ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স                            
                        আরও খবর
                                মেট্রোরেলের রক্ষণাবেক্ষণে নেই বরাদ্দ, দুর্ঘটনার দায় ঠিকাদারদের ঘাড়ে চাপালেন এমডি
                                প্রধান উপদেষ্টার তত্ত্বাবধানে পদোন্নতির নামে স্বাস্থ্য উপদেষ্টার কোরামপ্রীতি: বঞ্চিত ৮৭৯ চিকিৎসক
                                বিএনপির নয়নকে ‘বুড়িগঙ্গার পানি’ দিয়ে ধোয়ার মন্তব্যে ঝড়, এনসিপির পাটোয়ারীর বিরুদ্ধে মানহানির মামলা
                                জামায়াত কি আদৌ মওদুদীর ‘বিকৃত আকিদা’ ঝেড়ে ফেলতে পেরেছে? নাকি আগের পথেই আছে?
                                মহিলা পরিষদ: অক্টোবরে ২৩১ নারী ও কন্যাশিশু নির্যাতন-সহিংসতার শিকার
                                জেলহত্যা দিবস: শেখ হাসিনার বাণীতে কলঙ্কমুক্ত বাংলাদেশ গড়ার প্রতিজ্ঞা
                                অপসো স্যালাইনের প্রায় ৬শ শ্রমিক ছাঁটাই: পোশাক খাতের পর খড়গ এবার ওষুধ শিল্পের ওপর
নিরাপত্তাহীনতার কারণে একে একে বাতিল হচ্ছে ক্রয়াদেশ, আরও অসংখ্য কারখানা বন্ধের শঙ্কা
                             
                                               
                    
                         দেশের সার্বিক আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি ও নিরাপত্তাহীনতার কারণে একে একে বাতিল হয়ে যাচ্ছে ক্রয়াদেশ। ইতিমধ্যে বন্ধ হয়ে গেছে কয়েক শ কারখানা, পরিস্থিতি এতটাই নাজুক যে, আরও বিপুল সংখ্যক পোশাক কারখানা বন্ধ হওয়ার আশঙ্কা প্রকাশ করেছেন ব্যবসায়ীরা।
গতকাল বিকেলে রাজধানীতে এক সেমিনারে এসব কথা বলেন আলোচকরা।
পোশাক খাতের সংকট ও পুনরুদ্ধার নিয়ে সেমিনারের আয়োজন করে গার্মেন্টস বায়িং হাউজ অ্যাসোসিয়েশন (বিজিবিএ)। এসময় আলোচনায় নিজেদের সমস্যার কথা তুলে ধরেন ব্যবসায়ীরা।
তারা অভিযোগ করেন, ব্যবসায়ীদের সঙ্গে আলোচনা না করেই পোশাক খাতের রোডম্যাপ তৈরি করেছে ইউনূস সরকার। নিরাপত্তাহীনতা এবং জ্বালানি সংকট বাড়ছে প্রকটভাবে। এতে অনেক কারখানা বন্ধ হয়ে গেছে ইতিমধ্যে, আরও বন্ধ হওয়ার আশঙ্কাও প্রকাশ করেন তারা।
বিজিবিএ–এর সভাপতি মোফাজ্জল 
হোসেন পাভেল বলেন, ‘যখন আমরা বিভিন্ন ক্লায়েন্টের সঙ্গে কথা বলি, একটা কথাই বলছেন—তারা ট্রাস্ট পাচ্ছেন না। তারা আমাদের চেয়ে বেশি দামে পাশের দেশে অর্ডার প্লেস করছেন, শুধু নিরাপত্তাহীনতার কারণে।’ বিটিএমএ–এর সভাপতি শওকত আজিজ রাসেল বলেন, ‘আপনারা প্লিজ নির্বাচন দিয়ে আমাদের মুক্তি দিন। আমরা একটু ভালোভাবে ব্যবসা-বাণিজ্য করতে চাই। ফ্যাক্টরির সঙ্গে সঙ্গে ব্যাংকও বন্ধ করছেন আপনারা। তাহলে ইকোনমি কোথায় যাবে?’ এ সময় সেখানে বিএনপি নেতা আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরীও উপস্থিত ছিলেন। তিনি মন্তব্য করেন, ‘অনির্বাচিত সরকারের কাছে ভালো কিছু আশা করা যায় না।’ বিএনপি আমলে অর্থনীতিতে কোনো বিপর্যয় হয়নি বলেও দাবি করেন তিনি।
                    
                                                          
                    
                    
                                    হোসেন পাভেল বলেন, ‘যখন আমরা বিভিন্ন ক্লায়েন্টের সঙ্গে কথা বলি, একটা কথাই বলছেন—তারা ট্রাস্ট পাচ্ছেন না। তারা আমাদের চেয়ে বেশি দামে পাশের দেশে অর্ডার প্লেস করছেন, শুধু নিরাপত্তাহীনতার কারণে।’ বিটিএমএ–এর সভাপতি শওকত আজিজ রাসেল বলেন, ‘আপনারা প্লিজ নির্বাচন দিয়ে আমাদের মুক্তি দিন। আমরা একটু ভালোভাবে ব্যবসা-বাণিজ্য করতে চাই। ফ্যাক্টরির সঙ্গে সঙ্গে ব্যাংকও বন্ধ করছেন আপনারা। তাহলে ইকোনমি কোথায় যাবে?’ এ সময় সেখানে বিএনপি নেতা আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরীও উপস্থিত ছিলেন। তিনি মন্তব্য করেন, ‘অনির্বাচিত সরকারের কাছে ভালো কিছু আশা করা যায় না।’ বিএনপি আমলে অর্থনীতিতে কোনো বিপর্যয় হয়নি বলেও দাবি করেন তিনি।



