ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর
সংখ্যালঘুর জমি দখল-চেষ্টায় সহযোগিতা, যশোরে ওসি-এসআই’র বিরুদ্ধে মামলা
ইউনূস সরকারের বিরুদ্ধে আইসিএসআইডি-তে এস আলম গ্রুপের সালিশি আবেদন
কারাগারে চিকিৎসাবঞ্চিত অসুস্থ লীগ নেতাকর্মীদের ‘অসুস্থ নয়’ লিখিয়ে নিচ্ছে পুলিশ: জানাল পরিবার
পিবিডিএফ কেলেঙ্কারি: ৫ মাসে ২৩৮৮ জনকে নিয়োগ, কোটি কোটি টাকার ঘুষের বিনিময়ে সরকারি চাকরি!
আবারও বাংলাদেশি জেলে অপহৃত: সীমান্তের নিয়ন্ত্রণ হারিয়েছে বাংলাদেশ?
দুর্নীতি দমন বিষয়ক গুরুত্বপূর্ণ সুপারিশ বাদ দিয়েই খসড়া অনুমোদন, টিআইবির উদ্বেগ
বিদ্যুৎ আমদানির বিল পরিশোধে সহজীকরণে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের নিয়ন্ত্রণ শিথিল
নিম্নচাপে উত্তাল বঙ্গোপসাগর, ঘাটে ফিরছে শূন্য ট্রলার
মা ইলিশ রক্ষায় ২২ দিনের নিষেধাজ্ঞা শুরু হওয়ার ঠিক আগমুহূর্তে দুর্যোগের কবলে পড়েছেন জেলেরা। বঙ্গোপসাগরে সৃষ্ট গভীর নিম্নচাপের কারণে প্রবল ঝড়ো হাওয়ায় উত্তাল হয়ে উঠেছে সাগর। ঢেউয়ের আঘাতে টিকতে না পেরে বুধবার (১ অক্টোবর) বিকেল থেকে গভীর সমুদ্রে ইলিশ আহরণে নিয়োজিত ফিশিং ট্রলারগুলো উপকূলে ফিরতে শুরু করে।
শরণখোলার মৎস্য অবতরণ কেন্দ্র সূত্রে জানা যায়, বুধবার রাতেই শতাধিক ফিশিং ট্রলার নিরাপদে ঘাটে পৌঁছেছে। আরও শতাধিক ট্রলার পথে রয়েছে যেগুলো বৃহস্পতিবার রাতের মধ্যেই কূলে পৌঁছাবে বলে আশা করা হচ্ছে।
নিষেধাজ্ঞার আগে শেষ ট্রিপে প্রচুর ইলিশ পাওয়ার আশায় লাখ লাখ টাকা বিনিয়োগ করেছিলেন মহাজনরা। কিন্তু বৈরী আবহাওয়ার কারণে অধিকাংশ বড় ট্রলার চালান তুলতে ব্যর্থ হয়েছে।
এতে কয়েক কোটি টাকা লোকসান গুনতে হবে বলে আশঙ্কা করছেন ট্রলার মালিক ও আড়তদাররা। ঘাটে ফেরা জেলেরা বলেন, এক সপ্তাহ আগে তারা সমুদ্রে গিয়েছিলেন। প্রথম দুই-তিন দিন কিছুটা জাল ফেলতে পারলেও পরবর্তীতে আবহাওয়া খারাপ হওয়ায় মাছ ধরা সম্ভব হয়নি। বুধবার সকাল থেকে প্রবল বেগে বাতাস শুরু হলে দ্রুত জাল গুটিয়ে কূলে ফিরে আসতে বাধ্য হন তারা। আড়তদার মো. কবির হাওলাদার ও ইমাদুল ফরাজী বলেন, লাল জালের বড় ট্রলারগুলোয় এবার প্রায় কোনো ইলিশ ধরা পড়েনি। প্রতিটি ট্রিপে এসব ট্রলারের খরচ দাঁড়ায় দুই থেকে আড়াই লাখ টাকা। শতাধিক বড় ট্রলারের একটিতেও উল্লেখযোগ্য চালান উঠবে না। তবে সাদা জালের ছোট ট্রলারগুলোতে কিছু ইলিশ ধরা পড়েছে,
