
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর

মিয়ানমারের নিষেধাজ্ঞা তুলে নিল যুক্তরাষ্ট্র: জান্তা সরকারের ট্রাম্প বন্দনা, সম্পর্ক স্বাভাবিকীকরণের পথে

ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে ফ্রান্স

থাইল্যান্ড-কম্বোডিয়া: সংঘর্ষ গড়াল দ্বিতীয় দিনে, নিহত বেড়ে ১৬

‘আজ তুমি কিছু খেয়েছো?’ গাজায় অনাহার আর টিকে থাকার গল্প

৩৩ বাংলাদেশিকে গ্রেপ্তার করল পাকিস্তান

মুখোমুখি সংঘাতে থাইল্যান্ড-কম্বোডিয়া, সামরিক শক্তি কার কেমন

সীমান্তবর্তী গ্রাম থেকে পালাচ্ছেন থাই নাগরিকরা
থাইল্যান্ড-কম্বোডিয়ার উত্তেজনা সামরিক সংঘাতে গড়ানোর টাইমলাইন

দিনভর সংঘাতের পরও থাইল্যান্ড-কম্বোডিয়ার মধ্যে কোনো আলোচনার সূত্রপাত ঘটেনি। উল্টো দুই দেশ সীমান্তে শক্তি বৃদ্ধি অব্যাহত রেখেছে। আজকের (২৪ জুলাই) এ পরিস্থিতি হঠাৎ বা বিচ্ছিন্ন কোনো ঘটনা নয়। বরং বছরের শুরু থেকে চলমান উত্তেজনার সর্বশেষ সংযোজন।
গত কয়েক সপ্তাহের ঘটনাবলি কীভাবে সামরিক উত্তেজনা বাড়িয়েছে তার কিছু প্রেক্ষাপট তুলে ধরেছে আল জাজিরা।
এক প্রতিবেদনে বলেছে, বছরের শুরু থেকেই কূটনৈতিক উত্তেজনা উত্তপ্ত হয়ে উঠে। এটি কীভাবে ঘটেছিল সে সম্পর্কে কিছু তথ্য এখানে দেওয়া হলো-
১৩ ফেব্রুয়ারি : কম্বোডিয়ার সৈন্যরা সীমান্তের কাছে থাইল্যান্ডের প্রসাত তা মোয়ান থোন মন্দিরে ২৫ জন বেসামরিক নাগরিককে নিয়ে যায়। সেখানে তারা কম্বোডিয়ার জাতীয় সঙ্গীত গেয়েছিল বলে জানা গেছে। থাই সামরিক কর্মকর্তারা
জানিয়েছেন, তারা পর্যটকদের গান গাওয়া থেকে বিরত থাকতে বলেন। কারণ এটি পর্যটন প্রোটোকল সম্পর্কিত পারস্পরিক চুক্তি লঙ্ঘন করে। ১৭ ফেব্রুয়ারি : কম্বোডিয়ার সামরিক বাহিনীকে ‘অনুপযুক্ত আচরণ’ করার অভিযোগ এনে এবং ঘটনার পুনরাবৃত্তি না করার নির্দেশ দিয়ে একটি সতর্কীকরণ চিঠি পাঠায় থাই সেনাবাহিনী। ২৮ মে : এমারেল্ড ট্রায়াঙ্গেলে বিতর্কিত সীমান্ত এলাকায় উভয় পক্ষের সংঘর্ষ হয়। ফলে একজন কম্বোডিয়ার সৈন্য নিহত হয়। ১২ জুন : কম্বোডিয়ার প্রধানমন্ত্রী হুন মানেত ঘোষণা করেন, ‘হুমকির’ কারণে কম্বোডিয়া থাই বিদ্যুৎ এবং ইন্টারনেট অবকাঠামোর উপর নির্ভর করা বন্ধ করবে। কম্বোডিয়ার টিভি স্টেশনগুলো থাই সিনেমা সম্প্রচার বন্ধ করে দেয় এবং কম্বোডিয়া থাইল্যান্ড থেকে জ্বালানি ও গ্যাস, ফল ও সবজি আমদানিও বন্ধ
