ধানমন্ডি ৩২: বাংলাদেশের জন্মভূমি: আসমা রুপা – ইউ এস বাংলা নিউজ




ধানমন্ডি ৩২: বাংলাদেশের জন্মভূমি: আসমা রুপা

ডেস্ক নিউজ
আপডেটঃ ১৫ ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ | ৫:৪৯ 36 ভিউ
বাংলাদেশের স্থপতি, বাঙালি জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের যে বাড়িতে জীবনের গুরুত্বপূর্ণ সময় কাটিয়েছেন, স্বাধিকারের সংগ্রামে জাতিকে দিক নির্দেশনা দিয়েছেন, যে বাড়িটি তাঁর নানা স্মৃতিচিহ্ন বহন করছিলো, বর্তমানে সেটি ধ্বংসস্তুপে পরিণত হয়েছে। গাজা সিরিয়ায় আমরা যে ধ্বংসস্তূপ দেখতাম এখন তা ধানমন্ডি ৩২ এ গেলেই দেখা যায়। স্বাধীনতা বিরোধী জঙ্গি জামায়াত শিবির ও ইউনুস বাহিনীর তান্ডবে পুরো বাংলাদেশ আজ ধ্বংসস্তুপের দ্বারপ্রান্তে। যেখান থেকে বাংলাদেশের শুরু: ১৯৬১ সালের ১ লা অক্টোবর থেকে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ধানমন্ডি ৩২ নম্বর সড়কের এই বাড়িতে বসবাস করতে শুরু করেন। ১৯৬২ সালের আইয়ুব বিরোধী আন্দোলন, ১৯৬৬ সালের ৬ দফার আন্দোলন, ১৯৭০ সালের

সাধারন নির্বাচন, ১৯৭১ এর শুরুতে অসহযোগ আন্দোলন, এই সবগুলো ক্ষেত্রেই শেখ মুজিবুর রহমানের পরিকল্পনা প্রনয়ন, দলের নেতা-কর্মীদের সাথে মতবিনিময়, সাধারণ মানুষের দুঃখ কষ্টের কথা শোনা এই সবকিছুর কেন্দ্রবিন্দু ছিল ৩২ নম্বরের এই বাড়িটি। দেশী-বিদেশী সাংবাদিকরা এই বাড়িতে ভিড় করেছেন ৭১ এর উত্তাল দিনগুলোতে। “এবারের সংগ্রাম মুক্তির সংগ্রাম, এবারের সংগ্রাম স্বাধীনতার সংগ্রাম” – ৭ই মার্চের বিখ্যাত সেই ভাষণের রুপরেখাটি বঙ্গবন্ধু তৈরি করেছিলেন এখানকার কনফারেন্স টেবিলে বসে। স্বাধীনতা লাভের পর বঙ্গবন্ধু যখন স্বাধীন দেশের রাষ্ট্রপতি তখনও তিনি এই বাড়িটি থেকে রাষ্ট্রীয় কাজকর্ম পরিচালনা করতে থাকেন। এই বাড়ি থেকে অসংখ্যবার পাকিস্তানী সৈন্যরা তাকে গ্রেপ্তার করে নিয়ে যায়। সর্বশেষে গ্রেপ্তার করেছিল ৭১ এর ২৫ শে

মার্চ রাতে। বলা হয়ে থাকে তিনি ধরা দিয়েছিলেন। কারণ তিনি জানতেন তাঁকে না পেলে এই সৈন্যরা নিরস্ত্র জনগণের উপর নারকীয় তান্ডব চালাবে। আর এই বাড়িতেই তাঁকে স্বপরিবারে প্রাণ দিতে হয়েছিল ১৯৭৫ এর ১৫ ই আগষ্ট। ১৯৮১ সালে বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনার কাছে বাড়িটি হস্তান্তর করা হয়। শেখ হাসিনা বাড়িটিকে জাদুঘরে রুপান্তরের জন্য বঙ্গবন্ধু মেমোরিয়াল ট্রাস্টের কাছে হস্তান্তর করেন। বঙ্গবন্ধু মেমোরিয়াল ট্রাস্ট বাড়িটিকে জাদুঘরে রুপান্তরিত করে এবং নাম দেয় বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান স্মৃতি জাদুঘর। কয়েক ধাপে জাদুঘরটির উন্নয়নকাজ সম্পন্ন হওয়ার কথা ছিলো । প্রথম এবং বর্তমান পর্যায়ে একতলায় দুটি এবং দ্বিতীয় তলায় তিনটি কক্ষ জাদুঘরের জন্য বরাদ্দ ছিলো। জুলাই ষড়যন্ত্রে গত

