ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর
জামায়েত ইউনুসের মেটিকুলাস বিচার ও নির্বাচন
না ফেরার দেশে ঢাবি ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি সনজিৎ চন্দ্র দাসের মা, শেষ দেখা না পাওয়ার আক্ষেপ
The Political Lens By RP Station
মধ্যরাতে তিতুমীর কলেজে ছাত্রদল-শিবির সংঘর্ষ
বিএনপির বিরিয়ানি নিয়ে উত্তেজনা সৃষ্টি হয়ে সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে
আ.লীগের ৫ শতাধিক সমর্থকের নামে চার মামলা, গ্রেপ্তার ২২
অবৈধ দখলদার ইউনূসের আজ্ঞাবহ সুপ্রিম কোর্ট আজ দেশে জাতীয় নির্বাচন পরিচালনার জন্য তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহাল করেছে
নুরের দাবির বিষয়ে যা বলছেন বিএনপি নেতারা
পটুয়াখালীর দশমিনা ও গলাচিপায় বিএনপি এবং গণঅধিকার পরিষদের মধ্যে বৃহস্পতিবার রাত থেকে উত্তেজনা বিরাজ করছে। গলাচিপা উপজেলার চরবিশ্বাস ইউনিয়ন বিএনপির কার্যালয়ে হামলা ও নুরকে অবরুদ্ধ করে রাখার দাবি এবং অভিযোগ-পালটা অভিযোগ নিয়ে পটুয়াখালী-৩ আসনের বিষয়টি এখন ‘টক অফ দ্যা কান্ট্রি’।
ইতোমধ্যে দুই উপজেলায় ৪৮ ঘণ্টার ১৪৪ ধারা জারি করেছে প্রশাসন। এদিকে ঘটে যাওয়া সাম্প্রতিক বিষয় নিয়ে সংবাদ সম্মেলন করেছেন গণঅধিকার পরিষদের সভাপতি নুরুল হক নুর।
তিনি দাবি করেন, বৃহস্পতিবার রাতে গলাচিপায় হাসান মামুনের নির্দেশে তাকে ও তার লোকজনকে অবরুদ্ধ করে রাখা হয়েছে।
তিনি বলেন, বিএনপির সঙ্গে কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে আন্দোলন করেছি। অথচ উপজেলা ও জেলা ছাত্রদলের নেতারা আমাদের নিয়ে বাজে কথা বলেন।
তিনি ঘটে যাওয়া সমস্ত ঘটনার জন্য স্থানীয় বিএনপিকে দায়ী করেন। এদিকে নুরের সংবাদ সম্মেলনের পর তার দাবিকে ভৌতিক দাবি করছেন বিএনপি নেতারা। দশমিনা উপজেলা বিএনপির সাবেক ১ম যুগ্ম-সম্পাদক হাওলাদার ইফতিয়াস উদ্দিন জয় বলেন, নুরকে অবরুদ্ধ ও তার লোকজনকে মারধরে দাবি ভৌতিক। তিনি বলেন, নুরের লোকজন বিএনপি অফিস ও দলের লোকজনের উপর হামলা করেছে। নুর দশমিনা-গলাচিপার শান্ত পরিবেশকে অশান্ত করে নিজেকে উপস্থাপন করতে চায়। যে লোক ভিপি হওয়ার পরে এলাকায় গণধোলাই খেয়ে পালায় সেই লোক কত বড় কামলা তা দেশের মানুষ জানে। ঢাকায় বসে আওয়ামী লীগের রাজনীতি নিষিদ্ধ চায় আর এলাকায় গেলে আওয়ামী লীগের পুনঃর্বাসন করে। তিনি দাবি করেন, নুরের কথাবার্তা, চালচলন, শারীরিক
