
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর

বিপিএলের সেই মল্লিকের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা

ফিরেই রেকর্ড গড়লেন রিশাদ, তবু হারল লাহোর

এশিয়া কাপ থেকে পাকিস্তানকে বের করে দেওয়া হতে পারে: সুনীল গাভাস্কার

হামজাকে দেখেই লাল-সবুজ জার্সি গায়ে জড়ানোর সিদ্ধান্ত সামিতের

৪৭২ ম্যাচের ক্যারিয়ারে এমন তিক্ত অভিজ্ঞতা হয়নি রশিদ খানের

নারী টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ ২০২৬: সূচি ও ভেন্যু ঘোষণা

ইংল্যান্ডে নারীদের ফুটবলে নিষিদ্ধ হচ্ছেন ট্রান্সজেন্ডার খেলোয়াড়
নাঈমের ম্যাচ জেতানো ঝড়ো সেঞ্চুরি, বিফলে সোহানের শতক

ঢাকা প্রিমিয়ার লিগের (ডিপিএল) সপ্তম রাউন্ডে ঝড়ো এক সেঞ্চুরি করেছেন নাঈম শেখ। তার দল প্রাইম ব্যাংক ক্রিকেট ক্লাবও পেয়েছে ৯ উইকেটের বড় জয়। তবে শত রানের ইনিংস খেলেও মোহামেডান স্পোর্টিং ক্লাবের বিপক্ষে ২৩ রানে হেরেছে নুরুল হাসান সোহানদের ধানমন্ডি স্পোর্টিং ক্লাব। দিনের অন্য ম্যাচে গাজী গ্রুপ ক্রিকেটার্সকে ২ উইকেটে হারিয়েছে আবাহনী লিটিমেড।
শুক্রবার বিকেএসপির ৩ নম্বর মাঠে শুরুতে ব্যাট করে শাইনপুকুর ক্রিকেট ক্লাব ৪৮.৪ ওভারে ১৫৯ রানে অলআউট হয়। শফিকুল ইসলাম ও নাজমুল অপু তিনটি করে এবং রিশাদ হোসেন দুই উইকেট নিয়ে তাদের ধসিয়ে দেন। জবাবে ২০.১ ওভারে জয় তুলে নেয় প্রাইম ব্যাংক। ওপেনিং জুটিতেই ১২০ রান পায় তারা। নাঈম
শেখ ৬৪ বলে ১০৪ রানের হার না মানা ইনিংস খেলেন। আসরে এটি তার দ্বিতীয় সেঞ্চুরি। তার ব্যাট থেকে ১১টি চার ও পাঁচটি ছক্কা আসে। বিকেএসপির ৪ নম্বর মাঠে গাজী গ্রুপ ৩৫.১ ওভারে ১৯৯ রানে অলআউট হয়। আবাহনীর মুমিনুল হক ৪ উইকেট নিয়ে তাদের ধসিয়ে দেয়। গাজীর হয়ে এনামুল হক ৬৮ রানের ইনিংস খেলেন। জবাবে আবাহনী ৩৫ ওভারে জয় তুলে নিলেও ৮ উইকেট হারায় তারা। অধিনায়ক নাজমুল শান্ত ৪৩ ও চারে নামা মোহাম্মদ মিঠুন ৭৬ রান করেন। মুমিনুল দরকারি ২৪ রান যোগ করেন। মিরপুর শেরে বাংলা স্টেডিয়ামে মোহামেডানের বিপক্ষে একা লড়াই করেছেন নুরুল হাসান সোহান। তিনি সেঞ্চুরি করে শেষ ব্যাটার হিসেবে
আউট হলে হারে ধানমন্ডি। শুরুতে ব্যাট করে মোহামেডান ৬ উইকেট হারালেও মাত্র ২১৬ রান তুলতে পারে। দলটির হয়ে ওপেনার রনি তালুকদার ৩৯ ও তামিম ইকবাল ২৬ রান করেন। তিনে নেমে মাহিদুল ইসলাম অঙ্কন ৪৪ রানের ইনিংস খেলেন। তাওহীদ হৃদয় ৪৭ বলে ৫৩ ও মেহেদী মিরাজ ২৪ বলে ২৬ রানের ইনিংস খেলেন। জবাবে ধানমন্ডি ৩৮ রানে প্রথম, দ্বিতীয় ও তৃতীয় উইকেট হারায়। ওপেনার হাবিবুর ১৬ বলে ৩১ রান করেন। ৭৯ রানে ধানমন্ডি ষষ্ঠ উইকেট হারালে হারের পথে পা বাড়ায় তারা। তবে সোহান এক প্রান্ত আগলে লড়াই করে যান। তিনি ৯৩ বলে খেলেন পুরোপুরি ১০০ রানের ইনিংস। ১০টি চারের সঙ্গে একটি ছক্কা
মারেন। ম্যাচ হারলেও হন ম্যাচ সেরা।
শেখ ৬৪ বলে ১০৪ রানের হার না মানা ইনিংস খেলেন। আসরে এটি তার দ্বিতীয় সেঞ্চুরি। তার ব্যাট থেকে ১১টি চার ও পাঁচটি ছক্কা আসে। বিকেএসপির ৪ নম্বর মাঠে গাজী গ্রুপ ৩৫.১ ওভারে ১৯৯ রানে অলআউট হয়। আবাহনীর মুমিনুল হক ৪ উইকেট নিয়ে তাদের ধসিয়ে দেয়। গাজীর হয়ে এনামুল হক ৬৮ রানের ইনিংস খেলেন। জবাবে আবাহনী ৩৫ ওভারে জয় তুলে নিলেও ৮ উইকেট হারায় তারা। অধিনায়ক নাজমুল শান্ত ৪৩ ও চারে নামা মোহাম্মদ মিঠুন ৭৬ রান করেন। মুমিনুল দরকারি ২৪ রান যোগ করেন। মিরপুর শেরে বাংলা স্টেডিয়ামে মোহামেডানের বিপক্ষে একা লড়াই করেছেন নুরুল হাসান সোহান। তিনি সেঞ্চুরি করে শেষ ব্যাটার হিসেবে
আউট হলে হারে ধানমন্ডি। শুরুতে ব্যাট করে মোহামেডান ৬ উইকেট হারালেও মাত্র ২১৬ রান তুলতে পারে। দলটির হয়ে ওপেনার রনি তালুকদার ৩৯ ও তামিম ইকবাল ২৬ রান করেন। তিনে নেমে মাহিদুল ইসলাম অঙ্কন ৪৪ রানের ইনিংস খেলেন। তাওহীদ হৃদয় ৪৭ বলে ৫৩ ও মেহেদী মিরাজ ২৪ বলে ২৬ রানের ইনিংস খেলেন। জবাবে ধানমন্ডি ৩৮ রানে প্রথম, দ্বিতীয় ও তৃতীয় উইকেট হারায়। ওপেনার হাবিবুর ১৬ বলে ৩১ রান করেন। ৭৯ রানে ধানমন্ডি ষষ্ঠ উইকেট হারালে হারের পথে পা বাড়ায় তারা। তবে সোহান এক প্রান্ত আগলে লড়াই করে যান। তিনি ৯৩ বলে খেলেন পুরোপুরি ১০০ রানের ইনিংস। ১০টি চারের সঙ্গে একটি ছক্কা
মারেন। ম্যাচ হারলেও হন ম্যাচ সেরা।