ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর
লকডাউন সফল করায় শেখ হাসিনার বিবৃতি “১৬ ও ১৭ নভেম্বর সারাদেশে আওয়ামী লীগের কমপ্লিট শাটডাউন”
বাংলাদেশি এমপিদের ‘অধিকার লঙ্ঘন হওয়ায়’ আইপিইউয়ের উদ্বেগ
উগ্রবাদী স্লোগানে আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে আগুন দিল শিবির-ইনকিলাব মঞ্চ
ঢাকা লকডাউন: গণপরিবহন সংকটে যাত্রীদের ভোগান্তি
ইউনুসের শাসনামলে গণতন্ত্রের নামে সহিংসতা! আওয়ামী লীগ কার্যালয়ে আগুন, রাষ্ট্রের নীরবতা নিয়ে প্রশ্ন
আটক স্কুলছাত্রের বিজয় চিহ্ন: ‘দাবায়া রাখতে পারবা না’
‘ঢাকা লকডাউন’ কর্মসূচিতে ভীত ইউনুস সরকার: রাজধানীতে ধরপাকড়, গ্রেফতার আতঙ্কে সাধারণ মানুষ
ধানমন্ডি ৩২ এ ভাঙচুর নিয়ে যা বললেন সোহেল তাজ
ধানমন্ডি ৩২ এ শেখ মুজিবুর রহমানের বাড়িতে গত ৫ ফেব্রুয়ারি বিক্ষুব্ধ জনতা ভাঙচুর করে। প্রথমে আগুন লাগিয়ে এরপর তা বুলডোজার দিয়ে ভেঙে ফেলা হয়। একে আওয়ামী লীগের ১৫ বছরের হত্যা, গুম, নির্যাতনের রাজনীতির নির্মম পরিণতি হিসেবেই দেখছেন দলটির সাবেক সংসদ সদস্য তানজিম আহমেদ সোহেল তাজ।
সাবেক স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী সোহেল তাজ সম্প্রতি এক ফেসবুক পোস্টে বিষয়টি জানান। হত্যা, গুম, নির্যাতন, দুর্নীতি, ভোটাধিকার হরণসহ বিগত ১৫ বছরের রাজনৈতিক পরিস্থিতিতে আওয়ামী লীগের ভূমিকা নিয়ে কঠোর সমালোচনা করেছেন তিনি।
তার অভিমত, আওয়ামী লীগ জনরোষে পড়ার পরও শোধরায়নি, তারই পরিণতি ধানমন্ডি ৩২ এ ভাঙচুর। তিনি সে ভাঙচুরের খবরের স্ক্রিনশট দিয়ে ক্যাপশনে লেখেন, ‘কি নির্মম পরিণতি—১৫ বছরের হত্যা,
গুম, খুন, নির্যাতন, নিপীড়ন, গণতন্ত্র ধ্বংস, ভোট অধিকার হরণ, দুর্নীতি, লুটপাট, লাখ লাখ কোটি টাকা অর্থ পাচার এবং জুলাই-আগস্ট গণহত্যা করে আত্মউপলব্ধি, আত্মসমালোচনা, অনুশোচনা না করে, ক্ষমা না চেয়ে আবার বিদেশে বসে এখন আন্দোলনের ডাক দিলে আর কি পরিণতি হতে পারে?’ পোস্টটি কাদের উদ্দেশ্যে করেছেন, তা জানিয়ে তিনি লিখেন, ‘গণহত্যা, গুম, খুন, নির্যাতন/নিপীড়নকারী, দুর্নীতিবাজ, গণতন্ত্র হত্যাকারী চোর/মাফিয়াদের সমর্থনকারী ব্রেন ওয়াসড নব্য কাওয়া বডিলীগ এর চামচাদের দৃষ্টি আকর্ষণ করছি।’ তিনি আরো লেখেন, ‘নীতি আদর্শ বিচ্যুত খারাপ মানুষের প্রশংসা আমার প্রয়োজন নেই—আমি আপনাদের চিনি।’ সোহেল তাজ তার ফেসবুক অনুসারীদের উদ্দেশে বলেন, ‘আওয়ামী লীগের ব্রেন ওয়াশড নষ্ট পচা নীতি/আদর্শ বিচ্যুত লুটেরা খুনি হত্যা গুম নির্যাতনকারীদের সমর্থকদের
বলবো, অনতিবিলম্বে আমার এই ফেসবুক পেইজটি আনফলো করুন।’ তিনি আরও যোগ করেন, ‘নিজের বিবেককে জাগিয়ে আত্মউপলব্ধি, আত্মসমালোচনা করে অনুশোচনা করুন।’ উল্লেখ্য, বাংলাদেশের প্রথম প্রধানমন্ত্রী তাজউদ্দীন আহমদের ছেলে তানজিম আহমেদ সোহেল তাজ। ব্যক্তিগতভাবেও তিনি রাজনীতির সঙ্গে জড়িত ছিলেন। ২০০৯ সালে আওয়ামী লীগ সরকারের প্রথম মেয়াদে তিনি দায়িত্ব পেয়েছিলেন স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রীর। তবে সে পদে বেশিদিন ছিলেন না তিনি। এরপরই তিনি রাজনীতি থেকে সরে যান তাজ। বর্তমানে তিনি বিভিন্ন সামাজিক ও রাজনৈতিক ইস্যুতে সোচ্চার ভূমিকা পালন করছেন।
গুম, খুন, নির্যাতন, নিপীড়ন, গণতন্ত্র ধ্বংস, ভোট অধিকার হরণ, দুর্নীতি, লুটপাট, লাখ লাখ কোটি টাকা অর্থ পাচার এবং জুলাই-আগস্ট গণহত্যা করে আত্মউপলব্ধি, আত্মসমালোচনা, অনুশোচনা না করে, ক্ষমা না চেয়ে আবার বিদেশে বসে এখন আন্দোলনের ডাক দিলে আর কি পরিণতি হতে পারে?’ পোস্টটি কাদের উদ্দেশ্যে করেছেন, তা জানিয়ে তিনি লিখেন, ‘গণহত্যা, গুম, খুন, নির্যাতন/নিপীড়নকারী, দুর্নীতিবাজ, গণতন্ত্র হত্যাকারী চোর/মাফিয়াদের সমর্থনকারী ব্রেন ওয়াসড নব্য কাওয়া বডিলীগ এর চামচাদের দৃষ্টি আকর্ষণ করছি।’ তিনি আরো লেখেন, ‘নীতি আদর্শ বিচ্যুত খারাপ মানুষের প্রশংসা আমার প্রয়োজন নেই—আমি আপনাদের চিনি।’ সোহেল তাজ তার ফেসবুক অনুসারীদের উদ্দেশে বলেন, ‘আওয়ামী লীগের ব্রেন ওয়াশড নষ্ট পচা নীতি/আদর্শ বিচ্যুত লুটেরা খুনি হত্যা গুম নির্যাতনকারীদের সমর্থকদের
বলবো, অনতিবিলম্বে আমার এই ফেসবুক পেইজটি আনফলো করুন।’ তিনি আরও যোগ করেন, ‘নিজের বিবেককে জাগিয়ে আত্মউপলব্ধি, আত্মসমালোচনা করে অনুশোচনা করুন।’ উল্লেখ্য, বাংলাদেশের প্রথম প্রধানমন্ত্রী তাজউদ্দীন আহমদের ছেলে তানজিম আহমেদ সোহেল তাজ। ব্যক্তিগতভাবেও তিনি রাজনীতির সঙ্গে জড়িত ছিলেন। ২০০৯ সালে আওয়ামী লীগ সরকারের প্রথম মেয়াদে তিনি দায়িত্ব পেয়েছিলেন স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রীর। তবে সে পদে বেশিদিন ছিলেন না তিনি। এরপরই তিনি রাজনীতি থেকে সরে যান তাজ। বর্তমানে তিনি বিভিন্ন সামাজিক ও রাজনৈতিক ইস্যুতে সোচ্চার ভূমিকা পালন করছেন।



