
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর

‘শ্রমিকদের ন্যূনতম বেতন ২৫ হাজার টাকা করতে হবে’

শ্বশুরবাড়ি সাবেক কৃষিমন্ত্রীর পিএস আটক

বাংলাদেশের স্বার্থের বিরুদ্ধে কোনো চুক্তি না করার আহ্বান মির্জা ফখরুলের

অন্তর্বর্তী সরকারকে সাবধান করে কড়া বার্তা দিলেন হাসনাত

বিএনপি নাকি জামায়াত কোন দিকে ঝুঁকছে ইসলামপন্থি দলগুলো?

শ্রমিক দলের সমাবেশে ভার্চুয়ালি যুক্ত হয়েছেন তারেক রহমান

বিএনপির শ্রমিক সমাবেশ জনসমুদ্র, বক্তব্য রাখছেন শীর্ষ নেতারা
দুর্গাপুরে তরুণীকে ধর্ষণ, যুবদল নেতার মায়ের সংবাদ সম্মেলন

নেত্রকোনার দুর্গাপুরে তেলুঞ্জিয়া এলাকার এক রিসোর্টে বিশ্ববিদ্যালয় পড়ুয়া (১৯) এক তরুণীকে ধর্ষণ মামলায় উপজেলা যুবদলের যুগ্ম-আহ্বায়ক (বর্তমানে বহিষ্কৃত) মো. ফয়সাল আহমেদ দুর্জয়কে আসামি করা হয়েছে। অভিযুক্ত ফয়সাল বর্তমানে কারাগারে আছেন।
এ ঘটনায় বৃহস্পতিবার সন্ধ্যা ৭টার দিকে এ ঘটনাটি সম্পূর্ণ মিথ্যা, বানোয়াট ও পরিকল্পিত এবং ফয়সালকে নির্দোষ দাবি করে দুর্জয়ের মা দুর্গাপুর প্রেস ক্লাব মিলনায়তনে এক সংবাদ সম্মেলন করেছেন।
দুর্জয় দুর্গাপুর উপজেলার চণ্ডীগড় গ্রামের মজিবুর রহমান ও মোছা. খাদিজা আক্তার দম্পতির ছেলে।
মোছা. খাদিজা আক্তার তার লিখিত বক্তব্যে বলেন, আমার ছেলে দুর্জয় জাতীয়তাবাদী ছাত্রদলের সঙ্গে জড়িত থেকে রাজনৈতিক কর্মকাণ্ড পরিচালনা করে আসছে। কিছুদিন ধরে তাকে বিভিন্নভাবে মান-সম্মান নষ্ট করার জন্য কতিপয় ব্যক্তি, বন্ধু দাবি
করে তার সঙ্গে মেলামেশা করে আসছিলো যা আমার পুত্র বুঝে উঠতে পারেনি। সম্প্রতি আমার পুত্রকে জড়িয়ে ধর্ষণ কার্যক্রমের যে নাটক সাজানো হয়েছে তা সম্পূর্ণ মিথ্যা ও সাজানো। তাকে অযথা মামলায় জড়িয়ে জেল হাজতে প্রেরণ করা হয়েছে। আমি এর তীব্র প্রতিবাদ জানাই। তিনি বলেন, মূলত যে নারী দুর্জয়ের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করেছে, সে প্রকৃতপক্ষে একজন দুশ্চরিত্রা মেয়ে। যার বিভিন্ন স্থিরচিত্র ইতোমধ্যে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়েছে। ওই মেয়ে ও মুন্না মিয়া সরকার কর্তৃক নিষিদ্ধ ঘোষিত ছাত্রলীগের সক্রিয় কর্মী বলেও স্থির চিত্রের মাধ্যমে প্রমাণিত হয়েছে। দুর্গাপুর থানার ওসিকে দোষারোপ করে খাদিজা আক্তার বলেন, মামলার বাদীর জবানবন্দি অনুযায়ী এফআইআরে গত ২৮ এপ্রিল থেকে ২৯
