নৃশংস বর্বরতা আর নরকীয়তার ঘৃণ্য দৃষ্টান্ত স্থাপিত হল – নূরুল মজিদ হুমায়ূনের নিথর দেহে হাতকড়া লাগিয়ে। – ইউ এস বাংলা নিউজ




সামছুদ্দীন আজাদ, সহ-সভাপতি যুক্তরাষ্ট্র আওয়ামী লীগ।
আপডেটঃ ১০ অক্টোবর, ২০২৫
     ১০:২৪ অপরাহ্ণ

নৃশংস বর্বরতা আর নরকীয়তার ঘৃণ্য দৃষ্টান্ত স্থাপিত হল – নূরুল মজিদ হুমায়ূনের নিথর দেহে হাতকড়া লাগিয়ে।

সামছুদ্দীন আজাদ, সহ-সভাপতি যুক্তরাষ্ট্র আওয়ামী লীগ।
আপডেটঃ ১০ অক্টোবর, ২০২৫ | ১০:২৪ 4 ভিউ
নূরুল মজিদ মাহমুদ হুমায়ুন - একজন প্রথিত যশা আইনজীবী ছিলেন, তার জন্ম নরসিংদীর এক সম্ভ্রান্ত পরিবারে, তার বাবাও একজন স্বনামধন্য আইনজীবী ছিলেন। জনাব নূরুল মজিদ হুমায়ুন বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ থেকে পাঁচবার অর্থাৎ তিনি দীর্ঘ ২৫ বছর ধরে পার্লামেন্ট সদস্য ছিলেন বিপুল ভোটে নির্বাচিত হয়ে। নরসিংদী সংসদীয় আসনে চার থেকে পাঁচবার নির্বাচিত হয়েছিলেন, তার মধ্যে তিনি মন্ত্রী ছিলেন দুইবার। সর্বশেষ তিনি শিল্প মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বে ছিলেন। নরসিংদীর দুটি উপজেলা নিয়ে তার সংসদীয় আসন ছিল। বেলাবো এবং মনোহারদী দুটি উপজেলা ছিল তার সংসদীয় আসন। মন্ত্রী এমপি তো তিনি ছিলেন তাছাড়া তিনি ছিলেন একজন সজ্জন – নিতান্ত ভদ্রলোক - কোন অনিয়ম দুর্নীতির কাছে কিনারেও

তিনি ছিলেন না। তার অসাধারণ ব্যক্তিত্বের কারণে তার প্রতি নেতাকর্মীদের অসম্ভব শ্রদ্ধা ও ভালোবাসা ছিল। তার সবচেয়ে বড় পরিচয় তিনি ছিলেন বীর মুক্তিযোদ্ধা। এই মহান মানুষটিকে বর্তমান ক্ষমতাসীন জঙ্গি মৌলবাদী অগণতান্ত্রিক অনির্বাচিত অসভ্য বর্বর ইউনূস সরকার তাকে কারাগারের অভ্যন্তরে নির্মমভাবে হত্যা করে - যে হত্যার বিবরণ শুনলে নৃশংস বর্বরতার আর নরকীয়তার জঘন্য ঘৃন্যতম আচরণকে হার মানানোর কথা মনে পড়বে। গত ২৯ সেপ্টেম্বর ২০২৫ তাকে নির্মমভাবে হত্যা করা হয়। ২০২৪ সালের ৫ আগস্ট আওয়ামী লীগ সরকারের পতন ঘটানো হয় - দেশীয় ও আন্তর্জাতিক ষড়যন্ত্রের মাধ্যমে। বাংলাদেশের সবচেয়ে জনপ্রিয় এবং উন্নয়ন বান্ধব সরকার শেখ হাসিনাকে ক্ষমতাচ্যুত করার জন্য - মার্কিন বাইডেন প্রশাসন,