৫ আগস্ট আওয়ামী লীগ সরকারের পতন হবার ষষ্ঠ মাস ছিলো বৃহস্পতিবার। এদিন রাত ৯টায় ছাত্রসংগঠন ছাত্রলীগের ফেসবুক পেজে শেখ হাসিনার বক্তব্য প্রচার করা হবে বলে ঘোষণা দেওয়া হয়েছিল। এ ঘোষণাকে কেন্দ্র করে দিনভরই সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে উত্তেজনা চলে। বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে অংশ নেওয়া অনেক ছাত্র-জনতা, জামায়াত শিবির ও অনলাইন অ্যাকটিভিস্ট ফেসবুকে ধানমন্ডি ৩২ অভিমুখে ‘বুলডোজার মিছিল’ এবং ‘মার্চ টু ধানমন্ডি ৩২’ কর্মসূচির ডাক দেয়া হবে বলে প্রচার করে এবং সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ভাষণ দিলে ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের ভবনটি ভাঙা হবে, সেই ঘোষণা দেয়া হয়েছিল আগেই। বুধবার রাতে এবং বৃহস্পতিবার সকালে ভেকু দিয়ে ভাঙা হয় ভবনটি।

৩২ নম্বরের বাড়ি ভাঙা ছাড়াও রাতে ধানমন্ডির ৫/এ-তে অবস্থিত শেখ হাসিনার বাড়ি সুধা সদনেও আগুন দেওয়া হয়। ঢাকায় ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে শেখ মুজিবুর রহমানের বাড়ি ভাঙার পরপরই দেশের বিভিন্ন জেলায় আওয়ামী লীগ নেতাদের বাড়ি, দলীয় কার্যালয়, শেখ মুজিবুর রহমানের স্মৃতিফলক- ম্যুরাল ভাঙ্গা থেকে শুরু করে সারাদেশ ব্যাপি ধ্বংসলীলা চালায় স্বাধীনতা বিরোধীরা। আগে থেকে ঘোষণা দেয়ার পরও সরকার কেন ব্যবস্থা নিলো না কিংবা সরকারি পৃষ্ঠপোষকতায় এসব বিশৃঙ্খলা তৈরি হয়েছে কি না, উঠছে এমন প্রশ্নও। এনিয়ে গণঅধিকার পরিষদের নেতা নুরুল হক নুর বিবিসি বাংলাকে বলেন, "এখানে মনে হয় সরকারের ভেতর থেকে সমর্থন রয়েছে। না হলে তো এভাবে পূর্ব ঘোষণা দিয়ে এই পদক্ষেপ নেয়া

কিংবা এই কর্মযজ্ঞে পাবলিককে উত্তেজিত করে অস্থিরতা তৈরি করা – এটা তো সরকারের ভেতরের সমর্থন ছাড়া হওয়ার কথা না।" একইসঙ্গে উপদেষ্টাদের দিকেও আঙুল তোলেন তিনি। বলেন, "আমরা তো দেখি নাই, সরকারের ভেতর থেকে এই ধরনের কর্মকাণ্ডকে নিরুৎসাহিত করা হচ্ছে না। বরং সরকারের উপদেষ্টাদের কারও কারও ফেসবুক লেখাতেও আমরা দেখেছি যে এটাতে সমর্থন রয়েছে। সরকার যদি এই ধরনের কর্মকাণ্ডে সমর্থন দেয় তাহলে তো নৈরাজ্য তৈরি হবেই।" অন্যদিকে নাগরিক ঐক্যের সভাপতি মাহমুদুর রহমান মান্না বলছেন, এই ঘটনায় সরকার ও আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী খুবই দায়িত্বহীনতার পরিচয় দিয়েছে। বিশেষ করে এই বুলডোজার কোথা থেকে এলো- এমন প্রশ্ন তুলে তিনি বলেন, "সরকার যদি এভাবে এটাতে ইনভলভ হয়ে যায়

