ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর
আরাফাত: বিএনপি স্বেচ্ছায় অংশগ্রহণ করেনি, আওয়ামী লীগের আমলে সকল নির্বাচন ছিল অন্তর্ভুক্তিমূলক
চাহিদার ধারাবাহিক পতনে বন্ধপ্রায় উৎপাদন, সিমেন্ট কারখানায় ৭০% কর্মী ঘাটতি
অর্থনীতিতে বহুমাত্রিক চাপ: ভেঙে পড়ছে সাধারণ মানুষের ক্রয়ক্ষমতা, চোখে অন্ধকার সাধারণ মানুষের
জুলাই-মামলার আসামি ইরেশ যাকের: বিদেশে পালানো এবং মামলা থেকে অব্যাহতি, নেপথ্যে প্রভাব ও অর্থের খেলা
আইডিএমসি ও আইওএম: আন্দোলনের নামে আওয়ামী লীগ নেতাকর্মীদের ওপর সহিংসতা, বাড়িছাড়া লাখো নেতাকর্মী
ডিপি ওয়ার্ল্ড দায়িত্ব নেয়ার আগেই বন্দরে কন্টেইনারের হ্যান্ডলিং চার্জ বাড়লো প্রায় ২৩ হাজার টাকা
আওয়ামী লীগ নেতা লিটনের ব্যবসা-টেন্ডারে ভাগ চান এনসিপি নেত্রী মিশমা, ফোনালাপ ফাঁস
নাসিকের প্রশাসকের গুরুদায়িত্বে প্রেস সচিবের ছোট ভাই!
নারায়ণগঞ্জ সিটি কর্পোরেশনের (নাসিক) প্রশাসক হিসেবে দায়িত্ব পেয়েছেন স্থানীয় সরকার বিভাগের পরিকল্পনা অধিশাখা–১-এর যুগ্ম সচিব ড. আবু নছর মোহাম্মদ আব্দুল্লাহ। তিনি এখন মূল দায়িত্বের পাশাপাশি অতিরিক্তভাবে নাসিক প্রশাসকের দায়িত্ব পালন করবেন। তিনি অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলমের ছোট ভাই।
গত ১লা সেপ্টেম্বর স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রণালয় (এলজিআরডি) থেকে জারি করা অফিস আদেশে তার এই নিয়োগ দেওয়া হয়। সেপ্টেম্বরের শুরুর দিকেই তিনি আনুষ্ঠানিকভাবে দায়িত্ব নেন। এর আগে নাসিক প্রশাসক ছিলেন এএইচএম কামরুজ্জামান, যিনি সম্প্রতি পদোন্নতি পেয়ে খাদ্য মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব হিসেবে যোগ দিয়েছেন।
ড. আব্দুল্লাহর নিয়োগকে ঘিরে প্রশাসনে আলোচনার সৃষ্টি হয়েছে, কারণ তিনি অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টার
প্রেস সচিব শফিকুল আলমের ছোট ভাই। দায়িত্বশীল সূত্র জানায়, সম্প্রতি আইন মন্ত্রণালয়ের সচিব হিসেবে নিয়োগ পাওয়া লিয়াকত আলী মোল্লাও প্রেস সচিবের ঘনিষ্ঠজন এবং তাদের দুজনই মাগুরার একই গ্রামের বাসিন্দা। বিভিন্ন সময়ে মাগুরা সমিতির আয়োজিত অনুষ্ঠানে ড. আব্দুল্লাহ ও লিয়াকত আলীকে একসঙ্গে উপস্থিত থাকতে দেখা গেছে। এ বিষয়ে জানতে চাইলে প্রেস সচিব শফিকুল আলম গণমাধ্যমকে বলেন, ‘নারায়ণগঞ্জ সিটি কর্পোরেশনের প্রশাসক হিসেবে আমার ভাইকে নিয়োগ দিতে আমি কোনো ধরনের লবিং করিনি। এ বিষয়ে এলজিআরডি উপদেষ্টা, সচিব কিংবা সরকারের অন্য কোনো উপদেষ্টা বা সচিবকে একবারও ফোন করিনি।’ তিনি আরও বলেন, ‘আমার ভাই সরকারের একজন যুগ্ম সচিব এবং বর্তমানে স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয়ে কর্মরত। তার মূল দায়িত্বের পাশাপাশি