অঙ্গভঙ্গি সবই রাজনৈতিক শিষ্টাচার বহির্ভূত। তিনি দশমিনা গলাচিপায় নুরকে অবাঞ্ছিত করার কথা বলেন। পাশাপাশি বিএনপির হাইকমান্ডকে বিষয়টি গুরুত্বের সঙ্গে দেখার অনুরোধ জানান। অন্যদিকে, সাম্প্রতিক ঘটনার ভিন্ন বর্ণনা দিল বিএনপি কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটির সদস্য হাসান মামুন। তিনি বলেন, নুরের আপত্তিকর মন্তব্যর জেরে চর বিশ্বাস ইউনিয়ন বিএনপির সভাপতির সঙ্গে তার মতবিরোধ তৈরি হয়। তার ধারাবাহিকতায় তার বাবা, ভাই ও স্থানীয় আওয়ামী লীগ ও গণঅধিকার কর্মীরা চর বিশ্বাস ইউনিয়ন বিএনপি কার্যালয়ে হামলা ও ভাঙচুর করে। এতে বিএনপির বেশ কিছু নেতাকর্মী আহত হয়। সোসাল মিডিয়ায় এসব হামলার লাইভ ভিডিও ও নেতাকর্মীদের রক্তাক্ত শরীরের দৃশ্য ছড়িয়ে পড়লে বিভিন্ন ইউনিয়নে উত্তেজনা ছড়িয়ে পড়ে। বকুলবাড়িয়ায় থাকা ভিপি নুর
স্থানীয় নেতাকর্মী ও জনগণের দ্বারা অবরুদ্ধ হয়ে পড়েন। তিনি আরও বলেন, হামলার আশঙ্কায় তিনি প্রশাসন ও বিএনপির শীর্ষ নেতৃত্বের সহযোগিতা চান। স্থানীয় নেতাকর্মী ও প্রশাসনের সহযোগিতায় তাকে উদ্ধার করা হয়। নুর যেসব বক্তব্য দিয়েছেন, তা সব তাদের নব্য মব রাজনীতির অংশ। চরম মিথ্যাচার।
তিনি ঘটে যাওয়া সমস্ত ঘটনার জন্য স্থানীয় বিএনপিকে দায়ী করেন। এদিকে নুরের সংবাদ সম্মেলনের পর তার দাবিকে ভৌতিক দাবি করছেন বিএনপি নেতারা। দশমিনা উপজেলা বিএনপির সাবেক ১ম যুগ্ম-সম্পাদক হাওলাদার ইফতিয়াস উদ্দিন জয় বলেন, নুরকে অবরুদ্ধ ও তার লোকজনকে মারধরে দাবি ভৌতিক। তিনি বলেন, নুরের লোকজন বিএনপি অফিস ও দলের লোকজনের উপর হামলা করেছে। নুর দশমিনা-গলাচিপার শান্ত পরিবেশকে অশান্ত করে নিজেকে উপস্থাপন করতে চায়। যে লোক ভিপি হওয়ার পরে এলাকায় গণধোলাই খেয়ে পালায় সেই লোক কত বড় কামলা তা দেশের মানুষ জানে। ঢাকায় বসে আওয়ামী লীগের রাজনীতি নিষিদ্ধ চায় আর এলাকায় গেলে আওয়ামী লীগের পুনঃর্বাসন করে। তিনি দাবি করেন, নুরের কথাবার্তা, চালচলন, শারীরিক
অঙ্গভঙ্গি সবই রাজনৈতিক শিষ্টাচার বহির্ভূত। তিনি দশমিনা গলাচিপায় নুরকে অবাঞ্ছিত করার কথা বলেন। পাশাপাশি বিএনপির হাইকমান্ডকে বিষয়টি গুরুত্বের সঙ্গে দেখার অনুরোধ জানান। অন্যদিকে, সাম্প্রতিক ঘটনার ভিন্ন বর্ণনা দিল বিএনপি কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটির সদস্য হাসান মামুন। তিনি বলেন, নুরের আপত্তিকর মন্তব্যর জেরে চর বিশ্বাস ইউনিয়ন বিএনপির সভাপতির সঙ্গে তার মতবিরোধ তৈরি হয়। তার ধারাবাহিকতায় তার বাবা, ভাই ও স্থানীয় আওয়ামী লীগ ও গণঅধিকার কর্মীরা চর বিশ্বাস ইউনিয়ন বিএনপি কার্যালয়ে হামলা ও ভাঙচুর করে। এতে বিএনপির বেশ কিছু নেতাকর্মী আহত হয়। সোসাল মিডিয়ায় এসব হামলার লাইভ ভিডিও ও নেতাকর্মীদের রক্তাক্ত শরীরের দৃশ্য ছড়িয়ে পড়লে বিভিন্ন ইউনিয়নে উত্তেজনা ছড়িয়ে পড়ে। বকুলবাড়িয়ায় থাকা ভিপি নুর
স্থানীয় নেতাকর্মী ও জনগণের দ্বারা অবরুদ্ধ হয়ে পড়েন। তিনি আরও বলেন, হামলার আশঙ্কায় তিনি প্রশাসন ও বিএনপির শীর্ষ নেতৃত্বের সহযোগিতা চান। স্থানীয় নেতাকর্মী ও প্রশাসনের সহযোগিতায় তাকে উদ্ধার করা হয়। নুর যেসব বক্তব্য দিয়েছেন, তা সব তাদের নব্য মব রাজনীতির অংশ। চরম মিথ্যাচার।