সেটা খুবই দুঃখজনক এবং খুবই উদ্বগের কারণ। এরকম পথ থেকে সরকারকে অবিলম্বে সরে আসা উচিত।" এদিকে ৫ আগস্টের পর ১৭৭ দিনে ১৩৬ টি আন্দোলন হয়েছে এই সরকারের বিরুদ্ধে। এসকল আন্দোলন বিশ্বের কাছে যেনো আলোচিত না হতে পারে তাই বিভিন্ন ইস্যু তৈরি করে জনগনকে ভিন্ন খাতে প্রবাহিত করা হচ্ছে। সাম্প্রতিক সময়ে প্রাইমারি শিক্ষকদের আন্দোলনে পুলিশ ও প্রশাসনের ভুমিকা নিয়ে প্রশ্ন তৈরি হয়েছে। তারা শিক্ষকদের ওপর লাঠিচার্জ, গরম পানি, টিয়ারসেল নিক্ষেপ করেছে। নিয়োগ বাতিলের বিরুদ্ধে ৩য় ধাপের প্রাইমারি শিক্ষকরা: দাবি-দাওয়া নিয়ে সচিবালয়ে ফলপ্রসূ আলোচনা হয়নি বলে জানিয়েছেন সুপারিশপ্রাপ্ত প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষকরা। ফলে কর্মসূচি চালু রাখার ঘোষণা দিয়েছেন তারা। মঙ্গলবার (১১ ফেব্রুয়ারি) শাহবাগের জাতীয় জাদুঘরের সামনে থেকে এ ঘোষণা দেওয়া হয়। সচিবালয়ে যাওয়া ৬ সদস্যের প্রতিনিধি দলের একজন জান্নাতুল নাইম বলেন, সচিবালয়ে গিয়ে আমরা সচিব আবু তাহের মোহাম্মদ মাসুদ আলমের সঙ্গে সাক্ষাৎ করি। আগে আমাদের যেমন আশ্বস্ত করা হয়েছিল, এবারও সেই একইভাবে আশ্বস্ত করে বলা হয় যে এটা আদালতের রায়, এর এখতিয়ার হচ্ছে বিচারকের। তারা বললেন— সরকারের ওপর বিশ্বাস ও আস্থা রাখতে। তিনি বলেন, সচিবের পর আমরা উপদেষ্টার সঙ্গে সাক্ষাৎ করি। তিনি বললেন— আপনাদের ৬ হাজার ৫৩১ জনের মধ্যে কাউকেই বাদ দেওয়া হবে না। এরপর তো আমাদের আর কিছু বলার থাকে না। আমরা উপদেষ্টা মহোদয়কে একটা কথাই বললাম, যেন অতি দ্রুত আইনি প্রক্রিয়া শেষ করে আমাদের নিয়োগ প্রদান করা হয়। নাইম আরও বলেন, সরকারের পক্ষ থেকে আমাদের সবসময় শুধু আশ্বস্ত করা হচ্ছে। আগেরবার আমরা ঘরে ফিরে গিয়েছিলাম, কিন্তু এবার আর ঘরে ফিরব না। যতদিন পর্যন্ত আমাদের দাবি মানা না হবে আমরা রাজপথে থাকব এবং আমাদের কর্মসূচি চলমান থাকবে। হাইকোর্টের সিদ্ধান্ত বাতিলে আগামীকাল বুধবার দুপুর ১২টা পর্যন্ত আল্টিমেটাম ঘোষণা করেছেন আন্দোলনকারীরা। এর মধ্যে দাবি বাস্তবায়ন না হলে কঠোর কর্মসূচি ঘোষণা করা হবে বলে জানানো হয়। এর আগে গতকালও প্রাথমিকের সুপারিশপ্রাপ্ত শিক্ষকরা শাহবাগ মোড়ে অবস্থান নিয়ে অবরোধ করেছিলেন। পরে পুলিশ জলকামান, সাউন্ড গ্রেনেড, লাঠিচার্জ এবং কাঁদানে গ্যাস ব্যবহার করে তাদের সরিয়ে দেয়। তখন বেশ কয়েকজনকে পুলিশ হেফাজতে নেওয়া হয়। সংশ্লিষ্ট সুপারিশপ্রাপ্ত শিক্ষকরা বলছেন, প্রাথমিক সহকারী শিক্ষক নিয়োগ-২০২৩ বিজ্ঞপ্তি তিনটি ধাপে দেওয়া হয়েছিল। প্রথম ও দ্বিতীয় ধাপের চূড়ান্ত নিয়োগ কার্যক্রম এবং অপেক্ষমাণ তালিকা থেকেও নিয়োগ কার্যক্রম সম্পন্ন করা হয়েছে। কিন্তু তৃতীয় ধাপ নিয়ে