ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর
নিউ ইয়র্ক সিটির যে আসনে লড়বেন ল্যান্ডার, সমর্থন মামদানির
অ্যামেরিকায় বড় হামলার পরিকল্পনা, বন্দুক ভর্তি গাড়িসহ পাক-বংশোদ্ভূত যুবক গ্রেপ্তার
নিউইয়র্কে ‘অর্থহীন’র প্রথম কনসার্ট ৩০ নভেম্বর
৪ ঘণ্টায় সাতজন গুলিবিদ্ধ
বাউল শিল্পীদের ওপর হামলা ও গ্রেফতারের প্রতিবাদে নিউইয়র্কে ‘লালন পরিষদ ইউএসএ’-এর সমাবেশ
নিউইয়র্কে ফ্ল্যাট, হীরাখচিত মুকুট ও ব্যক্তিগত বিমান, মিথিলা কি পাবেন সেই স্বপ্নের চাবি?
বাংলাদেশে সহিংসতা প্রতিরোধে জরুরি ভিত্তিতে জাতিসংঘ পর্যবেক্ষক মোতায়েনের আহ্বান জানালেন ড. এ. কে. আব্দুল মোমেন
নিউইয়র্কে বাফলো আওয়ামী লীগের ১৬ই ডিসেম্বর মহান বিজয় দিবস উপলক্ষে মুক্তিযুদ্ধের প্রামাণ্য চিত্র প্রদর্শনী ও আলোচনা সভা।
মহান বিজয় দিবস উপলক্ষে বাফেলো আওয়ামী লীগের উদ্যোগে অনুষ্ঠিত হলো মুক্তিযুদ্ধের প্রামাণ্য চিত্র প্রদর্শনী ও আলোচনা সভা। অনুষ্ঠানে মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস, শহীদদের আত্মত্যাগ এবং রাষ্ট্রবিরোধী ষড়যন্ত্রের বিরুদ্ধে কঠোর অবস্থানের আহ্বান জানানো হয়।
অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য দেন মুক্তিযুদ্ধের কমান্ডার ও বঙ্গবন্ধু পরিষদ যুক্তরাষ্ট্রের সভাপতি ড. নুরুন নবী।বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন মুক্তিযোদ্ধা আবু ইউসুফ, মুক্তিযোদ্ধা শরীফ হাসান এবং মুক্তিযোদ্ধা মেহের দেবনাথ। সভায়সভাপতিত্ব করেন বাফেলো আওয়ামী লীগের সভাপতি এ কে এম ফাহিম। এছাড়াও উপস্থিত ছিলেন আওয়ামীলীগের অঙ্গ সংগঠনের নেতাকর্মীরা।
বক্তারা প্রামাণ্য চিত্র প্রদর্শনের প্রেক্ষিতে বলেন, মহান মুক্তিযুদ্ধের চেতনা আজ নতুন করে আক্রমণের মুখে। তাঁদের ভাষায়, “বাংলা মানচিত্র কামড়ে ধরেছে ইউনুস নামের শকুন।”
তাঁরা অভিযোগ করেন, ফ্যাসিবাদী মানসিকতা ও উগ্রবাদী শক্তি ইতিহাস বিকৃতি করে রাষ্ট্রের ভিত নড়বড়ে করার চেষ্টা করছে এবং রাজাকারচক্রকে পুনর্বাসনের পথ তৈরি করছে। আলোচনায় ড. নুরুন নবী বলেন, মুক্তিযুদ্ধ কেবল অতীত নয়—এটি চলমান লড়াই। যে কোনো রূপে উগ্রবাদ, সাম্প্রদায়িকতা ও রাষ্ট্রবিরোধী ষড়যন্ত্রের বিরুদ্ধে সংগঠিত প্রতিরোধ গড়ে তোলাই বিজয়ের প্রকৃত শ্রদ্ধা। বক্তারা আরও বলেন, গণতন্ত্র, অসাম্প্রদায়িকতা ও মুক্তিযুদ্ধের আদর্শ রক্ষায় প্রবাসে থেকেও ঐক্যবদ্ধ ভূমিকা জরুরি। সভাপতির বক্তব্যে বলা হয়, ইতিহাসের প্রশ্নে কোনো আপস নেই। যারা মুক্তিযুদ্ধকে অস্বীকার করে বা উগ্রবাদকে প্রশ্রয় দেয়, তাদের রাজনৈতিক ও নৈতিকভাবে প্রতিহত করতেই হবে। আলোচনায় অংশগ্রহণকারীরা দেশকে ফ্যাসিবাদ ও রাজাকারদের হাত থেকে রক্ষায় সোচ্চার আন্দোলনের ডাক দেন। অনুষ্ঠান শেষে
মুক্তিযুদ্ধের প্রামাণ্য চিত্র প্রদর্শনের মাধ্যমে তরুণ প্রজন্মকে ইতিহাস জানার আহ্বান জানানো হয় এবং বিজয়ের চেতনায় ঐক্যবদ্ধ থাকার শপথ নেওয়া হয়।
তাঁরা অভিযোগ করেন, ফ্যাসিবাদী মানসিকতা ও উগ্রবাদী শক্তি ইতিহাস বিকৃতি করে রাষ্ট্রের ভিত নড়বড়ে করার চেষ্টা করছে এবং রাজাকারচক্রকে পুনর্বাসনের পথ তৈরি করছে। আলোচনায় ড. নুরুন নবী বলেন, মুক্তিযুদ্ধ কেবল অতীত নয়—এটি চলমান লড়াই। যে কোনো রূপে উগ্রবাদ, সাম্প্রদায়িকতা ও রাষ্ট্রবিরোধী ষড়যন্ত্রের বিরুদ্ধে সংগঠিত প্রতিরোধ গড়ে তোলাই বিজয়ের প্রকৃত শ্রদ্ধা। বক্তারা আরও বলেন, গণতন্ত্র, অসাম্প্রদায়িকতা ও মুক্তিযুদ্ধের আদর্শ রক্ষায় প্রবাসে থেকেও ঐক্যবদ্ধ ভূমিকা জরুরি। সভাপতির বক্তব্যে বলা হয়, ইতিহাসের প্রশ্নে কোনো আপস নেই। যারা মুক্তিযুদ্ধকে অস্বীকার করে বা উগ্রবাদকে প্রশ্রয় দেয়, তাদের রাজনৈতিক ও নৈতিকভাবে প্রতিহত করতেই হবে। আলোচনায় অংশগ্রহণকারীরা দেশকে ফ্যাসিবাদ ও রাজাকারদের হাত থেকে রক্ষায় সোচ্চার আন্দোলনের ডাক দেন। অনুষ্ঠান শেষে
মুক্তিযুদ্ধের প্রামাণ্য চিত্র প্রদর্শনের মাধ্যমে তরুণ প্রজন্মকে ইতিহাস জানার আহ্বান জানানো হয় এবং বিজয়ের চেতনায় ঐক্যবদ্ধ থাকার শপথ নেওয়া হয়।



