ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর
রাশিয়াজুড়ে রাতভর ইউক্রেনের ড্রোন হামলা, ১২১টি ধ্বংস
কেনেডি, সহোদর ও মার্টিন লুথার কিং হত্যার নথি প্রকাশের আদেশ ট্রাম্পের
‘মোদি-কেজরিওয়াল দুই ভাই, একই মুদ্রার এপিঠ-ওপিঠ’
স্ত্রীর সঙ্গে বিচ্ছেদ জল্পনার মাঝেই ফাঁস ওবামার ‘গোপন সম্পর্ক’
গাজায় ৫০ কোটি ধ্বংসস্তূপ সরাতে লাগবে ২১ বছর!
ভারতে অস্ত্র কারখানায় বিস্ফোরণ, নিহত ৮
গাজায় ধ্বংসস্তূপ থেকে ২ শতাধিক লাশ উদ্ধার
নাচের অনুষ্ঠানে হলিউড নায়িকার পোশাক পরে বিপাকে ট্রাম্পকন্যা
মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের কন্যা ইভাংকা ট্রাম্প রাজনীতির সঙ্গে যুক্ত থাকলেও তার সাজগোজের রুচিবোধ বারবার আলোচিত হয়েছে ফ্যাশন দুনিয়ায়। সুন্দরী, সুঠাম চেহারা আর ব্যক্তিত্বের লাবণ্যের কারণে বরাবরই নজর কেড়েছেন তিনি।
তবে সমালোচনাও পিছু ছাড়েছে না তার। বাবা দ্বিতীয়বারের মতো প্রেসিডেন্ট হিসেবে শপথ নেওয়ার পর একটি নাচের অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। সেখানেই সমালোচিত হন ট্রাম্পকন্যা।
সম্প্রতি ডোনাল্ড ট্রাম্প যুক্তরাষ্ট্রের ৪৭তম প্রেসিডেন্ট হিসেবে শপথ নেওয়ার পর তার সম্মানে বল নাচের আসর বসেছিল ওয়াশিংটন ডিসিতে। সেখানেই আমন্ত্রিত ছিলেন হলিউডের তারকা অভিনেতা থেকে শুরু করে রাজনীতি ও শিল্পজগতের বিশিষ্টরাও!
অনুষ্ঠানে প্রত্যেকেই পরে এসেছিলেন কেতাদুরস্ত পোশাক। প্রত্যেকেরই সাজ ছিল একে অপরকে টক্কর দেওয়ার মতো। তবে যার সম্মানে
অনুষ্ঠান, সেই ট্রাম্প এবং তার পরিবারের সদস্যরা অন্যদের টেক্কা দিতে পারলেন কিনা, সেদিকেও নজর ছিল ফ্যাশনবোদ্ধাদের। দেখা যায়, সবার মধ্যে আলাদা করে নজর ছিল ট্রাম্পের জ্যেষ্ঠ কন্যা ইভাংকা ট্রাম্পের দিকে। তার পরনের সাদা-কালো গাউনটিই নজর কাড়ার অন্যতম কারণ। ট্রাম্পকন্যা ইভাংকা যে অনুষ্ঠানেই যান না কেন, সবার নজর থাকে তিনি কোথায় গেলেন, কি পোশাক পরলেন, কিভাবে সাজগোজ করলেন- তা নিয়ে। আর সেসব নিয়েই বিস্তারিত আলোচনা হয় গণমাধ্যমে। তবে এবার বাবার সম্মানে আয়োজিত বল নাচের আসরে তার গাউনটি নিয়ে আলোচনার পাশাপাশি খানিক সমালোচনাও হয়েছে। ইভাংকা সেদিন পরেছিলেন ব্রিটেনের বিলাসবহুল ফ্যাশন ব্র্যান্ড জিভান্সির তৈরি একটি গাউন। কাঁধখোলা গাউনটির রঙ দুধসাদা। বুকের কাছে সাদার ওপর কালো
