ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর
বাংলাদেশ-মিয়ানমারের মধ্যে সামরিক শক্তিতে কে এগিয়ে?
এস আলম পরিবারের ৩৬৮ কোটি টাকার জমি জব্দের আদেশ
আলোচিত ‘ক্যাসিনো ব্রাদার্স’ এনু-রূপনের ৭ বছরের কারাদণ্ড
ইসিকে ভোটারদের আস্থা ফেরানোর পরামর্শ ইইউর
জায়গা থাকলে ১০০ তলা ভবনও করতে দেওয়া হবে
‘আট বছরের বন্দিজীবনে আমি কখনও প্রধানমন্ত্রীর নিকট কোন আবেদন করিনি’
মাফলারকে নিউজ আইটেম করায় প্রেস সচিবের বিদ্রুপ!
ট্রাম্পের ফোনের পর ইউনূসকে মোদির চিঠি কি ইঙ্গিত দিচ্ছে?
ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি ২৭ দিন পর অন্তবর্তীকালীন সরকার ড.ইউনূসকে নববর্ষের শুভেচ্ছা জানিয়েছেন। সবচেয়ে কাছের প্রতিবেশী রাষ্ট্র বাংলাদেশকে এই দীর্ঘ সময় পর শুভেচ্ছা জানানোর পিছনে কী কারণ থাকতে পারে? প্রশ্ন উঠছে, পলাতক শেখ হাসিনার সাথে সম্পর্ক নাকি ডোনাল্ড ট্রাম্পের ফোনালাপের পর মোদির ভাবনা পরিবর্তন হয়েছে?
ভারতীয় গণমাধ্যমের খবর অনুযায়ী, ২৭ জানুয়ারী ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি ও সাবেক মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের মধ্যে ফোনালাপ হয়েছে। দুই নেতার আলোচনায় মূলত অর্থনৈতিক সহযোগিতা, অবৈধ ভারতীয়দের দেশে ফেরত পাঠানো এবং এ অঞ্চলের নিরাপত্তা নিয়ে কথা হয়েছে। তবে এ অঞ্চলের মধ্যে বাংলাদেশও প্রাসঙ্গিক হয়ে ওঠে, যা কৌতূহলের জন্ম দেয়।
আরও একটি গুরুত্বপূর্ণ ঘটনা ঘটেছে ২৩ জানুয়ারি। রয়টার্সের
সাথে এক সাক্ষাৎকারে ড. ইউনূস জানিয়েছেন, ভারতের সাথে বাংলাদেশের সম্পর্কের টানাপোড়েন ব্যক্তিগতভাবে তাকে দুঃখিত করে। তিনি বলেন, বাংলাদেশ-ভারত সম্পর্ক সব সময় শক্তিশালী হওয়া উচিত। একদিকে ট্রাম্পের ফোন অন্যদিকে ইউনূসের আহ্বান এর পরপরই এলো নরেন্দ্র মোদির শুভেচ্ছা। তাই প্রশ্ন উঠছে এটি কী শুধুই কাকতালীয় নাকী এই সাধারণ শুভেচ্ছা বার্তার পেছনে রয়েছে নতুন কোন ইঙ্গিত তা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। এই ঘটনার পরে, বিশেষজ্ঞরা ধারণা করছেন, ভারতের প্রধানমন্ত্রী মোদি বাংলাদেশের সাথে সম্পর্কের নতুন দিক দেখতে চাইছেন।
সাথে এক সাক্ষাৎকারে ড. ইউনূস জানিয়েছেন, ভারতের সাথে বাংলাদেশের সম্পর্কের টানাপোড়েন ব্যক্তিগতভাবে তাকে দুঃখিত করে। তিনি বলেন, বাংলাদেশ-ভারত সম্পর্ক সব সময় শক্তিশালী হওয়া উচিত। একদিকে ট্রাম্পের ফোন অন্যদিকে ইউনূসের আহ্বান এর পরপরই এলো নরেন্দ্র মোদির শুভেচ্ছা। তাই প্রশ্ন উঠছে এটি কী শুধুই কাকতালীয় নাকী এই সাধারণ শুভেচ্ছা বার্তার পেছনে রয়েছে নতুন কোন ইঙ্গিত তা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। এই ঘটনার পরে, বিশেষজ্ঞরা ধারণা করছেন, ভারতের প্রধানমন্ত্রী মোদি বাংলাদেশের সাথে সম্পর্কের নতুন দিক দেখতে চাইছেন।