
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর

১০৪ সদস্যের লটবহর নিয়ে ড. ইউনূসের নিউইয়র্ক সফর: জনগণের অর্থের শ্রাদ্ধ করে প্রাপ্তিযোগ কী?

দেশে থেমে গেছে বিনিয়োগ: সংকোচন, স্থবিরতা ও অনিশ্চয়তার দুষ্টচক্রে অর্থনীতি

জেএফকের মতোই ড. ইউনুস একদিন সঙ্গীদের ছেড়ে দেশ থেকে পালাবেন!

আন্তর্জাতিক অপশক্তির সাথে সম্পৃক্ত শিশু বক্তার দম্ভোক্তি: আমরা এখন আর আঞ্চলিক খেলোয়াড় না

বন্ধ হচ্ছে সিইপিজেডের কারখানাগুলো: সংকট ধামাচাপায় সংবাদ প্রকাশে বাধা দিলেও দাবিয়ে রাখা যায়নি শ্রমিকদের

অপহরণসহ সকল অপরাধ বেড়েছে কয়েক গুণ: ইউনূস-আমলে আইনশৃঙ্খলার চরম অবনতি

বিগ চেঞ্জ পদক পেয়ে ড. ইউনূস: মানুষের সব সমস্যার সমাধান ব্যবসায়িক উপায়ে করা সম্ভব
নিজেকে ইঞ্জিনিয়ারদের গৌরব দাবি করলেন ম্যাক্সগ্রুপের আলমগীর

দুদকের মামলায় গ্রেফতার ম্যাক্সগ্রুপের চেয়ারম্যান গোলাম মোহাম্মদ আলমগীর নিজেকে ইঞ্জিনিয়ারদের গৌরব বলে দাবি করেছেন। বৃহস্পতিবার ঢাকা মহানগর দায়রা জজ আদালতে তার ১০ দিনের রিমান্ড আবেদন শুনানির সময় তিনি এ কথা বলেন।
আইনজীবীদের শুনানি শেষে আদালত তাকে উদ্দেশ্যে করে বলেন, তিনি কিছু বলতে চান কি না।
এ সময় গোলাম মোহাম্মদ আলমগীর বলেন, আমি একজন সিআইপি। আমার প্রতিষ্ঠান আছে দেশে। আমি এই কিছু টাকা মানি লন্ডারিং কেনো করবো। আমি প্রতিমাসে ১০ হাজার লোককে ১৩ হাজার কোটি টাকা বেতন দেই। বছরে ৩০০ কোটি টাকা সরকারের কোষাগারে ট্যাক্স দেই। আমি ইঞ্জিনিয়ারদের গৌরব। আমার মতো লোককে যদি হেনস্থা করা হয়, সেটা অর্থনীতির জন্য ক্ষতি।
পরে আদালত তার
রিমান্ড ও জামিন আবেদন বাতিল করে একদিন জেলগেটে জিজ্ঞাসাবাদের আদেশ দেন। এর আগে বুধবার ১০ দিনের রিমান্ড আবেদনসহ তাকে আদালতে তোলা হয়। কিন্তু আসামিপক্ষের আইনজীবীর কাছে রিমান্ড বাতিল আবেদন ও জামিন আবেদনের যথাযথ নথি না থাকায় বৃহস্পতিবার শুনানির দিন ঠিক করেন আদালত এবং তাকে কারাগারে পাঠানো হয়। এর আগে মঙ্গলবার (৪ ফেব্রুয়ারি) রাতে বিমানবন্দর থেকে ম্যাক্স গ্রুপের চেয়ারম্যান ইঞ্জিনিয়ার গোলাম মোহাম্মদ আলমগীরকে গোয়েন্দা পুলিশের সহায়তায় গ্রেফতার করা হয়। ইঞ্জিনিয়ার গোলাম মোহাম্মদ আলমগীরের বিরুদ্ধে গত ৪ ফেব্রুয়ারি মামলা দায়ের করে দুদক। সংস্থাটির মহাপরিচালক মো. আক্তার হোসেন মঙ্গলবার তার বিরুদ্ধে মামলার তথ্য দেন। এজাহারে দুদক বলেছে, আলমগীরের নামে এবং পারিবারিক ব্যয়সহ ৮১ কোটি ৩৯ লাখ ৫৭
হাজার ৯৭৫ টাকার সম্পদ অর্জনের তথ্য রয়েছে। বিপরীতে তার গ্রহণযোগ্য আয় পাওয়া গেছে ৫৩ কোটি ৫৩ লাখ ৩৭ হাজার ৬৭ টাকা। সেই হিসেবে আয়ের সঙ্গে সঙ্গতিহীন প্রায় ২৭ কোটি ৮৬ লাখ ২০ হাজার ৯০৮ টাকার সম্পদ অর্জন করেছেন তিনি। গোলাম মোহাম্মদ আলমগীরের বিরুদ্ধে বিভিন্ন অনিয়ম-দুর্নীতির মাধ্যমে বিদেশে টাকা পাচারের একটি অভিযোগ ২০২৩ সালে অনুসন্ধান শুরু করে দুদক।
রিমান্ড ও জামিন আবেদন বাতিল করে একদিন জেলগেটে জিজ্ঞাসাবাদের আদেশ দেন। এর আগে বুধবার ১০ দিনের রিমান্ড আবেদনসহ তাকে আদালতে তোলা হয়। কিন্তু আসামিপক্ষের আইনজীবীর কাছে রিমান্ড বাতিল আবেদন ও জামিন আবেদনের যথাযথ নথি না থাকায় বৃহস্পতিবার শুনানির দিন ঠিক করেন আদালত এবং তাকে কারাগারে পাঠানো হয়। এর আগে মঙ্গলবার (৪ ফেব্রুয়ারি) রাতে বিমানবন্দর থেকে ম্যাক্স গ্রুপের চেয়ারম্যান ইঞ্জিনিয়ার গোলাম মোহাম্মদ আলমগীরকে গোয়েন্দা পুলিশের সহায়তায় গ্রেফতার করা হয়। ইঞ্জিনিয়ার গোলাম মোহাম্মদ আলমগীরের বিরুদ্ধে গত ৪ ফেব্রুয়ারি মামলা দায়ের করে দুদক। সংস্থাটির মহাপরিচালক মো. আক্তার হোসেন মঙ্গলবার তার বিরুদ্ধে মামলার তথ্য দেন। এজাহারে দুদক বলেছে, আলমগীরের নামে এবং পারিবারিক ব্যয়সহ ৮১ কোটি ৩৯ লাখ ৫৭
হাজার ৯৭৫ টাকার সম্পদ অর্জনের তথ্য রয়েছে। বিপরীতে তার গ্রহণযোগ্য আয় পাওয়া গেছে ৫৩ কোটি ৫৩ লাখ ৩৭ হাজার ৬৭ টাকা। সেই হিসেবে আয়ের সঙ্গে সঙ্গতিহীন প্রায় ২৭ কোটি ৮৬ লাখ ২০ হাজার ৯০৮ টাকার সম্পদ অর্জন করেছেন তিনি। গোলাম মোহাম্মদ আলমগীরের বিরুদ্ধে বিভিন্ন অনিয়ম-দুর্নীতির মাধ্যমে বিদেশে টাকা পাচারের একটি অভিযোগ ২০২৩ সালে অনুসন্ধান শুরু করে দুদক।