এপ্রিল পর্যন্ত মুন্নাকে হবু স্বামী পরিচয়ে রিসোর্টে অবস্থান করছে বলে উল্লেখ করা হয়েছে। স্থানীয় লোকজন তা টের পেয়ে গেলে ওসি মাহমুদুল হাসান রিসোর্টে গিয়ে তাদেরকে থানায় নিয়ে আসেন এবং প্রকৃত ঘটনা আড়াল করে উৎকোচের বিনিময়ে ছাত্রলীগ কর্মী মুন্নাকে বাঁচানোর জন্য আমার ছেলেকে ধর্ষণের মামলায় ফাঁসিয়ে দেয়। প্রকৃত ধর্ষণকারী মুন্নাকে দুর্গাপুর থানার একটি পুরাতন মামলায় গ্রেফতার দেখানো হয়। মোটা অংকের উৎকোচের বিনিময়ে ওসি এই ধর্ষণের নাটকটি সাজিয়ে দেয়। সেজন্যই ছাত্রলীগ নেতা ও প্রকৃত ধর্ষণকারী মুন্নাকে রক্ষা করে ছাত্রদল নেতা দুর্জয়কে মিথ্যা মামলায় ফাঁসানো হয়। আমার ছেলের অপরাধ সে ছাত্রদল করে। তাই আমার ছেলের বিরুদ্ধে দায়ের করা মিথ্যা মামলা প্রত্যাহার করে মুল
ঘটনা উদঘাটন এবং দুর্জয়কে মুক্তি দেওয়ার জোর দাবিসহ ওসি মাহমুদুল হাসানকে প্রত্যাহারের জন্য পুলিশের ঊর্ধ্বতন মহলের দৃষ্টি আকর্ষণ করেছেন দুর্জয়ের মা মোছা. খাদিজা আক্তার। এ সময় পরিবারের পক্ষ থেকে উপস্থিত ছিলেন- মোবারক হোসেন, হুমায়ুন কবীর, নাইমুর রহমান ও আল আমীন। এ বিষয়ে দুর্গাপুর থানার ওসি মাহমুদুল হাসান বলেন, ঘটনাটি প্রকাশ্য দিবালোকের মতো সত্য। অভিযুক্ত ও ভুক্তভোগী দুজনের কাউকেই আমি আগে থেকে চিনতাম না। উৎকোচ নেওয়ার তো প্রশ্নই আসে না। বাদীর দায়ের করা মামলায় একমাত্র এজাহারভুক্ত আসামি ফয়সাল আহমেদ দুর্জয়। আইনের ভিত্তিতেই পুলিশ কাজ করেছে। এখানে আমাকে দোষারোপ করার কিছু নেই। উল্লেখ্য, এ ঘটনায় ২৯ এপ্রিল বিকালে পুলিশ ঘটনাস্থল থেকে তরুণীসহ মো. ফয়সাল আহমেদ
দুর্জয় ও তার বন্ধু জেলা ছাত্রলীগ নেতা আবিদ হাসান মুন্না মিয়া ও হোটেল ম্যানেজার পিষুষ দেবনাথকে থানায় নিয়ে আসেন। এরপর ওইদিন রাতেই ভুক্তভোগী তরুণী থানায় ধর্ষণ মামলা দায়ের করেন। পরদিন ৩০ এপ্রিল দুর্জয়কে জেলা আদালতে প্রেরণ করা হলে বিচারক তাকে কারাগারে প্রেরণ করেন।
করে তার সঙ্গে মেলামেশা করে আসছিলো যা আমার পুত্র বুঝে উঠতে পারেনি। সম্প্রতি আমার পুত্রকে জড়িয়ে ধর্ষণ কার্যক্রমের যে নাটক সাজানো হয়েছে তা সম্পূর্ণ মিথ্যা ও সাজানো। তাকে অযথা মামলায় জড়িয়ে জেল হাজতে প্রেরণ করা হয়েছে। আমি এর তীব্র প্রতিবাদ জানাই। তিনি বলেন, মূলত যে নারী দুর্জয়ের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করেছে, সে