
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর

ক্রমেই জটিল হচ্ছে রোহিঙ্গা পরিস্থিতি

নির্বাচনে কালো টাকার ব্যবহার বন্ধে ব্যবস্থা নেবে দুদক

প্রথমবার মানবদেহে শনাক্ত হলো মাংসখেকো পরজীবী

দেশজুড়ে দখল–চাঁদাবাজি নতুন বন্দোবস্তের জন্য অশনি সংকেত: টিআইবি

কনটেন্ট ক্রিয়েটর তৌহিদ আফ্রিদি গ্রেপ্তার

সোমবার ঢাকায় বসছে বাংলাদেশ-ভারত সীমান্ত সম্মেলন

গণপিটুনিতে মৃত্যু ঘিরে দেশজুড়ে উৎকণ্ঠা
দেশের তিন এলাকাকে পানি সংকটাপন্ন ঘোষণা

জাতীয় পানি সম্পদ পরিষদের নির্বাহী কমিটির ১৮তম সভায় শিল্পখাতে পানি ব্যবহারের নিয়ন্ত্রণে ‘পানি ব্যবস্থাপনা নীতি ২০২৫’ এর খসড়া চূড়ান্ত করা হয়েছে।
ঢাকার গ্রিন রোডস্থ ওয়ারপো ভবনের সম্মেলন কক্ষে গতকাল রোববার অনুষ্ঠিত সভায় জানানো হয়— বাংলাদেশ পানি আইন, ২০১৩-এর ধারা ১৭ ও ১৯ অনুযায়ী বিস্তারিত জরিপ ও অনুসন্ধান শেষে দেশের উত্তর-পশ্চিম হাইড্রোলজিক্যাল অঞ্চলের রাজশাহী, চাঁপাইনবাবগঞ্জ ও নওগাঁ জেলার মোট ২৫টি উপজেলার ২১৫টি ইউনিয়নের মধ্যে ৪৭টি ইউনিয়নকে অতি উচ্চ পানি সংকটাপন্ন এলাকা হিসেবে চিহ্নিত করা হয়েছে।
একইভাবে, চট্টগ্রাম জেলার পটিয়া উপজেলার ১৭টি ইউনিয়ন ও একটি পৌরসভার মধ্যে ৩টি ইউনিয়ন এবং পৌরসভাটিকেও অতি উচ্চ পানি সংকটাপন্ন এলাকা হিসেবে ঘোষণা করা হয়।
এসব এলাকায় পানি আইন অনুযায়ী
পানির ব্যবহার নিয়ন্ত্রণ করা হবে। পাশাপাশি, খাবার ও গৃহস্থালি কাজে প্রয়োজনীয় পানি সরবরাহ নিশ্চিত করতে আগামী এক মাসের মধ্যে একটি কমিটি করণীয় নির্ধারণ করবে। সভায় নোয়াখালী জেলার সুবর্ণচরে পানির প্রাপ্যতা যাচাই করতে সমীক্ষা চালানোর সুপারিশ করা হয়। একই সঙ্গে চলমান ৫০ জেলায় ভূগর্ভস্থ পানির প্রাপ্যতা যাচাই কার্যক্রম বাকি ১৪ জেলাতেও শুরু করার সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়। এছাড়া, নির্বাহী কমিটির সভায় আন্তর্জাতিকভাবে গুরুত্বপূর্ণ দুটি জলাভূমি— টাঙ্গুয়ার হাওর ও হাকালুকি হাওরের জীববৈচিত্র্য ও বাস্তুতন্ত্র সংরক্ষণের লক্ষ্যে বাংলাদেশ পানি আইন, ২০১৩-এর ধারা ২২ ও ২৭ অনুযায়ী প্রথমবারের মতো ‘হাওর প্রতিবেশ সুরক্ষা আদেশ’ জারির সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। এ আদেশের অধীনে হাওর দুটিতে পর্যটন নিয়ন্ত্রণের পাশাপাশি কৃষি, মৎস্য
ও বনায়ন খাতে করণীয় নির্ধারণ করা হয়েছে। সভায় পানি আইন, ২০১৩-এর দুর্বল কার্যকারিতার বিষয়েও আলোচনা হয় এবং প্রয়োজনীয় সংশোধনের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। পানি সম্পদ মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসানের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত সভায় আরও উপস্থিত ছিলেন কৃষি মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী (অব.), মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা ফরিদা আখতার। এছাড়াও, পানি সম্পদ মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব মো. মোকাব্বির হোসেনসহ বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব ও অন্যান্য সংস্থার প্রধানরা উপস্থিত ছিলেন।
পানির ব্যবহার নিয়ন্ত্রণ করা হবে। পাশাপাশি, খাবার ও গৃহস্থালি কাজে প্রয়োজনীয় পানি সরবরাহ নিশ্চিত করতে আগামী এক মাসের মধ্যে একটি কমিটি করণীয় নির্ধারণ করবে। সভায় নোয়াখালী জেলার সুবর্ণচরে পানির প্রাপ্যতা যাচাই করতে সমীক্ষা চালানোর সুপারিশ করা হয়। একই সঙ্গে চলমান ৫০ জেলায় ভূগর্ভস্থ পানির প্রাপ্যতা যাচাই কার্যক্রম বাকি ১৪ জেলাতেও শুরু করার সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়। এছাড়া, নির্বাহী কমিটির সভায় আন্তর্জাতিকভাবে গুরুত্বপূর্ণ দুটি জলাভূমি— টাঙ্গুয়ার হাওর ও হাকালুকি হাওরের জীববৈচিত্র্য ও বাস্তুতন্ত্র সংরক্ষণের লক্ষ্যে বাংলাদেশ পানি আইন, ২০১৩-এর ধারা ২২ ও ২৭ অনুযায়ী প্রথমবারের মতো ‘হাওর প্রতিবেশ সুরক্ষা আদেশ’ জারির সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। এ আদেশের অধীনে হাওর দুটিতে পর্যটন নিয়ন্ত্রণের পাশাপাশি কৃষি, মৎস্য
ও বনায়ন খাতে করণীয় নির্ধারণ করা হয়েছে। সভায় পানি আইন, ২০১৩-এর দুর্বল কার্যকারিতার বিষয়েও আলোচনা হয় এবং প্রয়োজনীয় সংশোধনের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। পানি সম্পদ মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসানের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত সভায় আরও উপস্থিত ছিলেন কৃষি মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী (অব.), মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা ফরিদা আখতার। এছাড়াও, পানি সম্পদ মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব মো. মোকাব্বির হোসেনসহ বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব ও অন্যান্য সংস্থার প্রধানরা উপস্থিত ছিলেন।