
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর

জামায়াত নেতা মুহাদ্দিস আবু নছর আশরাফীর ওপর বিএনপি নেতাকর্মীদের হামলা

জামায়াত-শিবির পেটানোর ঘোষণা ছাত্র ফেডারেশন নেতা শুভ দের

কেন ডিসেম্বর-জানুয়ারিই যুক্তিযুক্ত

জনআকাঙ্ক্ষা অনুযায়ী ডিসেম্বরের মধ্যেই নির্বাচন দিতে হবে: নুর

‘বড় মাফিয়া’ পরিচয় দেওয়া এনসিপি নেতাকে শোকজ

‘ড. ইউনূস-তারেক রহমানের বৈঠক টার্নিং পয়েন্ট হতে পারে’

দলের যে কোনো সিদ্ধান্ত নেওয়ার এখতিয়ার তারেক রহমানের আছে : মির্জা ফখরুল
‘ড. ইউনূস-তারেক রহমানের বৈঠক টার্নিং পয়েন্ট হতে পারে’

প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস ও বিএনপি ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের বৈঠক সাম্প্রতিক রাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে একটি টার্নিং পয়েন্ট হতে পারে বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।
মঙ্গলবার (১০ জুন) ফেসবুকে করা এক পোস্টে এ মন্তব্য করেন তিনি।
পোস্টে মির্জা ফখরুল লিখেন, আমরা প্রত্যাশা করছি যে, বাংলাদেশের যে রাজনৈতিক সংকটগুলো তা কাটিয়ে উঠতে ইতিবাচক ভূমিকা রাখতে পারে এই সাক্ষাৎ। ব্যক্তিগতভাবে মনে করি, সাম্প্রতিক রাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে এটি একটি টার্নিং পয়েন্ট হতে পারে।
তিনি লিখেন, প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যানের এই বৈঠক একটি বড় ইভেন্ট, ‘মেজর পলিটিক্যাল ইভেন্ট’। এই সাক্ষাৎ হলে অনেক সমস্যার সমাধান হয়ে যেতে পারে, নতুন ডায়মেনশন সৃষ্টি হতে পারে।
সাক্ষাতের
সুনির্দিষ্ট কোনো এজেন্ডা নেই। প্রধান উপদেষ্টা যে হোটেলে উঠেছেন, সেখানেই সাক্ষাৎ হবে। বিএনপি মহাসচিব লিখেন, আমাদের বর্তমান যে অন্তর্বর্তী সরকার একটি বিশেষ মুহূর্তে এসে দায়িত্ব নিয়েছেন। আমরাই দায়িত্ব দিয়েছি। রাজনৈতিক দিক থেকে কিন্তু তাদের অভিজ্ঞতা যথেষ্ট নয়। নিজ নিজ ক্ষেত্রে তারা সবাই অত্যন্ত অভিজ্ঞ মানুষ। পণ্ডিত লোক। পলিটিক্যাল উইশডম পুরোপুরি আছে সে কথা বলা যাবে না। তবে তাদের আন্তরিকতার অভাব আছে বলে আমার কাছে মনে হয় না। তারা কাজ করতে চান, কাজ করার চেষ্টা করছেন। দৃষ্টিভঙ্গি ভিন্ন হতে পারে, তবে এখানে একটি ইউনিক ব্যাপার আছে- এখানে একটা চাপ আছে। এখানে নতুন নতুন রাজনৈতিক চিন্তা-ভাবনার সৃষ্টি হচ্ছে। নতুন নতুন রাজনৈতিক চিন্তা আনার চেষ্টা
করা হচ্ছে। চ্যালেঞ্জগুলোকে মোকাবিলা করে একটা জায়গায় নিয়ে আসা, এটাও একটা বড় চ্যালেঞ্জিং জব। সেখানে একটা সুযোগ তৈরি হয়েছে, দুই নেতার আলোচনার মধ্য দিয়ে সমাধান হয়ে যেতে পারে। এ ছাড়া তিনি লিখেন, মুহূর্তের মধ্যে বাংলাদেশের সব সমস্যার সমাধান হয়ে যাবে এটা মনে করার কোনো কারণ নেই। ১৫ বছরে ফ্যাসিস্ট শাসনে আওয়ামী লীগ সব প্রতিষ্ঠান ধ্বংস করে দিয়েছে। সেই প্রতিষ্ঠানগুলোকে নতুন করে গড়ে তোলা কিন্তু ছেলেখেলা নয়! এটা একটা বিরাট চ্যালেঞ্জ।
সুনির্দিষ্ট কোনো এজেন্ডা নেই। প্রধান উপদেষ্টা যে হোটেলে উঠেছেন, সেখানেই সাক্ষাৎ হবে। বিএনপি মহাসচিব লিখেন, আমাদের বর্তমান যে অন্তর্বর্তী সরকার একটি বিশেষ মুহূর্তে এসে দায়িত্ব নিয়েছেন। আমরাই দায়িত্ব দিয়েছি। রাজনৈতিক দিক থেকে কিন্তু তাদের অভিজ্ঞতা যথেষ্ট নয়। নিজ নিজ ক্ষেত্রে তারা সবাই অত্যন্ত অভিজ্ঞ মানুষ। পণ্ডিত লোক। পলিটিক্যাল উইশডম পুরোপুরি আছে সে কথা বলা যাবে না। তবে তাদের আন্তরিকতার অভাব আছে বলে আমার কাছে মনে হয় না। তারা কাজ করতে চান, কাজ করার চেষ্টা করছেন। দৃষ্টিভঙ্গি ভিন্ন হতে পারে, তবে এখানে একটি ইউনিক ব্যাপার আছে- এখানে একটা চাপ আছে। এখানে নতুন নতুন রাজনৈতিক চিন্তা-ভাবনার সৃষ্টি হচ্ছে। নতুন নতুন রাজনৈতিক চিন্তা আনার চেষ্টা
করা হচ্ছে। চ্যালেঞ্জগুলোকে মোকাবিলা করে একটা জায়গায় নিয়ে আসা, এটাও একটা বড় চ্যালেঞ্জিং জব। সেখানে একটা সুযোগ তৈরি হয়েছে, দুই নেতার আলোচনার মধ্য দিয়ে সমাধান হয়ে যেতে পারে। এ ছাড়া তিনি লিখেন, মুহূর্তের মধ্যে বাংলাদেশের সব সমস্যার সমাধান হয়ে যাবে এটা মনে করার কোনো কারণ নেই। ১৫ বছরে ফ্যাসিস্ট শাসনে আওয়ামী লীগ সব প্রতিষ্ঠান ধ্বংস করে দিয়েছে। সেই প্রতিষ্ঠানগুলোকে নতুন করে গড়ে তোলা কিন্তু ছেলেখেলা নয়! এটা একটা বিরাট চ্যালেঞ্জ।