প্রকৃতপক্ষে একজন দুশ্চরিত্রা মেয়ে। যার বিভিন্ন স্থিরচিত্র ইতোমধ্যে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়েছে। ওই মেয়ে ও মুন্না মিয়া সরকার কর্তৃক নিষিদ্ধ ঘোষিত ছাত্রলীগের সক্রিয় কর্মী বলেও স্থির চিত্রের মাধ্যমে প্রমাণিত হয়েছে। দুর্গাপুর থানার ওসিকে দোষারোপ করে খাদিজা আক্তার বলেন, মামলার বাদীর জবানবন্দি অনুযায়ী এফআইআরে গত ২৮ এপ্রিল থেকে ২৯
এপ্রিল পর্যন্ত মুন্নাকে হবু স্বামী পরিচয়ে রিসোর্টে অবস্থান করছে বলে উল্লেখ করা হয়েছে। স্থানীয় লোকজন তা টের পেয়ে গেলে ওসি মাহমুদুল হাসান রিসোর্টে গিয়ে তাদেরকে থানায় নিয়ে আসেন এবং প্রকৃত ঘটনা আড়াল করে উৎকোচের বিনিময়ে ছাত্রলীগ কর্মী মুন্নাকে বাঁচানোর জন্য আমার ছেলেকে ধর্ষণের মামলায় ফাঁসিয়ে দেয়। প্রকৃত ধর্ষণকারী মুন্নাকে দুর্গাপুর থানার একটি পুরাতন মামলায় গ্রেফতার দেখানো হয়। মোটা অংকের উৎকোচের বিনিময়ে ওসি এই ধর্ষণের নাটকটি সাজিয়ে দেয়। সেজন্যই ছাত্রলীগ নেতা ও প্রকৃত ধর্ষণকারী মুন্নাকে রক্ষা করে ছাত্রদল নেতা দুর্জয়কে মিথ্যা মামলায় ফাঁসানো হয়। আমার ছেলের অপরাধ সে ছাত্রদল করে। তাই আমার ছেলের বিরুদ্ধে দায়ের করা মিথ্যা মামলা প্রত্যাহার করে মুল
ঘটনা উদঘাটন এবং দুর্জয়কে মুক্তি দেওয়ার জোর দাবিসহ ওসি মাহমুদুল হাসানকে প্রত্যাহারের জন্য পুলিশের ঊর্ধ্বতন মহলের দৃষ্টি আকর্ষণ করেছেন দুর্জয়ের মা মোছা. খাদিজা আক্তার। এ সময় পরিবারের পক্ষ থেকে উপস্থিত ছিলেন- মোবারক হোসেন, হুমায়ুন কবীর, নাইমুর রহমান ও আল আমীন। এ বিষয়ে দুর্গাপুর থানার ওসি মাহমুদুল হাসান বলেন, ঘটনাটি প্রকাশ্য দিবালোকের মতো সত্য। অভিযুক্ত ও ভুক্তভোগী দুজনের কাউকেই আমি আগে থেকে চিনতাম না। উৎকোচ নেওয়ার তো প্রশ্নই আসে না। বাদীর দায়ের করা মামলায় একমাত্র এজাহারভুক্ত আসামি ফয়সাল আহমেদ দুর্জয়। আইনের ভিত্তিতেই পুলিশ কাজ করেছে। এখানে আমাকে দোষারোপ করার কিছু নেই। উল্লেখ্য, এ ঘটনায় ২৯ এপ্রিল বিকালে পুলিশ ঘটনাস্থল থেকে তরুণীসহ মো. ফয়সাল আহমেদ
দুর্জয় ও তার বন্ধু জেলা ছাত্রলীগ নেতা আবিদ হাসান মুন্না মিয়া ও হোটেল ম্যানেজার পিষুষ দেবনাথকে থানায় নিয়ে আসেন। এরপর ওইদিন রাতেই ভুক্তভোগী তরুণী থানায় ধর্ষণ মামলা দায়ের করেন। পরদিন ৩০ এপ্রিল দুর্জয়কে জেলা আদালতে প্রেরণ করা হলে বিচারক তাকে কারাগারে প্রেরণ করেন।