তাকে অস্থায়ীভাবে নাসিক প্রশাসকের অতিরিক্ত দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে। এতে আমার কোনো প্রভাব নেই। তিনি নিজ যোগ্যতায় এই দায়িত্ব পেয়েছেন।’ প্রেস সচিবের ভাষায়, ‘আমার ভাই জার্মানি থেকে মাস্টার্স, অস্ট্রেলিয়া থেকে পিএইচডি এবং ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ফার্স্ট ক্লাস ফার্স্ট ডিগ্রি অর্জন করেছেন। তিনি যোগ্য ও দক্ষ কর্মকর্তা, তাকে নিয়ে কোনো তদবিরের প্রয়োজন নেই। আমি স্বজনপ্রীতিতে বিশ্বাস করি না, এবং গত ১৫ মাসে সরকারি চাকরিতে কাউকে নিয়োগ বা পদোন্নতিতে প্রভাব বিস্তার করিনি।’ এ প্রসঙ্গে এলজিআরডি উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া গণমাধ্যমকে বলেন, ‘প্রেস সচিবের ভাই হিসেবে নয়, বরং জনবল ঘাটতি এবং নিরাপত্তা ছাড়পত্র পেতে বিলম্বের কারণে মন্ত্রণালয়ের অনেক কর্মকর্তাকেই অতিরিক্ত দায়িত্ব দেওয়া হচ্ছে। নছর সাহেবকেও
তেমনভাবেই দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে।’
প্রেস সচিব শফিকুল আলমের ছোট ভাই। দায়িত্বশীল সূত্র জানায়, সম্প্রতি আইন মন্ত্রণালয়ের সচিব হিসেবে নিয়োগ পাওয়া লিয়াকত আলী মোল্লাও প্রেস সচিবের ঘনিষ্ঠজন এবং তাদের দুজনই মাগুরার একই গ্রামের বাসিন্দা। বিভিন্ন সময়ে মাগুরা সমিতির আয়োজিত অনুষ্ঠানে ড. আব্দুল্লাহ ও লিয়াকত আলীকে একসঙ্গে উপস্থিত থাকতে দেখা গেছে। এ বিষয়ে জানতে চাইলে প্রেস সচিব শফিকুল আলম গণমাধ্যমকে বলেন, ‘নারায়ণগঞ্জ সিটি কর্পোরেশনের প্রশাসক হিসেবে আমার ভাইকে নিয়োগ দিতে আমি কোনো ধরনের লবিং করিনি। এ বিষয়ে এলজিআরডি উপদেষ্টা, সচিব কিংবা সরকারের অন্য কোনো উপদেষ্টা বা সচিবকে একবারও ফোন করিনি।’ তিনি আরও বলেন, ‘আমার ভাই সরকারের একজন যুগ্ম সচিব এবং বর্তমানে স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয়ে কর্মরত। তার মূল দায়িত্বের পাশাপাশি
তাকে অস্থায়ীভাবে নাসিক প্রশাসকের অতিরিক্ত দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে। এতে আমার কোনো প্রভাব নেই। তিনি নিজ যোগ্যতায় এই দায়িত্ব পেয়েছেন।’ প্রেস সচিবের ভাষায়, ‘আমার ভাই জার্মানি থেকে মাস্টার্স, অস্ট্রেলিয়া থেকে পিএইচডি এবং ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ফার্স্ট ক্লাস ফার্স্ট ডিগ্রি অর্জন করেছেন। তিনি যোগ্য ও দক্ষ কর্মকর্তা, তাকে নিয়ে কোনো তদবিরের প্রয়োজন নেই। আমি স্বজনপ্রীতিতে বিশ্বাস করি না, এবং গত ১৫ মাসে সরকারি চাকরিতে কাউকে নিয়োগ বা পদোন্নতিতে প্রভাব বিস্তার করিনি।’ এ প্রসঙ্গে এলজিআরডি উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া গণমাধ্যমকে বলেন, ‘প্রেস সচিবের ভাই হিসেবে নয়, বরং জনবল ঘাটতি এবং নিরাপত্তা ছাড়পত্র পেতে বিলম্বের কারণে মন্ত্রণালয়ের অনেক কর্মকর্তাকেই অতিরিক্ত দায়িত্ব দেওয়া হচ্ছে। নছর সাহেবকেও
তেমনভাবেই দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে।’



