্ষক আখতার উদ্দিন বলেন, আমরা খুব কষ্টের মধ্যে আছি। ইউএনওর কাছে লিখিত আবেদন জানিয়েছি। আমরা কর্তৃপক্ষের জোরালো পদক্ষেপ
কামনা করছি। মাধবপুরের ইউএনও জাহিদ বিন কাসেম বলেন, আমরা অভিযোগ পেয়েছি। বিষয়টি এসিল্যান্ডকে ফরোয়ার্ড করে দেওয়া হয়েছে। এর পরও বিষয়টি তদারকি করব। উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) মুজিবুল ইসলাম বলেন, জলাবদ্ধতার বিষয়টি শুনেছি। এ বিষয়ে দ্রুত পদক্ষেপ নেওয়া হবে।
আগে স্কুলের মাঠের পানি রাস্তার নিচ দিয়ে পাইপের মাধ্যমে দক্ষিণ দিকে নিষ্কাশিত হতো। সোয়াবই গ্রামের মইদর আলীর ছেলে নজরুল মিয়া ইচ্ছাকৃতভাবে পানি নিষ্কাশনের পথ মাটি ফেলে বন্ধ করে দিয়েছেন। তাকে বারবার বলা হলেও তিনি কোনো কথা কানে নিচ্ছেন না। এ নিয়ে প্রধান শিক্ষক মাধবপুরের ইউএনওর কাছে লিখিত অভিযোগও দিয়েছেন। অভিযোগের বিষয়ে জানতে চাইলে নজরুল মিয়া বলেন, আসলে মাটি সরিয়ে পানি নিষ্কাশনের পথ উন্মুক্ত করতে আমি লোক পাচ্ছি না। প্রধান শিক্ষক চাইলে নিজ উদ্যোগেও এটা করতে পারেন। এখানে পুরো দায় আমাকে দেওয়া ঠিক নয়। প্রধান শিক্ষক আখতার উদ্দিন বলেন, আমরা খুব কষ্টের মধ্যে আছি। ইউএনওর কাছে লিখিত আবেদন জানিয়েছি। আমরা কর্তৃপক্ষের জোরালো পদক্ষেপ
কামনা করছি। মাধবপুরের ইউএনও জাহিদ বিন কাসেম বলেন, আমরা অভিযোগ পেয়েছি। বিষয়টি এসিল্যান্ডকে ফরোয়ার্ড করে দেওয়া হয়েছে। এর পরও বিষয়টি তদারকি করব। উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) মুজিবুল ইসলাম বলেন, জলাবদ্ধতার বিষয়টি শুনেছি। এ বিষয়ে দ্রুত পদক্ষেপ নেওয়া হবে।