ফলে তুলনামূলকভাবে তারা লাভবান হবেন। শরণখোলা সমুদ্রগামী ফিশিং ট্রলার মালিক সমিতির সভাপতি মো. আবুল হোসেন বলেন, এবছর এমনিতেই ইলিশ আহরণ আশানুরূপ হয়নি। অনেক মালিক ও আড়তদার লোকসানে রয়েছেন। নিষেধাজ্ঞার আগে শেষ ট্রিপে ক্ষতি পোষানোর আশা ছিল, কিন্তু বৈরী আবহাওয়া তা সম্ভব হতে দেয়নি। কোনো ট্রলারে ১০০, কোনো ট্রলারে সর্বোচ্চ দেড়শ ইলিশ ধরা পড়েছে। শরণখোলা উপজেলা জ্যেষ্ঠ মৎস্য কর্মকর্তা অঞ্জন সরকার বলেন, মা ইলিশ রক্ষায় ৪ অক্টোবর রাত থেকে ২৫ অক্টোবর পর্যন্ত ২২ দিনের জন্য ইলিশ আহরণ, মজুত ও বিপণন নিষিদ্ধ থাকবে। নিষেধাজ্ঞা অমান্য করলে মৎস্য আইনে দুই বছরের কারাদণ্ড, পাঁচ হাজার টাকা জরিমানা অথবা উভয় দণ্ড হতে পারে। তিনি আরও বলেন, শরণখোলা উপজেলার
নিবন্ধিত ৬ হাজার ৮০০ জেলের মধ্যে ৪ হাজার ৫০০ জন ইলিশ আহরণে জড়িত। নিষেধাজ্ঞা চলাকালে এসব জেলেকে সরকারিভাবে ২৫ কেজি করে ভিজিএফের চাল প্রদান করা হবে।
এতে কয়েক কোটি টাকা লোকসান গুনতে হবে বলে আশঙ্কা করছেন ট্রলার মালিক ও আড়তদাররা। ঘাটে ফেরা জেলেরা বলেন, এক সপ্তাহ আগে তারা সমুদ্রে গিয়েছিলেন। প্রথম দুই-তিন দিন কিছুটা জাল ফেলতে পারলেও পরবর্তীতে আবহাওয়া খারাপ হওয়ায় মাছ ধরা সম্ভব হয়নি। বুধবার সকাল থেকে প্রবল বেগে বাতাস শুরু হলে দ্রুত জাল গুটিয়ে কূলে ফিরে আসতে বাধ্য হন তারা। আড়তদার মো. কবির হাওলাদার ও ইমাদুল ফরাজী বলেন, লাল জালের বড় ট্রলারগুলোয় এবার প্রায় কোনো ইলিশ ধরা পড়েনি। প্রতিটি ট্রিপে এসব ট্রলারের খরচ দাঁড়ায় দুই থেকে আড়াই লাখ টাকা। শতাধিক বড় ট্রলারের একটিতেও উল্লেখযোগ্য চালান উঠবে না। তবে সাদা জালের ছোট ট্রলারগুলোতে কিছু ইলিশ ধরা পড়েছে,
ফলে তুলনামূলকভাবে তারা লাভবান হবেন। শরণখোলা সমুদ্রগামী ফিশিং ট্রলার মালিক সমিতির সভাপতি মো. আবুল হোসেন বলেন, এবছর এমনিতেই ইলিশ আহরণ আশানুরূপ হয়নি। অনেক মালিক ও আড়তদার লোকসানে রয়েছেন। নিষেধাজ্ঞার আগে শেষ ট্রিপে ক্ষতি পোষানোর আশা ছিল, কিন্তু বৈরী আবহাওয়া তা সম্ভব হতে দেয়নি। কোনো ট্রলারে ১০০, কোনো ট্রলারে সর্বোচ্চ দেড়শ ইলিশ ধরা পড়েছে। শরণখোলা উপজেলা জ্যেষ্ঠ মৎস্য কর্মকর্তা অঞ্জন সরকার বলেন, মা ইলিশ রক্ষায় ৪ অক্টোবর রাত থেকে ২৫ অক্টোবর পর্যন্ত ২২ দিনের জন্য ইলিশ আহরণ, মজুত ও বিপণন নিষিদ্ধ থাকবে। নিষেধাজ্ঞা অমান্য করলে মৎস্য আইনে দুই বছরের কারাদণ্ড, পাঁচ হাজার টাকা জরিমানা অথবা উভয় দণ্ড হতে পারে। তিনি আরও বলেন, শরণখোলা উপজেলার
নিবন্ধিত ৬ হাজার ৮০০ জেলের মধ্যে ৪ হাজার ৫০০ জন ইলিশ আহরণে জড়িত। নিষেধাজ্ঞা চলাকালে এসব জেলেকে সরকারিভাবে ২৫ কেজি করে ভিজিএফের চাল প্রদান করা হবে।