প্রহসন থামছে না। তারা আরও বলছেন, সুপারিশপ্রাপ্তরা নিজ জেলা সিভিল সার্জনে এরই মধ্যে মেডিকেল টেস্ট করে এবং জেলা শিক্ষা অফিসে প্রয়োজনীয় সব কাগজপত্র ও পুলিশ ভেরিফিকেশনের জন্য ফরম জমা দিয়েছে। দেশের সব জেলার প্রায় সব উপজেলাগুলোর চূড়ান্ত সুপারিশপ্রাপ্তরা যোগদানপত্রও হাতে পেয়েছেন। এরপরও যোগদান করতে না পেরে ৬ হাজার ৫৩১টি পরিবার সীমাহীন লাঞ্চনার মধ্যে পড়েছে। সামাজিকভাবে হেয় প্রতিপন্ন হতে হচ্ছে। দশম গ্রেড বাস্তবায়নে প্রাইমারি শিক্ষকরা: দেশের প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রায় সাড়ে তিন লাখ শিক্ষক বেতনবৈষম্য দূর করার জন্য রাজপথে নেমেছেন। আমাদের এই শিশুপ্রধান দেশে প্রাথমিক স্কুল যেমন বেশি, তেমনি এখানে কর্মরত শিক্ষকের সংখ্যাও প্রচুর। আন্দোলনের বিভিন্ন পর্যায়ে সরকারের নানা স্তর থেকে অনেক প্রতিশ্রুতি দেওয়া হলেও সেগুলো পূরণ হয়নি। এর ফলে শিক্ষকরা কঠিন সিদ্ধান্ত নিয়ে পথে নেমেছেন। পত্রিকার খবরে বলা হচ্ছে, প্রাথমিক শিক্ষকরা প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের মুখোমুখি অবস্থানে আছেন। বস্তুতপক্ষে দেশের অধিকাংশ প্রাথমিক বিদ্যালয়ই সরকারি হওয়ায় তাদের দাবি আদায়ে সরকারের মুখাপেক্ষী হতে হয়। এখন সরকারের সংশ্লিষ্ট দপ্তরের ঔদাসীন্যের ফলে এই মুখাপেক্ষী মানুষগুলো এখন মুখোমুখি দাঁড়াতে বাধ্য হয়েছেন।সরকার ঘোষিত নতুন বেতন স্কেলে প্রাথমিকের প্রধান শিক্ষকদের দেওয়া হয়েছে একাদশ গ্রেড, সহকারী শিক্ষকদের চতুর্দশ গ্রেড, আন্দোলনকারী শিক্ষকরা জানাচ্ছেন এই নতুন বেতন কাঠামো ঘোষণার আগে সহকারী শিক্ষকদের সঙ্গে প্রধান শিক্ষকের বেতন-ভাতার ব্যবধান ছিল এক গ্রেডের। এখন এটি তিন গ্রেডে দাঁড়িয়েছে। তারা মূলত এই বৈষম্য দূর করার জন্য আন্দোলনে নেমেছেন। তারা চাইছেন প্রধান শিক্ষকের বেতন হবে নতুন স্কেলের দশম গ্রেডে এবং সহকারী শিক্ষকদের বেতন হতে হবে নতুন স্কেলের একাদশ গ্রেডে। ফলে বলা যায়, তারা বৈষম্য দূর করার দাবির সঙ্গে সঙ্গে বেতন বৃদ্ধির দাবিও তুলেছেন। তাদের এই দাবিকে অবাস্তব বলা যাবে না। পৃথিবীর উন্নত দেশে প্রাথমিকের শিক্ষকদের সঙ্গে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকদের বেতন-ভাতায় বৈষম্য সাধারণত থাকে না। কিন্তু অন্তর্বর্তী সরকার শিক্ষকদের ন্যায্য দাবী পূরন না করে তাদের ওপর নির্যাতন চালিয়ে মুখ বন্ধ করতে চাইছে। এতে ছেলেমেয়েদের পড়ালেখায় যেমন প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি হয়েছে তেমনি দেশের শিক্ষা ব্যবস্থাও পিছিয়ে যাচ্ছে। যেখানে শিক্ষায় জাতির মেরুদণ্ড সেখানে শিক্ষার বিষয়কে এড়িয়ে গিয়ে ক্ষমতাকে কুক্ষিগত করতে চাই এই সরকার।

