
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর

‘চাঁদা তুললে পুরস্কার, ধরা পরলে বহিষ্কার ও ভাইরাল হলে গ্রেপ্তার’

এইবার আর চুপ নয় সমস্ত শক্তি দিয়ে দাঁড়িপাল্লার পক্ষে লড়াই চালিয়ে যাব: কৃষ্ণা বালা রানী

রাজনীতিতে ষড়যন্ত্র তত্ত্ব, তরুণরা কেন বেশি বিশ্বাস করে

বিএনপির মঞ্চে গান গাইলেন পলকের ভগ্নিপতি, কর্মীদের ক্ষোভ

হলে রাজনীতি বিরোধিতার পেছনে নিপীড়নের স্মৃতি ও নতুন তৎপরতা

হলে ছাত্ররাজনীতি নিষিদ্ধের দাবিতে জাবিতে বিক্ষোভ

উপদেষ্টাদের সততার ওপরের পূর্ণ আস্থা প্রকাশ করল বিএনপি
ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচনের দাবিতে অনড় বিএনপি

আগামী বছরের এপ্রিলের প্রথমার্ধে জাতীয় নির্বাচন আয়োজনের কথা জানিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস। শুক্রবার (৬ জুন) জাতির উদ্দেশে দেওয়া ভাষণে নির্বাচনের এ সময়সীমার কথা জানান তিনি।
প্রধান উপদেষ্টার ভাষণ পর্যালোচনা করতে এদিন রাতেই জাতীয় স্থায়ী কমিটির বৈঠক আহ্বান করে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল (বিএনপি)। দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের সভাপতিত্বে এই বৈঠকে ডিসেম্বরের মধ্যেই জাতীয় নির্বাচনের দাবিতে অনড় থাকার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
এক্ষেত্রে প্রধান উপদেষ্টার ঘোষিত নির্বাচনের সময়সীমার ক্ষেত্রে আবহাওয়া সংকট এবং রমজানের মধ্যে নির্বাচনী প্রচারণা ও কার্যক্রম পরিচালনার চ্যালেঞ্জের কথা তুলে ধরেছে বিএনপি। পাশাপাশি কেন ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচন আয়োজনে অপারগ অন্তর্বর্তী সরকার, সে বিষয়ে প্রধান উপদেষ্টা কোনো সুনির্দিষ্ট কারণ তার ভাষণে
উল্লেখ করতে পারেননি বলে মনে করে দলটি। জনগণের ভোটাধিকার নিশ্চিতে আর ‘অহেতুক’ বিলম্ব না করে ডিসেম্বরের মধ্যেই নির্বাচন অনুষ্ঠানের জোরালো দাবি জানিয়েছে বিএনপি। দ্রুত নির্বাচনের ক্ষেত্রে প্রতিবন্ধকতা হিসেবে ‘একটি বিশেষ রাজনৈতিক গোষ্ঠীকে’ দায়ী করেছে দলটি। গণমাধ্যমে পাঠানো বিবৃতিতে বিএনপি বলেছে, ‘নির্দলীয়-নিরপেক্ষ অন্তর্বর্তী সরকার একটি ঐক্যমত প্রতিষ্ঠার কথা বললেও একটি বিশেষ রাজনৈতিক গোষ্ঠীর দ্বারা প্রভাবিত হয়ে সিংহভাগ রাজনৈতিক দলের মতামত অগ্রাহ্য করে নিজেদের নিরপেক্ষতাকেই যেভাবে প্রশ্নবিদ্ধ করছে, তাতে অবাধ ও নিরপেক্ষ নির্বাচনের সম্ভাবনা নিয়ে দেশের জনগণ সঙ্গতভাবেই শঙ্কিত হতে পারে।’
উল্লেখ করতে পারেননি বলে মনে করে দলটি। জনগণের ভোটাধিকার নিশ্চিতে আর ‘অহেতুক’ বিলম্ব না করে ডিসেম্বরের মধ্যেই নির্বাচন অনুষ্ঠানের জোরালো দাবি জানিয়েছে বিএনপি। দ্রুত নির্বাচনের ক্ষেত্রে প্রতিবন্ধকতা হিসেবে ‘একটি বিশেষ রাজনৈতিক গোষ্ঠীকে’ দায়ী করেছে দলটি। গণমাধ্যমে পাঠানো বিবৃতিতে বিএনপি বলেছে, ‘নির্দলীয়-নিরপেক্ষ অন্তর্বর্তী সরকার একটি ঐক্যমত প্রতিষ্ঠার কথা বললেও একটি বিশেষ রাজনৈতিক গোষ্ঠীর দ্বারা প্রভাবিত হয়ে সিংহভাগ রাজনৈতিক দলের মতামত অগ্রাহ্য করে নিজেদের নিরপেক্ষতাকেই যেভাবে প্রশ্নবিদ্ধ করছে, তাতে অবাধ ও নিরপেক্ষ নির্বাচনের সম্ভাবনা নিয়ে দেশের জনগণ সঙ্গতভাবেই শঙ্কিত হতে পারে।’