বাংলাদেশের ড. ইউনূস, জঙ্গি সন্ত্রাসী সংগঠন জামাত শিবির এবং বিএনপি'র সন্ত্রাসীরা মিলে বাংলাদেশে জঙ্গি হামলা করে - দেশের সমস্ত অবকাঠামো ধ্বংস করে দেয়, দেশে অগ্নি সন্ত্রাস করে সরকারি স¤পদ জ্বালিয়ে পুড়িয়ে নিঃশেষ করে দিয়ে দেশকে একটি নৈরাজ্যকর অবস্থায় অবতীর্ণ করে - দেশের সেনাবাহিনী, পুলিশ, অন্যান্য আইন প্রয়োগকারী সংস্থা নিষ্ক্রিয় হয়ে গেলে আওয়ামী লীগ রাষ্ট্রক্ষমতা ছেড়ে দিতে বাধ্য হয়, এরই মধ্যে সেনা - নৌ - বিমানবাহিনীর সর্বাত্মক সহযোগিতায় সেনাবাহিনীর হেলিকপ্টার যোগে শেখ হাসিনাকে দিল্লি যেতে বাধ্য করা হয়। এরপর শুরু হয় দেশব্যাপী নৈরাজ্যকর পরিবেশ, সারাদেশে একযোগে আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীদের হত্যা, জেলে আটক, মারধর, অগ্নিসংযোগ, ঘরবাড়ি দখল করা, নারীদের প্রকাশ্য দিবালোকে

ধর্ষণ করা, মিথ্যা মামলা দেয়া - হেনো কোন নির্যাতন আর বর্বরতা বাকি নেই ড. ইউনূসের নেতৃত্বে বাংলাদেশের চালানো হয়নি। এই নিষ্ঠুর এর মধ্যে দলের শীর্ষস্থানীয় নেতাদের অনেকে দেশ ত্যাগ করে বিদেশে চলে যায় - যারা বিদেশে যেতে পারেনি নির্যাতনের ভয় বেশিরভাগ নেতাকর্মী দেশের অভ্যন্তরে আত্মগোপনে চলে যায়। সারাদেশে মন্ত্রী এমপি সহ সাধারণ নেতা কর্মী এমনকি নিরব সমর্থক পর্যন্ত পুলিশি নির্যাতন জামাত-বিএনপির আক্রমণ থেকে রক্ষা পায়নি। সারা দেশ থেকে প্রায় চার লক্ষ নেতাকর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়, অন্তত কয়েক শত নেতাকর্মীকে কারা অভ্যন্তরে হত্যা করে লাশ গুম করে ফেলে। দলের অনেক সিনিয়র নেতা যেমন আমির হোসেন আমু, সালমান এফ রহমান, আইনমন্ত্রী আনিসুল

হক, মন্ত্রী আব্দুল রাজ্জাক, ব্যারিস্টার সুমন, সাবেক মন্ত্রী হাসানুল হক ইনু, রাশেদ খান মেনন, সাবেক বিচারপতি শামসুদ্দিন চৌধুরী মানিক, সিইসি নুরুল হুদা, সিইসি আব্দুল আউয়াল, বিচারপতি খায়রুল হক, বীর মুক্তিযোদ্ধা লতিফ সিদ্দিকী সচিব, সরকারি উচ্চপর্যায় কর্মরত আমলা, কলেজ বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক, শিল্পমন্ত্রী নুরুল নাহিদ সহ যারা মুক্তিযোদ্ধা ছিলেন তাদের প্রত্যেককে গ্রেফতার করে চরম নির্যাতন ও অপমান করা হয়। বিচারপতি মানিক মৃত্যুর সাথে পাঞ্জা লড়ছে, সালমান এফ রহমানের অবস্থাও আশঙ্কাজনক, আমির হোসেন আমু সাহেবও হাসপাতালের বেডে চরম নির্যাতনের শিকার হয়ে অচেতন হয়ে পড়ে আছেন। জনাব নূরুল মজিদ হুমায়ুন - যিনি সদ্য ক্ষমতাচ্যুত একজন মন্ত্রী একজন বীর মুক্তিযোদ্ধা তাকে নিজ বাসা থেকে গ্রেপ্তার

