
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর

‘পালানোর’ অভিযোগে আরো ৩ পুলিশ কর্মকর্তা বরখাস্ত

শাহজালাল বিমানবন্দরে বাড়তি নিরাপত্তা

জুলাই শহীদদের স্মৃতি স্মরণে ছাত্রদলের মোমবাতি প্রজ্বলন

চাষাবাদে ৫৬% কৃষি জমির টেকসই ব্যবহার হচ্ছে না

৪৪তম বিসিএসের পদ বৃদ্ধির দাবিতে যমুনামুখী বিক্ষোভ, পুলিশের বাধা

ঢাকা ও ময়মনসিংহে চালু হচ্ছে সব ধরনের অনলাইন জিডি

সার্কের বিকল্প জোট গড়ছে চীন-পাকিস্তান, যুক্ত আছে বাংলাদেশও: রিপোর্ট
নিলামে কবিগুরুর লেখা চিঠি, দাম উঠল ৬ কোটি টাকা

কবিগুরুর হাতে লেখা চিঠি নিলামে বিক্রি হয়েছে প্রায় ৬ কোটি টাকায়। সেখানে চিঠির সঙ্গে বিক্রি হয়েছে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের তৈরি বিশেষ ভাস্কর্যও। নিলামে এর দর ওঠে প্রায় ১ কোটি টাকা। গত ২৬ ও ২৭ জুন মুম্বইয়ে এই নিলাম হয়।
নিলামের আয়োজন করেছিল মুম্বইয়ের অষ্টগুরু নিলামঘর। সংস্থার দেওয়া হিসাব অনুযায়ী, কবিগুরুর লেখা মোট ৩৫টি চিঠি বিক্রি হয়েছে। সেইসঙ্গে ১৪টি হাতে তৈরি খামও রয়েছে।
জানা ঘেছে, ১৯২৭-৩৬ সালের মাঝে লেখা চিঠিগুলির প্রাপক প্রখ্যাত সমাজতাত্ত্বিক ধুর্জটি প্রসাদ মুখোপাধ্যায়। সেই সময়ের সমাজ সম্পর্কিত বিষয় নিয়ে আলোচনা সহ নানা ব্যক্তিগত কথা চিঠিতে লিখেছিলেন কবিগুরু। অধিকাংশ চিঠিই প্রকাশিত। তবে চিঠিগুলির পাণ্ডুলিপি এতদিন সংরক্ষিত ছিল। এবার নিলামের মাধ্যমে সেগুলি বিক্রি
করা হল। নিলামঘরের দেওয়া তথ্য বলছে, কবিগুরুর এইসব চিঠি বিভিন্ন জায়গা থেকে সংগ্রহ করা হয়েছে। নিলামে যে ভাষ্কর্যটি বিক্রি হয়েছে তা একেবারেই বিরল। বিশেষজ্ঞদের মতে, এটিই কবিগুরুর হাতে তৈরি একমাত্র ভাষ্কর্য। কোয়ার্টজ পাথর কুদে তৈরি এই ভাষ্কর্যটি হৃদয় আকৃতির। কবিগুরু এর নাম দেন ‘পাষাণহৃদয়’। এই বিশেষ ভাষ্কর্য উপহার দিয়েছিলেন তিনি অক্ষয় চৌধুরীকে। বিভিন্ন হাত ঘুরে তা নিলামঘরে এসে পৌঁছয়। কে বা কারা এই বিশেষ চিঠি এবং ভাষ্কর্য সংগ্রহ করেছেন তা জানানো হয়নি নিলামঘরের তরফে। সংস্থার শর্ত অনুযায়ী, এগুলি দেশের বাইরে নিয়ে যাওয়া যাবে না।
করা হল। নিলামঘরের দেওয়া তথ্য বলছে, কবিগুরুর এইসব চিঠি বিভিন্ন জায়গা থেকে সংগ্রহ করা হয়েছে। নিলামে যে ভাষ্কর্যটি বিক্রি হয়েছে তা একেবারেই বিরল। বিশেষজ্ঞদের মতে, এটিই কবিগুরুর হাতে তৈরি একমাত্র ভাষ্কর্য। কোয়ার্টজ পাথর কুদে তৈরি এই ভাষ্কর্যটি হৃদয় আকৃতির। কবিগুরু এর নাম দেন ‘পাষাণহৃদয়’। এই বিশেষ ভাষ্কর্য উপহার দিয়েছিলেন তিনি অক্ষয় চৌধুরীকে। বিভিন্ন হাত ঘুরে তা নিলামঘরে এসে পৌঁছয়। কে বা কারা এই বিশেষ চিঠি এবং ভাষ্কর্য সংগ্রহ করেছেন তা জানানো হয়নি নিলামঘরের তরফে। সংস্থার শর্ত অনুযায়ী, এগুলি দেশের বাইরে নিয়ে যাওয়া যাবে না।