ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর
ক্তিযোদ্ধাদের আক্রমণে কোণঠাসা হয়ে পড়ে পাকিস্তানি জান্তারা
বিজয় দিবসে মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় ঐক্যবদ্ধ থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার
বিজয় দিবসের দিন জামায়াত আমিরের অভিনব প্রতারণা
অবিনশ্বর বিজয় দিবস ২০২৫
নয় মাস মুক্তিযুদ্ধের পর যেদিন বিজয়ের সূর্য হেসেছিল বাংলার আকাশে
দেশবাসীর উদ্দেশ্যে বক্তব্য রাখবেন বঙ্গবন্ধু কন্যা জননেত্রী শেখ হাসিনা
প্রহসন নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা, জনগণের রায় ছাড়াই ক্ষমতার বন্দোবস্ত মানবে না দেশ
দ্রুত বিচারের দাবিতে শহিদ পরিবারের সদস্যদের ট্রাইব্যুনাল ঘেরাও
দ্রুত বিচারের দাবিতে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের সামনে অবস্থান নিয়েছেন জুলাই-আগস্ট আন্দোলনে নিহত পরিবারের সদস্যরা। সোমবার দুপুর ১টার পর জুলাই-২৪ শহিদ পরিবার সোসাইটি-এর ব্যানারে অবস্থান নেন তারা।
এ প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত বেলা তিনটা ২৫ মিনিট পর্যন্ত অবস্থান করছিলেন তারা। এ সময় চিফ প্রসিকিউটর তাজুল ইসলামের পদত্যাগ দাবি করা হয়।
নিহতদের পরিবারের সদস্যরা বলেন, আট মাস অতিবাহিত হলেও এখনো হত্যার বিচার হচ্ছে না। আমরা সুষ্ঠু বিচার চাই। বিচারের নামে রঙ্গমঞ্চ ও তামাশা করা হচ্ছে। শেখ হাসিনাকে দেশে নিয়ে এসে ফাঁসির মঞ্চে দাঁড় করাতে হবে।
দুপুর দেড়টার দিকে ট্রাইব্যুনালের মাজার গেইটের সামনে জুলাই মঞ্চের ব্যানারে একটি মিছিল নিয়ে আসা হয়। এ সময় জুলাই হত্যার বিচার
ও আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবি জানান তারা। এ সময় শদিদ আমিনের মা বলেন, ‘আমাদের সন্তানদের বিচার চাই। সরকার গদিতে বসে সব ভুলে গেছে। আমরা আমাদের সন্তান হারিয়েছি। তারা ক্ষমতা পেয়ে সব ভুলে গেছে। হাসিনার অত্যাচারের শিকার হয়েছে সবাই।’ নিহত নাদিমুল হাসান সেলিমের বাবা বলেন, ‘আমার ছেলেকে শেখ হাসিনা খুন করেছে। তার মতো স্বৈরাচার যেন দেশে আর না আসে। বিচারের দাবিতে আমাদের দ্বারে দ্বারে ঘুরতে হচ্ছে। তারা ক্ষমতায় বসে আমাদের আর খবর রাখে না। কেন খবর রাখেন না তা আমরা জানতে চাই।’
ও আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবি জানান তারা। এ সময় শদিদ আমিনের মা বলেন, ‘আমাদের সন্তানদের বিচার চাই। সরকার গদিতে বসে সব ভুলে গেছে। আমরা আমাদের সন্তান হারিয়েছি। তারা ক্ষমতা পেয়ে সব ভুলে গেছে। হাসিনার অত্যাচারের শিকার হয়েছে সবাই।’ নিহত নাদিমুল হাসান সেলিমের বাবা বলেন, ‘আমার ছেলেকে শেখ হাসিনা খুন করেছে। তার মতো স্বৈরাচার যেন দেশে আর না আসে। বিচারের দাবিতে আমাদের দ্বারে দ্বারে ঘুরতে হচ্ছে। তারা ক্ষমতায় বসে আমাদের আর খবর রাখে না। কেন খবর রাখেন না তা আমরা জানতে চাই।’