করে কাশিমপুর কারাগারে নিয়ে যাওয়া হয় - তিনি অসুস্থ হয়ে পড়লে তাকে কোন চিকিৎসা দেয়া হয়নি, অসুস্থ অচেতন অবস্থায় তাকে কারা প্রকোষ্ঠে ফেলে রাখা হয়, পরে অবস্থার আরো অবনতি হলে তাকে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। সেখানকার যিনি পরিচালক তিনি একজন মিলিটারি কর্মকর্তা - তিনি একজন পাকিস্তানের রাজাকারের দোসর। জনাব মন্ত্রী মহোদয় কে চিকিৎসা না দিয়ে ফিরিয়ে দেয় - হাতকড়া লাগানো অবস্থায় তাকে কাশিমপুর কারাগারে নিয়ে যাওয়া হয় - এমনকি তাকে ঔষধ পর্যন্ত খেতে দেয়নি। আবারো অবস্থার অবনতি হলে তাকে এবার ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেয়া হয় - যখন তাকে ঢাকা মেডিকেলে নেয়া হয় তখন তার কোন

স্বাভাবিক সেন্স ছিল না, তিনি পুরোপুরি অচেতন ছিলেন। সেই অবস্থায়ও তাকে হাতকড়া লাগিয়ে রাখা হয় এবং তাকে একটা পুরাতন পরিত্যক্ত বেডে রাখা হয় - আর সেখানেই জনাব নূরুল মজিদ হুমায়ুনের মৃত্যু হয়। তার মৃত্যু নিশ্চিত করার জন্যই তার প্রতি এমন বর্বরোচিত আচরণ করা হয়। মৃত্যুর পরও তার হাত থেকে হাত করা খোলা হয়নি - যা পৃথিবীর ইতিহাসে জঘন্য অমানবিক বর্বরতার ঘৃণ্য এক নজির স্থাপন করল ড. ইউনূস নামক নরপশু এবং সেই দৃশ্য সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে সারা বিশ্বের মানুষ দেখেছে। ড. ইউনূসের নির্লজ্জ বর্বরতা এখানেই শেষ নয় - এবার শর্ত জুড়ে দেয়া হলো জনাব নূরুল মজিদ হুমায়ুনের লাশ খুব তড়িঘড়ি করে দাফন করতে হবে, তার জানাজা পড়তে হবে ঘরের ভেতর - কোন অবস্থায় এক শত লোকের বেশি জানাজা পড়তে পারবে না, আরো বলা হলো তার মৃত্যু সংবাদ তার এলাকায় মাইকে প্রচার করা যাবে না, আত্মীয়-স্বজন বা পরিবারের থেকে মাইকে প্রচার করার চেষ্টা করা হলো - পুলিশ এসে মাইক কেড়ে নিয়ে গেল। কোন পুলিশি বাধায় তার জানাযায় লক্ষ্য মানুষের উপস্থিতি ঠেকানো যায়নি - তার সংসদীয় আসনের মানুষ বাঁধভাঙ্গা জোয়ারের মতো হাজির হয়ে তাদের প্রিয় মানুষ প্রিয় নেতা জনাব নূরুল মজিদ হুমায়ুনের প্রতি শেষ শ্রদ্ধা জানিয়ে প্রমাণ করল - স্বৈরাচারী ডাকাত ইউনূসের অমানবিক বর্বরতা - পুলিশি বাধাকে তারা কিছু মনে করেনি - তাই তাদের দমিয়ে রাখা যায়নি। মানুষের ভালোবাসাকে পুলিশের লাঠি পেটায় ঠেকানো যায়নি। ড. ইউনূস কেন জনাব নূরুল মজিদ হুমায়ুনের উপর এমন অমানবিক নির্যাতন করল সে বিষয়টি এখানে বিশ্লেষণ করতে চাই। ড. ইউনূস একজন স্বাধীনতা বিরোধী রাজাকার, সে বরাবরই দেশ বিরোধী অবস্থানে ছিল - সে কোনদিন বাংলাদেশের দুর্দিনে যেমন - দেশে যখন প্রাকৃতিক দুর্যোগ হতো, খরা বন্যা হত, এমনকি মহামারী এসেছিল - দরিদ্র অসহায় মানুষ মানবতার জীবন যাপনে বাধ্য হয়েছিল - সে জীবনে কোন মানুষকে একটি টাকা দিয়ে সাহায্য করেনি। তার