ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর
গুপ্তচর ধাঁচের সিনেমা কেন ভারত-পাকিস্তানে রাজনৈতিক ঝড় তুলেছে
মার্কিন নিষেধাজ্ঞার আওতায় আরো ৭ দেশ, মাঠে বিশ্বকাপ দেখা অনিশ্চিত
সিডনিতে হামলাকারীর বিরুদ্ধে ৫৯ অভিযোগ, ১৫টি হত্যার
ক্রীড়ামন্ত্রীর দায়িত্ব নিলেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় নিজেই
মোদি সরকার প্রকল্প থেকে বাদ দিলেন ‘মহাত্মা গান্ধী’র নাম
সাইকেলে চড়ে ১৮ হাজার কিমি পথ পাড়ি
হংকংয়ের গণমাধ্যমকর্মীকে মুক্তি দিতে ট্রাম্পের অনুরোধ, যুক্তরাজ্যের নিন্দা
নির্বাচনের তারিখ জানাল মিয়ানমারের সামরিক সরকার
মিয়ানমারের সামরিক সরকার ঘোষণা দিয়েছে, আগামী ২৮ ডিসেম্বর থেকে বহু প্রতিশ্রুত সাধারণ নির্বাচন শুরু হবে। তবে এ ভোট আদৌ অবাধ ও সুষ্ঠু হবে কিনা তা নিয়ে দেশ-বিদেশে তীব্র সংশয় দেখা দিয়েছে।
সোমবার দেশটির ইউনিয়ন নির্বাচন কমিশন জানায়, নির্বাচনের প্রথম ধাপ ডিসেম্বরের শেষ সপ্তাহে শুরু হবে। ধাপে ধাপে পরবর্তী ভোটের তারিখও ঘোষণা করা হবে বলে কমিশনের পক্ষ থেকে জানানো হয়। রাষ্ট্রীয় গণমাধ্যমের তথ্যমতে, ইতোমধ্যে প্রায় ৫৫টি রাজনৈতিক দল নিবন্ধন সম্পন্ন করেছে, যার মধ্যে ৯টি দল সারা দেশে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবে।
গত মাসে সেনাপ্রধান মিন অং হ্লাইংয়ের প্রশাসন দেশের কিছু এলাকায় জরুরি অবস্থা প্রত্যাহার করে ডিসেম্বর ও জানুয়ারিতে নির্বাচনের প্রস্তুতি নেওয়ার ঘোষণা দিয়েছিল।
উল্লেখ্য, ২০২১
সালের ফেব্রুয়ারিতে সেনা অভ্যুত্থানের মাধ্যমে অং সান সু চির নেতৃত্বাধীন গণতান্ত্রিক সরকারকে ক্ষমতাচ্যুত করে সামরিক বাহিনী জরুরি আইন জারি করে। অং সান সু চির দল ন্যাশনাল লিগ ফর ডেমোক্রেসি (এনএলডি) ও বিরোধী রাজনৈতিক শক্তিগুলো ইতোমধ্যে এ নির্বাচনে অংশ না নেওয়ার ঘোষণা দিয়েছে। তাদের অভিযোগ, এ নির্বাচন আসলে সেনাপ্রধান মিন অং হ্লাইংয়ের ক্ষমতা পাকাপোক্ত করার কৌশল ছাড়া কিছু নয়। অভ্যুত্থানের পর থেকে মিয়ানমার গৃহযুদ্ধে জর্জরিত। দেশের বহু অঞ্চল নিয়ন্ত্রণ করছে বিদ্রোহী গোষ্ঠীগুলো, এর মধ্যে রয়েছে পিপলস ডিফেন্স ফোর্স, আরাকান আর্মি ও টা’আং ন্যাশনাল লিবারেশন আর্মি। মিয়ানমারে সর্বশেষ জাতীয় নির্বাচন হয়েছিল ২০২০ সালের নভেম্বরে। ওই নির্বাচনে অং সান সু চির দল এনএলডি বিপুল সংখ্যাগরিষ্ঠতা অর্জন
করেছিল। তবে সেনাবাহিনী ভোটে জালিয়াতির অভিযোগ তুলে সু চি ও তার দলের নেতাদের গ্রেফতার করে ক্ষমতা দখল করে। এ অভিযোগ আন্তর্জাতিক পর্যবেক্ষক সংস্থাগুলো—যেমন এশিয়ান নেটওয়ার্ক ফর ফ্রি ইলেকশনস ও কার্টার সেন্টার—প্রত্যাখ্যান করে জানায়, নির্বাচন মূলত জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলনই ঘটিয়েছিল। সূত্র: আল-জাজিরা
সালের ফেব্রুয়ারিতে সেনা অভ্যুত্থানের মাধ্যমে অং সান সু চির নেতৃত্বাধীন গণতান্ত্রিক সরকারকে ক্ষমতাচ্যুত করে সামরিক বাহিনী জরুরি আইন জারি করে। অং সান সু চির দল ন্যাশনাল লিগ ফর ডেমোক্রেসি (এনএলডি) ও বিরোধী রাজনৈতিক শক্তিগুলো ইতোমধ্যে এ নির্বাচনে অংশ না নেওয়ার ঘোষণা দিয়েছে। তাদের অভিযোগ, এ নির্বাচন আসলে সেনাপ্রধান মিন অং হ্লাইংয়ের ক্ষমতা পাকাপোক্ত করার কৌশল ছাড়া কিছু নয়। অভ্যুত্থানের পর থেকে মিয়ানমার গৃহযুদ্ধে জর্জরিত। দেশের বহু অঞ্চল নিয়ন্ত্রণ করছে বিদ্রোহী গোষ্ঠীগুলো, এর মধ্যে রয়েছে পিপলস ডিফেন্স ফোর্স, আরাকান আর্মি ও টা’আং ন্যাশনাল লিবারেশন আর্মি। মিয়ানমারে সর্বশেষ জাতীয় নির্বাচন হয়েছিল ২০২০ সালের নভেম্বরে। ওই নির্বাচনে অং সান সু চির দল এনএলডি বিপুল সংখ্যাগরিষ্ঠতা অর্জন
করেছিল। তবে সেনাবাহিনী ভোটে জালিয়াতির অভিযোগ তুলে সু চি ও তার দলের নেতাদের গ্রেফতার করে ক্ষমতা দখল করে। এ অভিযোগ আন্তর্জাতিক পর্যবেক্ষক সংস্থাগুলো—যেমন এশিয়ান নেটওয়ার্ক ফর ফ্রি ইলেকশনস ও কার্টার সেন্টার—প্রত্যাখ্যান করে জানায়, নির্বাচন মূলত জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলনই ঘটিয়েছিল। সূত্র: আল-জাজিরা



