ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর
‘সরকার আর বেশিদিন টিকবে না’, সবাইকে ঢাকা অবরোধ পালনের আহ্বান সজীব ওয়াজেদের
সেনাপ্রধানের রহস্যময় পদক্ষেপ: নেপথ্যে ভারতের হুঁশিয়ারি ও সেনা মোতায়েনে সরকারের সঙ্গে টানাপোড়েন
ঢাকা লকডাউন প্রভাব: নটর ডেমে পরীক্ষা স্থগিত, মার্কেটও বন্ধ
জুলাই ফাউন্ডেশনের ভেতরে ‘আয়নাঘর’ বানিয়ে নির্যাতন: স্বীকারোক্তি ভুক্তভোগী জুলাইযোদ্ধার
আওয়ামী লীগ নেতাকর্মীদের ওপর চরম মানবাধিকার লঙ্ঘন: জেনেভায় আইপিইউ অধিবেশনে ১০ দফা সিদ্ধান্ত
গ্রামীণ ব্যাংকের শাখায় পেট্রল ঢেলে আগুন
শহিদ জননী জাহানার ইমামের বই কেজি দরে বিক্রি: বাংলা একাডেমির মুখে কালিমা
দ্রুত বিচারের দাবিতে শহিদ পরিবারের সদস্যদের ট্রাইব্যুনাল ঘেরাও
দ্রুত বিচারের দাবিতে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের সামনে অবস্থান নিয়েছেন জুলাই-আগস্ট আন্দোলনে নিহত পরিবারের সদস্যরা। সোমবার দুপুর ১টার পর জুলাই-২৪ শহিদ পরিবার সোসাইটি-এর ব্যানারে অবস্থান নেন তারা।
এ প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত বেলা তিনটা ২৫ মিনিট পর্যন্ত অবস্থান করছিলেন তারা। এ সময় চিফ প্রসিকিউটর তাজুল ইসলামের পদত্যাগ দাবি করা হয়।
নিহতদের পরিবারের সদস্যরা বলেন, আট মাস অতিবাহিত হলেও এখনো হত্যার বিচার হচ্ছে না। আমরা সুষ্ঠু বিচার চাই। বিচারের নামে রঙ্গমঞ্চ ও তামাশা করা হচ্ছে। শেখ হাসিনাকে দেশে নিয়ে এসে ফাঁসির মঞ্চে দাঁড় করাতে হবে।
দুপুর দেড়টার দিকে ট্রাইব্যুনালের মাজার গেইটের সামনে জুলাই মঞ্চের ব্যানারে একটি মিছিল নিয়ে আসা হয়। এ সময় জুলাই হত্যার বিচার
ও আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবি জানান তারা। এ সময় শদিদ আমিনের মা বলেন, ‘আমাদের সন্তানদের বিচার চাই। সরকার গদিতে বসে সব ভুলে গেছে। আমরা আমাদের সন্তান হারিয়েছি। তারা ক্ষমতা পেয়ে সব ভুলে গেছে। হাসিনার অত্যাচারের শিকার হয়েছে সবাই।’ নিহত নাদিমুল হাসান সেলিমের বাবা বলেন, ‘আমার ছেলেকে শেখ হাসিনা খুন করেছে। তার মতো স্বৈরাচার যেন দেশে আর না আসে। বিচারের দাবিতে আমাদের দ্বারে দ্বারে ঘুরতে হচ্ছে। তারা ক্ষমতায় বসে আমাদের আর খবর রাখে না। কেন খবর রাখেন না তা আমরা জানতে চাই।’
ও আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবি জানান তারা। এ সময় শদিদ আমিনের মা বলেন, ‘আমাদের সন্তানদের বিচার চাই। সরকার গদিতে বসে সব ভুলে গেছে। আমরা আমাদের সন্তান হারিয়েছি। তারা ক্ষমতা পেয়ে সব ভুলে গেছে। হাসিনার অত্যাচারের শিকার হয়েছে সবাই।’ নিহত নাদিমুল হাসান সেলিমের বাবা বলেন, ‘আমার ছেলেকে শেখ হাসিনা খুন করেছে। তার মতো স্বৈরাচার যেন দেশে আর না আসে। বিচারের দাবিতে আমাদের দ্বারে দ্বারে ঘুরতে হচ্ছে। তারা ক্ষমতায় বসে আমাদের আর খবর রাখে না। কেন খবর রাখেন না তা আমরা জানতে চাই।’