সুতার নকশা করা কাজ। চাপা কোমর থেকে পোশাকের বাকি ঘেরটি লুটিয়ে পড়েছে পা ছাড়িয়ে। সেই ঘেরেও সুতার নকশা তোলা। তবে শুধু সেটুকু বললেই পুরোটা বলা হয়ে যায় না। ইভাংকার গাউনের একটি নেপথ্য কাহিনীও আছে। হুবহু একই রকম দেখতে একটি গাউন ৭০ বছর আগে পরেছিলেন হলিউডের নায়িকা অড্রে হেপবার্ন। যিনি অভিনেত্রী ছাড়াও পরিচিত ছিলেন একজন মানবাধিকারকর্মী হিসেবে। সেই যুগে নারী ও শিশুদের অধিকার নিয়ে কথা বলতেন হেপবার্ন। ইউনিসেফের আন্তর্জাতিক দূতও ছিলেন তিনি। ট্রাম্প যে নীতিতে আমেরিকাকে চালাতে চান, অড্রে তার সম্পূর্ণ বিপরীত ভাবনায় বিশ্বাসী। তিনি বরাবর পুঁজিবাদীদের বিরুদ্ধে এবং নাৎসি চিন্তাধারার বিরুদ্ধে কথা বলেছেন। অড্রের জনপ্রিয় সিনেমাগুলোর একটি হলো ‘সাবরিনা’। ১৯৫৪ সালে
তৈরি ওই সিনেমাতে অড্রের পোশাক ও সাজগোজ হলিউড তো বটেই, গোটা দুনিয়ার ফ্যাশনকে প্রভাবিত করেছিল। সেই সিনেমাতেই ওই গাউনটি পরেছিলেন অড্রে হেপবার্ন। একইরকম গাউনে ইভাংকাকে দেখে ক্ষিপ্ত হয়েছেন ট্রাম্পবিরোধীরা। তারা বলছেন, অড্রে বেঁচে থাকলে ট্রাম্প পরিবারকে ঘৃণা করতেন। কারণ হিসাবে সমালোচকরা বলেছেন— ট্রাম্প এবং তার পরিবারের সদস্যরা যে নীতির প্রচারক, তার সঙ্গে অড্রের ভাবনার কোনো মিল নেই। ফ্যাশন দুনিয়ার অনেকেই ওই গাউনের সৌন্দর্য নিয়েও প্রশ্ন তুলেছেন। অড্রের গাউনটি নিজে হাতে বানিয়েছিলেন পোশাকশিল্পী হুবার্ট দে জিভান্সি। যার হাত ধরে জিভান্সি ব্র্যান্ডের প্রতিষ্ঠা। তার তৈরি সেই পোশাক আজও বহু পোশাকশিল্পীকে অনুপ্রেরণা দেয়। ইভাংকার গাউনটি প্রসঙ্গে সমালোচকরা বলেছেন— গাউনটি কিংবদন্তি পোশাকশিল্পীর কাজের হাস্যকর
অনুকরণ মাত্র। তাছাড়া ইভাংকার পোশাক চয়ন নিয়েও প্রশ্ন তুলে ফ্যাশনবোদ্ধাদের একাংশ বলেছেন— প্রেসিডেন্টের সম্মানে বল নাচের আসরে পোশাকও অনেক বার্তা দেয়। বিশেষ করে সেই পোশাক যদি নতুন প্রেসিডেন্টের পরিবারের সদস্যের হয়, তবে তা আরও প্রশ্নের মুখে পড়ে। অড্রের পরা পোশাক বেছে নেওয়ার আগে সে কথাই ভাবা উচিত ছিল ইভাংকার।
অনুষ্ঠান, সেই ট্রাম্প এবং তার পরিবারের সদস্যরা অন্যদের টেক্কা দিতে পারলেন কিনা, সেদিকেও নজর ছিল ফ্যাশনবোদ্ধাদের। দেখা যায়, সবার মধ্যে আলাদা করে নজর ছিল ট্রাম্পের জ্যেষ্ঠ কন্যা ইভাংকা ট্রাম্পের দিকে। তার পরনের সাদা-কালো গাউনটিই নজর কাড়ার অন্যতম কারণ। ট্রাম্পকন্যা ইভাংকা যে অনুষ্ঠানেই যান না কেন, সবার নজর থাকে তিনি কোথায় গেলেন, কি পোশাক পরলেন, কিভাবে সাজগোজ করলেন- তা নিয়ে। আর সেসব নিয়েই বিস্তারিত আলোচনা হয় গণমাধ্যমে। তবে এবার বাবার সম্মানে আয়োজিত বল নাচের আসরে তার গাউনটি নিয়ে আলোচনার পাশাপাশি খানিক সমালোচনাও হয়েছে। ইভাংকা সেদিন পরেছিলেন ব্রিটেনের বিলাসবহুল ফ্যাশন ব্র্যান্ড জিভান্সির তৈরি একটি গাউন। কাঁধখোলা গাউনটির রঙ দুধসাদা। বুকের কাছে সাদার ওপর কালো
সুতার নকশা করা কাজ। চাপা কোমর থেকে পোশাকের বাকি ঘেরটি লুটিয়ে পড়েছে পা ছাড়িয়ে। সেই ঘেরেও সুতার নকশা তোলা। তবে শুধু সেটুকু বললেই পুরোটা বলা হয়ে যায় না। ইভাংকার গাউনের একটি নেপথ্য কাহিনীও আছে। হুবহু একই রকম দেখতে একটি গাউন ৭০ বছর আগে পরেছিলেন হলিউডের নায়িকা অড্রে হেপবার্ন। যিনি অভিনেত্রী ছাড়াও পরিচিত ছিলেন একজন মানবাধিকারকর্মী হিসেবে। সেই যুগে নারী ও শিশুদের অধিকার নিয়ে কথা বলতেন হেপবার্ন। ইউনিসেফের আন্তর্জাতিক দূতও ছিলেন তিনি। ট্রাম্প যে নীতিতে আমেরিকাকে চালাতে চান, অড্রে তার সম্পূর্ণ বিপরীত ভাবনায় বিশ্বাসী। তিনি বরাবর পুঁজিবাদীদের বিরুদ্ধে এবং নাৎসি চিন্তাধারার বিরুদ্ধে কথা বলেছেন। অড্রের জনপ্রিয় সিনেমাগুলোর একটি হলো ‘সাবরিনা’। ১৯৫৪ সালে
তৈরি ওই সিনেমাতে অড্রের পোশাক ও সাজগোজ হলিউড তো বটেই, গোটা দুনিয়ার ফ্যাশনকে প্রভাবিত করেছিল। সেই সিনেমাতেই ওই গাউনটি পরেছিলেন অড্রে হেপবার্ন। একইরকম গাউনে ইভাংকাকে দেখে ক্ষিপ্ত হয়েছেন ট্রাম্পবিরোধীরা। তারা বলছেন, অড্রে বেঁচে থাকলে ট্রাম্প পরিবারকে ঘৃণা করতেন। কারণ হিসাবে সমালোচকরা বলেছেন— ট্রাম্প এবং তার পরিবারের সদস্যরা যে নীতির প্রচারক, তার সঙ্গে অড্রের ভাবনার কোনো মিল নেই। ফ্যাশন দুনিয়ার অনেকেই ওই গাউনের সৌন্দর্য নিয়েও প্রশ্ন তুলেছেন। অড্রের গাউনটি নিজে হাতে বানিয়েছিলেন পোশাকশিল্পী হুবার্ট দে জিভান্সি। যার হাত ধরে জিভান্সি ব্র্যান্ডের প্রতিষ্ঠা। তার তৈরি সেই পোশাক আজও বহু পোশাকশিল্পীকে অনুপ্রেরণা দেয়। ইভাংকার গাউনটি প্রসঙ্গে সমালোচকরা বলেছেন— গাউনটি কিংবদন্তি পোশাকশিল্পীর কাজের হাস্যকর
অনুকরণ মাত্র। তাছাড়া ইভাংকার পোশাক চয়ন নিয়েও প্রশ্ন তুলে ফ্যাশনবোদ্ধাদের একাংশ বলেছেন— প্রেসিডেন্টের সম্মানে বল নাচের আসরে পোশাকও অনেক বার্তা দেয়। বিশেষ করে সেই পোশাক যদি নতুন প্রেসিডেন্টের পরিবারের সদস্যের হয়, তবে তা আরও প্রশ্নের মুখে পড়ে। অড্রের পরা পোশাক বেছে নেওয়ার আগে সে কথাই ভাবা উচিত ছিল ইভাংকার।