সংশ্লিষ্ট সংবাদ:


শীর্ষ সংবাদ:
বিশ্বের সবচেয়ে শক্তিশালী ‘গুপ্তচর ক্যামেরা’ বানিয়ে সাড়া ফেলল চীন ইতিহাসের সর্বোচ্চ দামে সোনা ‘দেশে বিরাজনীতিকরণের চক্রান্তে লিপ্তরা কুয়েটকে অস্থিতিশীল করতে চাচ্ছে’ গাজায় যাচ্ছে ১৫টি ভ্রাম্যমাণ বাড়ি বহনকারী ট্রাক জিয়াউল আহসানের বিরুদ্ধে তদন্ত প্রতিবেদন ২৮ এপ্রিল মিসরে আবারও আবিষ্কৃত হল ফারাওয়ের সমাধি ট্রাম্পের হুমকিকে ভয় পাই না: শেইনবাউম যোগী আদিত্যনাথকে একহাত নিলেন গায়ক বিশাল সালমানের বিরুদ্ধে জ্যাকুলিনকে নকল করার অভিযোগ চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফিতে স্রেফ অংশ নিতে আসেনি আফগানিস্তান এবার চাঁদে পাওয়া যাবে ৪জি নেটওয়ার্ক এস কে সুর পরিবারের ৩৯ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ, ফ্ল্যাট-জমি জব্দ তুরস্ক ইউক্রেনের ন্যাটো সদস্যপদ সমর্থন করে: জেলেনস্কি কিমের পরমাণু কার্যক্রমের হ্রাস টানতে তৎপর আইএইএ সাবেক গভর্নর আতিউর ও অর্থনীতিবিদ বারাকাতের বিরুদ্ধে মামলা নাফিজ সরাফতের ২ সহযোগী ও স্ত্রীসহ সরওয়ারের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা ‘আলেপের বিরুদ্ধে গুম করা ব্যক্তির স্ত্রীকে রোজা ভাঙিয়ে ধর্ষণের প্রমাণ মিলেছে’ এখন থেকেই নির্বাচনের কাজ শুরু করার নির্দেশনা ডিসিদের চার জিম্মির লাশ হস্তান্তর করল হামাস এবার ইসরাইলি হামলায় নিহত জিম্মিদের লাশ ফেরতের মঞ্চ করেছে হামাস