করে দেয়। ১৪ জুন : উভয় দেশের কর্মকর্তারা কম্বোডিয়ার নমপেনে আলোচনার জন্য মিলিত হন, কিন্তু কোনো সুনির্দিষ্ট চুক্তিতে পৌঁছায়নি। ১৫ জুন : থাই প্রধানমন্ত্রী পায়োংটার্ন সিনাওয়াত্রা কম্বোডিয়ার সাবেক প্রধানমন্ত্রী হুন সেনের সাথে ফোনে কথা বলেন এবং উত্তেজনা নিয়ে আলোচনা করেন। ২৬ জুন : থাইল্যান্ড অপারেটরদের কম্বোডিয়ায় ব্রডব্যান্ড এবং মোবাইল ইন্টারনেট সংযোগ বন্ধ করার নির্দেশ দেয়। ১ জুলাই : হুন সেনের সাথে থাই প্রধানমন্ত্রীর ফোনালাপ ফাঁস হয়। ওই ফোনালাপে থাই সেনাবাহিনীর কর্মকাণ্ডের সমালোচনা করতে শোনা যায়। এ নিয়ে দেশটিতে বিক্ষোভ ছড়িয়ে পড়ে। জনসাধারণের চাপে সিনাওয়াত্রাকে প্রধানমন্ত্রীর পদ থেকে বরখাস্ত করা হয়। ২৪ জুলাই : থাই সেনাদের বিরুদ্ধে আগে গুলি ছোড়ার অভিযোগ করে কম্বোডিয়া। জবাবে রকেট হামলা
চালায় তারা। তবে থাইল্যান্ডসহ আন্তর্জাতিক সংবাদমাধ্যম কম্বোডিয়াকে আগে হামলার জন্য দায়ী করে। জবাবে বিমান হামলা চালায় থাইল্যান্ড। এরপরই তা তীব্র আর্টিলারি সংঘাতে গড়ায়।
জানিয়েছেন, তারা পর্যটকদের গান গাওয়া থেকে বিরত থাকতে বলেন। কারণ এটি পর্যটন প্রোটোকল সম্পর্কিত পারস্পরিক চুক্তি লঙ্ঘন করে। ১৭ ফেব্রুয়ারি : কম্বোডিয়ার সামরিক বাহিনীকে ‘অনুপযুক্ত আচরণ’ করার অভিযোগ এনে এবং ঘটনার পুনরাবৃত্তি না করার নির্দেশ দিয়ে একটি সতর্কীকরণ চিঠি পাঠায় থাই সেনাবাহিনী। ২৮ মে : এমারেল্ড ট্রায়াঙ্গেলে বিতর্কিত সীমান্ত এলাকায় উভয় পক্ষের সংঘর্ষ হয়। ফলে একজন কম্বোডিয়ার সৈন্য নিহত হয়। ১২ জুন : কম্বোডিয়ার প্রধানমন্ত্রী হুন মানেত ঘোষণা করেন, ‘হুমকির’ কারণে কম্বোডিয়া থাই বিদ্যুৎ এবং ইন্টারনেট অবকাঠামোর উপর নির্ভর করা বন্ধ করবে। কম্বোডিয়ার টিভি স্টেশনগুলো থাই সিনেমা সম্প্রচার বন্ধ করে দেয় এবং কম্বোডিয়া থাইল্যান্ড থেকে জ্বালানি ও গ্যাস, ফল ও সবজি আমদানিও বন্ধ
করে দেয়। ১৪ জুন : উভয় দেশের কর্মকর্তারা কম্বোডিয়ার নমপেনে আলোচনার জন্য মিলিত হন, কিন্তু কোনো সুনির্দিষ্ট চুক্তিতে পৌঁছায়নি। ১৫ জুন : থাই প্রধানমন্ত্রী পায়োংটার্ন সিনাওয়াত্রা কম্বোডিয়ার সাবেক প্রধানমন্ত্রী হুন সেনের সাথে ফোনে কথা বলেন এবং উত্তেজনা নিয়ে আলোচনা করেন। ২৬ জুন : থাইল্যান্ড অপারেটরদের কম্বোডিয়ায় ব্রডব্যান্ড এবং মোবাইল ইন্টারনেট সংযোগ বন্ধ করার নির্দেশ দেয়। ১ জুলাই : হুন সেনের সাথে থাই প্রধানমন্ত্রীর ফোনালাপ ফাঁস হয়। ওই ফোনালাপে থাই সেনাবাহিনীর কর্মকাণ্ডের সমালোচনা করতে শোনা যায়। এ নিয়ে দেশটিতে বিক্ষোভ ছড়িয়ে পড়ে। জনসাধারণের চাপে সিনাওয়াত্রাকে প্রধানমন্ত্রীর পদ থেকে বরখাস্ত করা হয়। ২৪ জুলাই : থাই সেনাদের বিরুদ্ধে আগে গুলি ছোড়ার অভিযোগ করে কম্বোডিয়া। জবাবে রকেট হামলা
চালায় তারা। তবে থাইল্যান্ডসহ আন্তর্জাতিক সংবাদমাধ্যম কম্বোডিয়াকে আগে হামলার জন্য দায়ী করে। জবাবে বিমান হামলা চালায় থাইল্যান্ড। এরপরই তা তীব্র আর্টিলারি সংঘাতে গড়ায়।