
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর

‘যারা মসজিদে বোমা ফেলে মানুষ হত্যা করে, তারা ভারতের অনুসারী-সন্ত্রাসী’

জুনায়েদ হত্যা: কারাগারে সাবেক ইসি সচিব জাহাংগীর

এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়েতে সোনা লুট, ঘটনায় জড়িত চার পুলিশ

অশ্লীলতা ছড়ানোর দায়ে উপস্থাপিকা তমাকে লিগ্যাল নোটিশ

দুদকের সাবেক ৩ চেয়ারম্যান ও এক সচিবের বিরুদ্ধে মামলা

‘বলেন তো, আপনার স্বামী কয়জন’, মমতাজকে পিপি

৭৩-পূর্ব সীমানার ভিত্তিতে নির্বাচনের দাবি
দুদকের সাবেক ৩ চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে মামলা, সিআইডিকে তদন্তের নির্দেশ

‘মিথ্যা মামলা’ দিয়ে বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া ও দলটির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানকে ‘হয়রানির’ অভিযোগে দুদকের সাবেক তিন চেয়ারম্যানসহ চারজনের বিরুদ্ধে করা মামলা সিআইডিকে তদন্তের নির্দেশ দিয়েছেন আদালত।
এক আবেদনের ওপর শুনানি নিয়ে রোববার ঢাকার অতিরিক্ত মুখ্য মহানগর হাকিম জিয়াদুর রহমান এ আদেশ দেন। আবেদনটি করেন মামলার বাদী হারুন অর রশিদ নামে এক ব্যক্তি।
আসামিরা হলেন- দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) সাবেক তিন চেয়ারম্যান হাসান মশহুদ চৌধুরী, হাবিবুর রহমান ও আবুল হাসান মনজুর এবং সংস্থাটির সাবেক সচিব মোখলেছ উর রহমান।
বাদীপক্ষের আইনজীবী হোসেন আলী খান হাসান এ তথ্য জানিয়েছেন।
গত ১৮ মে মামলার আবেদন করেন হারুন অর রশিদ। আদালত বাদীর জবানবন্দি গ্রহণ করে আদেশের জন্য
রোববার দিন রেখেছিলেন। এদিন শুনানি নিয়ে আদালত পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগকে (সিআইডি) তদন্তের নির্দেশ দেন। মামলার অভিযোগে বলা হয়, খালেদা জিয়াকে হয়রানি করতে রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিতভাবে ‘মিথ্যা’ মামলা দায়ের করেন তৎকালীন দুদক কর্মকর্তারা। আরও বলা হয়, আসামিরাসহ অচেনা ব্যক্তিরা খালেদা জিয়া ও তারেক রহমানের বিরুদ্ধে মামলা করার আগে ‘মিথ্যা অভিযোগ সৃজনে’ যে পরিকল্পনা, বৈঠক ও ষড়যন্ত্র করেছেন- তা বাংলাদেশের বিদ্যমান আইনে শাস্তিযোগ্য অপরাধ। মামলার আইনজীবী মো. হোসেন আলী খান হাসান বলেন, সরকারি ক্ষমতার অপব্যবহার করে রাজনৈতিক প্রতিপক্ষকে হয়রানি করতে এই পদক্ষেপ নেওয়া হয়, যা আইনের পরিপন্থি।
রোববার দিন রেখেছিলেন। এদিন শুনানি নিয়ে আদালত পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগকে (সিআইডি) তদন্তের নির্দেশ দেন। মামলার অভিযোগে বলা হয়, খালেদা জিয়াকে হয়রানি করতে রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিতভাবে ‘মিথ্যা’ মামলা দায়ের করেন তৎকালীন দুদক কর্মকর্তারা। আরও বলা হয়, আসামিরাসহ অচেনা ব্যক্তিরা খালেদা জিয়া ও তারেক রহমানের বিরুদ্ধে মামলা করার আগে ‘মিথ্যা অভিযোগ সৃজনে’ যে পরিকল্পনা, বৈঠক ও ষড়যন্ত্র করেছেন- তা বাংলাদেশের বিদ্যমান আইনে শাস্তিযোগ্য অপরাধ। মামলার আইনজীবী মো. হোসেন আলী খান হাসান বলেন, সরকারি ক্ষমতার অপব্যবহার করে রাজনৈতিক প্রতিপক্ষকে হয়রানি করতে এই পদক্ষেপ নেওয়া হয়, যা আইনের পরিপন্থি।