গ্রামীণ ব্যাংক সহ অন্তত ৫০ টি প্রতিষ্ঠান এই দেশে ব্যবসা করছে, হাজার হাজার কোটি টাকা ইনকাম করছে। তার কোন প্রতিষ্ঠান থেকেও এদেশের দরিদ্র অসহায় মানুষের পাশে দাঁড়াননি তিনি। নোবেল বিজয়ের পর সে অপেক্ষা করছিল কখন সে বাংলাদেশের রাষ্ট্র ক্ষমতা দখল করবে - আর সেই লক্ষ্যে সে মার্কিন সাম্রাজ্যবাদের পদলেহি কুকুরে পরিণত হয়েছে। সে বাইডেন প্রশাসন, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ডেমোক্রেটিক দলীয় সাবেক নেতাদের সাথে দেশবিরোধী ষড়যন্ত্রে লিপ্ত ছিল, ক্লিংটন দ¤পতির গড়ে তোলা ক্লিনটন ফাউন্ডেশনে সে কোটি কোটি ডলারে ডোনেশন করেছিল। তার বয়স যখন বেড়ে গেছে গ্রামীণ ব্যাংকের এমডি থেকে তাকে সরে যেতে হবে এটি তার চিন্তায়ও ছিল না। সে ভেবেছিল আজীবন এই ব্যাংকের এমডি থাকবেন কিন্তু সরকারি চাকরিবিধি অনুযায়ী তাকে অবসরে যেতে হবে এবং শেখ হাসিনা প্রধানমন্ত্রী থাকাকালীন সময়ে তাকে অবসরে পাঠিয়েছেন - এটি ড. ইউনূস মেনে নিতে পারেনি। তিনি সরাসরি হিলারি ক্লিনটনকে দিয়ে শেখ হাসিনাকে ফোন করিয়ে চাপ সৃষ্টি করেছিলেন। শেখ হাসিনা কিন্তু সেই চাপে নত শিকার করেনি বলে তাকে বাধ্যতামূলক অবসরে যেতে হয়েছে - এরপর থেকে ড. ইউনূস প্রতিশোধ পরায়ণ হয়ে উঠেছেন। আর যেহেতু তিনি স্বাধীনতা বিরোধী রাজাকার, জামাতি জঙ্গি, আর বিএনপি'র সমর্থন নিয়ে ক্ষমতায় বসেছেন - আর ক্ষমতায় বসে প্রথমে তিনি আওয়ামীলীগ নিধনে নেমেছেন এবং ক্রমান্বয়ে মুক্তিযোদ্ধাদের দমন পিরণ নির্যাতন আর অপমানের এজেন্ডা নিয়ে মাঠে নেমেছেন। জামাত যেহেতু পাকিস্তানপন্থী দল - একই সাথে এনসিপিতে যারা আছে তারাও পাকিস্তানের সমর্থক, আর তাদের সাথে যুক্ত হয়েছে বিএনপি'র সদস্যরা। ড. ইউনূস আর এই তিন মিলিত শক্তি একত্র হয়ে বাংলাদেশের মানুষকে নির্যাতন করছে। মানুষের ঘরবাড়ি দখল করে নিচ্ছে, চুরি ডাকাতি ধর্ষণ করছে, আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীদের মিথ্যা মামলা দিয়ে জেলে ঢুকাচ্ছে - মারধর করছে, আর যারা মুক্তিযোদ্ধা যারা এ দেশটি স্বাধীন করে দিয়ে গেছেন ৫৪ বছর আগে তারা মনে করেন এটি তারা ভীষণ অপরাধ করেছেন কারণ তারা পাকিস্তান ভেঙে ফেলেছেন - আর সেই প্রতিশোধ নেয়ার জন্য মুক্তিযোদ্ধাদের সরাসরি ব্রাশ ফায়ার করে হত্যা করেছে, যাদের হত্যা করতে পারেনি তাদের ধরে এনে প্রকাশ্যে মারধর করছে, তাদের উলঙ্গ করে রাস্তায় নামিয়ে তার গলায় জুতার মালা পরিয়ে আবার তাকে জুতা দিয়ে পিটাচ্ছে। মুক্তিযোদ্ধাদের অপরাধ কেন তারা পাকিস্তান ভেঙ্গে বাংলাদেশ স্বাধীন করল - আর সেই জন্যই তাদের এমন শাস্তি দিচ্ছে ড. ইউনূস। জনাব নূরুল মজিদ হুমায়ুনও একজন মুক্তিযোদ্ধা ছিলেন - আর সেই অপরাধে ইউনূসের মত রাজাকার মুক্তিযোদ্ধাদের এভাবে অপমান করে একাত্তরের পরাজয়ের প্রতিশোধ নিচ্ছে।

সংশ্লিষ্ট সংবাদ:


শীর্ষ সংবাদ:
বাংলাদেশের জন্য দুঃসংবাদ: জাতিসংঘ শান্তিরক্ষা মিশনে বড় ছাঁটাই আসছে বাজারে সবজির সেঞ্চুরি: ১০০ টাকার নিচে মিলছে না কিছুই রাজনৈতিক অস্থিরতায় রপ্তানিতে ধাক্কা, বিনিয়োগে স্থবিরতা, উচ্চ মূল্যস্ফীতি: ভয়াবহ সংকটে অর্থনীতি পুলিশি বাধায় চারুকলার পর গেণ্ডারিয়াতেও পণ্ড ‘শরৎ উৎসব’: ১৯ বছরের ধারাবাহিকতায় ছেদ তালেবান মন্ত্রীর সঙ্গে বৈঠকের পর কাবুলে দূতাবাস চালুর ঘোষণা ভারতের, ভারতকে ‘ঘনিষ্ঠ বন্ধু’ আখ্যা আওয়ামী লীগ কি সশস্ত্র সংগ্রাম করবে? কারাবন্দীদের উপর নির্যাতন: সংবিধান ও গুরুতর মানবাধিকার লঙ্ঘন দেশের সব বিমানবন্দরে সর্বোচ্চ সতর্কতা জারি বেবিচকের এ কেমন সংস্কার! দুদকের মামলার একদিন পরই আসামী উল্টো পুরস্কৃত, পেলেন আরও বড় দায়িত্ব নৃশংস বর্বরতা আর নরকীয়তার ঘৃণ্য দৃষ্টান্ত স্থাপিত হল – নূরুল মজিদ হুমায়ূনের নিথর দেহে হাতকড়া লাগিয়ে। ন্যায়বিচারের পথে এক ধাপ এগোল বাংলাদেশ ট্রাম্প নয় শান্তিতে নোবেল পেলেন ভেনেজুয়েলার মারিয়া ট্রাম্পকে হারিয়ে নোবেল জেতা কে এই মাচাদো? শিশুদের ‘নোবেল’ শান্তি পুরস্কারের জন্য মনোনীত সাতক্ষীরার তরুণ সুদীপ্ত শাহজালাল বিমানবন্দরে ৬৫ ভরি স্বর্ণসহ গ্রেপ্তার ২ টস হেরে ফিল্ডিংয়ে বাংলাদেশ ১৯ বছর ধরে ইসরায়েলে বন্দি কে এই ‘দ্বিতীয় ইয়াহিয়া সিনওয়ার’? হংকংয়ের কাছে হেরেও যে সমীকরণে এশিয়ান কাপে খেলবে বাংলাদেশ মিরপুরে কুড়িয়ে পাওয়া ককটেল বিস্ফোরণ, শিশু আহত শাহবাগ এলাকা থেকে ৩ লাশ উদ্ধার